*বিগ ব্যাং তত্ত্ব ও নেবুলার মধ্যে পার্থক্য কী কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+4 টি ভোট
348 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (160 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

3 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (5,060 পয়েন্ট)

নেবুলা হল ধুলা, হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও আয়নিত গ্যাসের আন্তঃমহাকাশীয় মেঘ। আসলে যেকোনো মহাকাশীয় বস্তুর ছড়িয়ে যাওয়া অবস্থাকেই নেবুলা বলা যায়। বস্তু বলতে তা একটি নক্ষত্র, এমনকি একটি গ্যালাক্সীও হতে পারে। যেমন বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে যখন বিজ্ঞানীরা গ্যালাক্সিগুলির আসল ধর্ম জানতেন না তখন এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সীকে এন্ড্রোমিডা নেবুলাও বলা হত।

বেশীরভাগ নেবুলাই বিশাল আকারের হয়ে থাকে, এদের বিস্তৃতি মিলিয়ন আলোকবর্ষও হতে পারে। সায়েন্স ফিকশনগুলিতে দেখানো হয় মহাকাশযান বিপদ থেকে বাঁচতে নেবুলার আড়ালে আশ্রয় নেয়।বাস্তবে নেবুলা অনেক বড় হয় কিন্তু পৃথিবী থেকে দুরত্ব ব্যাপক হবার কারণে একে ছোট দেখায়। যেমন দ্য গ্রেট ওরায়ন নেবুলা রাতের আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল নেবুলা যা চাঁদকে যত বড় দেখায় তার দ্বিগুণ দেখায়। এটি খালি চোখে দেখা গেলেও ইতিহাসের শুরুর দিকের জ্যোতির্বিদেরা তা পর্যবেক্ষণ করতে পারেননি। নেবুলা তার চারপাশের মহাকশের চেয়ে ঘনত্বে বেশী হলেও তা পৃথিবীতে তৈরি যেকোনো বায়ুশূন্য জায়গার চেয়েও কম ঘনত্বের। পৃথিবীর সমান আকারের একটি নেবুলার ভর মাত্র কয়েক কেজি হতে পারে। কাছাকাছি উজ্জ্বল ও উত্তপ্ত নক্ষত্র থাকার কারণে অনেক নেবুলা পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান। যেসব নেবুলার কাছাকাছি এমন নক্ষত্র থাকেনা তাদের উচ্চমানের টেলিস্কোপ ছাড়া শনাক্ত করা খুব কঠিন কারণ তারা খুবই কম ঘনত্বের। সাধারণত নেবুলাতেই নতুন তারার জন্ম হয়, যেমন ঈগল নেবুলার “পিলারস অব ক্রিয়েশন।“ এসব এলাকায় গ্যাস, ধুলা এবং অন্যান্য বস্তু একত্রিত হয়ে একটি ঘন এলাকার সৃষ্টি করে যা পড়ে আরও বস্তুকে আকৃষ্ট করে এবং একসময় এতটাই ঘনত্ব অর্জন করে যে তা একটি নক্ষত্রে পরিণত হয়। নক্ষত্র তৈরি হবার ঐ ঘন অঞ্চলের বাকী বস্তুগুলি দিয়ে গ্রহ ও অন্যান্য গ্রহের মত জ্যোতিষ্কের সৃষ্টি হয়।

 

বিগ ব্যাং তত্ত্ব মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে প্রদত্ত একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব। মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব নামেও পরিচিত। বিগ ব্যাং তত্ত্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো কোন ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তে একটি বিশেষ মুহূর্তে মহাবিশ্বের উদ্ভব। বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলে আজ থেকে প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে এই মহাবিশ্ব একটি অতি ঘন এবং উত্তপ্ত অবস্থা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল।

ধারণা অনুযায়ী, প্রায় ১৩৭০ কোটি বছর আগে অতি উত্তপ্ত এবং প্রায় অসীম ঘনত্বের এক পুঞ্জীভূত অবস্থা থেকে এক বিশাল বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে উদ্ভব ঘটেছে আমাদের এই চিরচেনা মহাবিশ্বের। বিগ ব্যাং নিয়ে দেখুন থিংকের ভিডিও আসলেই কি ঘটেছিলো মহাবিষ্ফোরণ?

