ধারণটি অনেক পুরাতন হলেও এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখাটি অনেকটা এমন :
অনেক দিন ব্যবহৃত বালিশের তুলা সংকোচিত হয়ে যাওয়ার ফলে বালিশটি শক্ত হয়ে পড়ে। শক্ত কিছুতে মাথা রেখে বিশ্রাম করলে অনেক সময় ঘাড়ের মাংসপেশিতে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি হয়, ফলে ঘাড়ে ব্যথা হয়। বালিশ রোদে দিলে বালিশের তুলা স্ফীত হয়ে নরম ও আরামদায়ক হয়ে থাকে। পরবর্তীতে ঐ বালিশে মাথা রাখলে ঘাড়ের মাংসপেশিতে আর কোনো সমস্যা হয় না। তবে একবার ঘাড়ে ব্যাথা হয়ে যাওয়ার পর বালিশ রোদে দিলে ব্যথা সারবে, এমন ভাবনার সাথে বৈজ্ঞানিক কোনো যোগসূত্র নেই।
লেখক : শাম্মীর হাসান