অবশ্য আজকে আমরা মহাবিশ্বকে যেভাবে দেখি, মহাবিশ্বের ঊষালগ্নে এর প্রকৃতি কিন্তু একদমই এরকম ছিল না, ছিল অনেকটাই আলাদা। আজকে আমরা যে চারটি মৌলিক বলের কথা শুনতে পাই–সবল নিউক্লীয় বল, দুর্বল নিউক্লীয় বল, তাড়িতচৌম্বক বল এবং মাধ্যাকর্ষণ বল–বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, এই চারটি বল ‘সুপার ফোর্স’ বা অতিবল হিসেবে একসাথে মিশে ছিল। ওরকম ভাবেই ছিল তারা মহাবিস্ফোরণের ঊষালগ্ন থেকে শুরু করে ১০-৪৩ সেকেন্ড পর্যন্ত। প্রথম এক সেকেন্ড পর্যন্ত মহাবিশ্ব ছিল যেন জ্বলন্ত এক নিউক্লীয় চুল্লি। তাপমাত্রা ছিল একশ কোটি ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের চেয়েও বেশি। সেসময় কোন চেনাজানা কণা ছিল না, চারদিক পূর্ণ ছিল কেবল প্লাজমার ধোঁয়াশায়। এক সেকেন্ড পরে কোয়ার্ক, ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের মত মৌলিক কণিকাগুলি তৈরি হয়। তিন সেকেন্ড পরে প্রোটন আর নিউট্রন মিলে তৈরি হল নিউক্লিয়াস, এর পরে যথাক্রমে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, লিথিয়াম। কিন্তু মহাবিশ্বের উদ্ভবের প্রায় কয়েক লক্ষ বছর পর্যন্ত আমরা যাকে জড়পদার্থ বা ম্যাটার বলি সেরকম কিছুই তৈরি হয়নি। তখন আসলে রঞ্জন রশ্মি, আর বেতার তরঙ্গের মত লম্বা দৈর্ঘ্যের অতি তেজি রশ্মিগুলোই বরং পদার্থের উপর রাজত্ব করছিল। প্রায় চার লক্ষ বছর পরে তাপমাত্রা খানিকটা কমে তিন হাজার ডিগ্রি কেলভিনে নেমে আসার পরই কেবল প্লাজমা থেকে স্থায়ী অণু গঠিত হবার মত পরিবেশ তৈরি হতে পেরেছে। এসময় মহাবিশ্বের কুয়াশার চাদর ধীরে ধীরে সরে গিয়ে ক্রমশ  স্বচ্ছ হয়ে আসে, পথ তৈরি হয় ফোটন কণা চলাচলের। আর তার পরই কেবল তেজস্ক্রিয় রশ্মিসমূহের উপর জড়-পদার্থের আধিপত্য শুরু হয়েছে।

 

 

এর পর আরও প্রায় একশ কোটি বছর লেগেছে গ্যালাক্সি জাতীয় কিছু তৈরি হতে। আর আমাদের যে গ্যালাক্সি, যাকে আমরা আকাশগঙ্গা নামে ডাকি, সেখানে সূর্যের সৃষ্টি হয়েছে আজ থেকে প্রায় পাঁচশত কোটি বছর আগে। আর সূর্যের চারপাশে ঘূর্ণ্যমহাবিশ্ব সংক্রান্ত যে কোন বিজ্ঞানের বই খুললেই আমরা দেখি সেটা অবধারিতভাবে শুরু হয় বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ দিয়ে। সেই যে ১৯২৯ সালে এডউইন হাবল তাঁর বিখ্যাত টেলিস্কোপের সাহায্যে আকাশের গ্যালাক্সিগুলোর দিকে তাকিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন গ্যালাক্সিগুলো একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, তা দেখেই কিন্তু এক ধরনের ধারণা পাওয়া যায়, দূর অতীতে নিশ্চয় তারা খুব কাছাকাছি ছিল, খুব ঘন সন্নিবদ্ধ অবস্থায় গাঁটবন্দি হয়ে। আর সেই গাঁট-পাকানো অবস্থা থেকেই সবকিছু চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে আকস্মিক এক বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে। এটাই সেই বিখ্যাত ‘বিগ ব্যাং’-এর ধারণা। এমান গ্যাসের চাকতি থেকে প্রায় ৪৫০-৪৬০ কোটি বছরের মধ্যে তৈরি হয়েছিল পৃথিবী সহ অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহগুলো।

0 টি ভোট
করেছেন (1,450 পয়েন্ট)
মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব এবং একটি নীহারিকা ধারণা দুটি ভিন্ন কিন্তু সৃষ্টিতত্ত্বের ক্ষেত্রে সম্পর্কিত ধারণা যা মহাবিশ্বের গঠন এবং বিবর্তনের বিভিন্ন দিক ব্যাখ্যা করে।

1. **বিগ ব্যাং থিওরি**:
- বিগ ব্যাং তত্ত্ব হল প্রচলিত মহাজাগতিক মডেল যা মহাবিশ্বের উৎপত্তি এবং বিবর্তন ব্যাখ্যা করে। এটি প্রস্তাব করে যে মহাবিশ্ব একটি এককতা হিসাবে শুরু হয়েছিল, একটি অত্যন্ত উত্তপ্ত এবং ঘন বিন্দু, প্রায় 13.8 বিলিয়ন বছর আগে।
- এই তত্ত্ব অনুসারে, এই প্রাথমিক এককতা থেকে মহাবিশ্ব দ্রুত প্রসারিত হয়েছিল এবং এটি আজও প্রসারিত হতে চলেছে। এই সম্প্রসারণটি পর্যবেক্ষণমূলক প্রমাণের বিভিন্ন অংশ দ্বারা সমর্থিত, যেমন মহাজাগতিক মাইক্রোওয়েভ পটভূমি বিকিরণ এবং দূরবর্তী ছায়াপথগুলির লাল স্থানান্তর।
- বিগ ব্যাং থিওরি সিঙ্গুলারিটির উৎপত্তিকে ব্যাখ্যা করে না কিন্তু সেই বিন্দু থেকে মহাবিশ্বের বিবর্তনের উপর ফোকাস করে।

2. **নীহারিকা**:
   - একটি নীহারিকা মহাকাশে গ্যাস এবং ধূলিকণার একটি বিশাল মেঘ। নীহারিকা হল এমন অঞ্চল যেখানে তারার জন্ম হয় এবং তারা মৃত তারার অবশিষ্টাংশও হতে পারে। এগুলি বিভিন্ন আকার এবং আকারে আসে।
   - নীহারিকাগুলি ছায়াপথের অংশ, যেমন মিল্কিওয়ে, এবং তারা নক্ষত্র এবং গ্রহ ব্যবস্থা গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি নীহারিকা মধ্যে, মাধ্যাকর্ষণ গ্যাস এবং ধূলিকণাগুলিকে একত্রিত করে, অবশেষে প্রোটোস্টার গঠন করে, যা সম্পূর্ণরূপে বিকশিত নক্ষত্রে পরিণত হতে পারে।
- নীহারিকাগুলি গ্যালাক্সিগুলির মধ্যে তুলনামূলকভাবে স্থানীয় কাঠামো এবং বিগ ব্যাং তত্ত্বের চেয়ে আলাদা ফোকাস রয়েছে, যা সমগ্র মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে কাজ করে।

সংক্ষেপে, বিগ ব্যাং তত্ত্ব সুদূর অতীতের একক বিন্দু থেকে সমগ্র মহাবিশ্বের উৎপত্তি এবং বিবর্তন ব্যাখ্যা করে, যখন একটি নীহারিকা হল একটি গ্যালাক্সির মধ্যে গ্যাস এবং ধূলিকণার একটি মেঘ যেখানে তারা তৈরি হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে, যেখানে তারা শেষ হয় তাদের জীবন চক্র। এই ধারণাগুলি মহাজাগতিক গল্পের বিভিন্ন স্কেল এবং পর্যায়গুলিকে সম্বোধন করে।
0 টি ভোট
করেছেন (7,800 পয়েন্ট)

বিগ ব্যাং তত্ত্ব এবং নেবুলার তত্ত্ব হল মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে দুটি ভিন্ন তত্ত্ব।

বিগ ব্যাং তত্ত্ব অনুসারে, মহাবিশ্ব এক বিশাল, অসীমভাবে উত্তপ্ত এবং ঘন অবস্থা থেকে শুরু হয়েছিল এবং তারপর দ্রুত প্রসারিত এবং শীতল হতে থাকে। এই প্রসারণ এখনও চলছে। বিগ ব্যাং তত্ত্ব মহাবিশ্বের বিবর্তনের সবচেয়ে ব্যাপকভাবে গৃহীত তত্ত্ব।

নেবুলার তত্ত্ব অনুসারে, মহাবিশ্ব একটি বিশাল গ্যাস এবং ধূলিকণা মেঘ থেকে শুরু হয়েছিল। এই মেঘটি ধীরে ধীরে সংকুচিত হতে থাকে এবং অবশেষে একটি তারা তৈরি হয়। নেবুলার তত্ত্ব মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে একটি প্রাথমিক তত্ত্ব ছিল, তবে এটি এখন বিগ ব্যাং তত্ত্ব দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।

বিগ ব্যাং তত্ত্ব এবং নেবুলার তত্ত্বের মধ্যে পার্থক্যগুলি নিম্নরূপ:

বৈশিষ্ট্যবিগ ব্যাং তত্ত্বনেবুলার তত্ত্ব
মহাবিশ্বের উৎপত্তিএকটি বিশাল, অসীমভাবে উত্তপ্ত এবং ঘন অবস্থাএকটি বিশাল গ্যাস এবং ধূলিকণা মেঘ
মহাবিশ্বের বিবর্তনদ্রুত প্রসারণ এবং শীতলতাধীরে ধীরে সংকোচন
বর্তমানে গ্রহণযোগ্যতাসবচেয়ে ব্যাপকভাবে গৃহীতপ্রাথমিক তত্ত্ব, বিগ ব্যাং তত্ত্বে প্রতিস্থাপিত হয়েছে

 

বিগ ব্যাং তত্ত্ব এবং নেবুলার তত্ত্বের মধ্যে পার্থক্যগুলির উপর ভিত্তি করে, আমরা নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি:

  • বিগ ব্যাং তত্ত্ব মহাবিশ্বের উৎপত্তি এবং বিবর্তনের একটি আরও ব্যাপক এবং গ্রহণযোগ্য তত্ত্ব।
  • নেবুলার তত্ত্ব একটি প্রাথমিক তত্ত্ব যা বিগ ব্যাং তত্ত্ব দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 289 বার দেখা হয়েছে
+16 টি ভোট
2 টি উত্তর 829 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 1,471 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

270,556 জন সদস্য

32 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 32 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  4. Eyasin

    110 পয়েন্ট

  5. 789betaionline

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...