অতিরিক্ত সন্দেহ প্রবণতা এবং ওভার থিঙ্কিং কিভাবে দূর করা সম্ভব? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+9 টি ভোট
2,326 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (123,400 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+3 টি ভোট
করেছেন (123,400 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

Nishat Tasnim-

Over Thinking কমানোর উপায়ঃ-

১। প্রথমেই আপনাকে বেশ খানিকটা সচেতন হতে হবে। অনেকে নিজেরাও হয়তো বুঝতে পারেন না যে, তাঁরা অতিরিক্ত চিন্তা (over thinking) করেন। তাঁদের কাছে হয়তো এটাই খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়, কিন্তু ধীরে-ধীরে যে বিনা কারণে দুশ্চিন্তা করার স্বভাব তাঁদের অবসাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, এই কথাটা যখন তাঁরা বুঝতে পারেন, তখন তাঁরা অলরেডি অবসাদগ্রস্ত (depression) এবং ফিরে আসার কোনও পথ থাকে না। কাজেই সময় থাকতে সচেতন হন।

২। অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হন। অনেকেই এটা ভেবে দুশ্চিন্তা করেন যে, তাঁর জীবনের সমস্যার চেয়ে বড় আর জটিল সমস্যা বোধহয় আর কারও জীবনে নেই। কখনও-কখনও অন্য কারও সমস্যার কথাও মন দিয়ে শুনুন। নতুন মানুষের সঙ্গে মিশুন, তা হলেই বুঝতে পারবেন যে আপনার সমস্যাটা কত ছোট। তবে অন্য কারও সমস্যার কথা শুনে আবার সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে বসে যাবেন না যেন!

কাজে মন বসছে না? মনঃসংযোগ বৃদ্ধি করতে মেডিটেশন পদ্ধতি ট্রাই করুন

৩। পৃথিবীর সব দায়িত্ব আপনার ঘাড়ে নয়, বা অন্য কারও জীবনে কোনও ঘটনার জন্য আপনি দায়ী নন, এই সত্যটা মানতে শিখুন। বুঝিয়ে বলি তা হলে। আপনার প্রতিবেশীর ছেলে কেন পরীক্ষায় ভাল ফল করল না বা অমুক আত্মীয়ের মেয়ের এখনও কেন বিয়ে হল না, এসব ভেবে আপনি কেন নিজের মন ও শরীরকে ব্যস্ত করবেন? কিছু-কিছু বিষয় থাকে যা আমাদের হাতে থাকে না এবং সেগুলো নিয়ে আপনি যতই চিন্তা করুন না কেন, লাভ কিছুই হবে না।

৪। যে কাজগুলো করতে আপনি পছন্দ করেন, সেই কাজগুলো আবার শুরু করুন। হয়তো আপনি কোনও এক সময়ে ছবি আঁকতে খুব পছন্দ করতেন বা ভাল গান গাইতেন বা আবৃত্তি করতেন, কিন্তু এখন সময়ের অভাবে বা অন্য কোনও কারণে এখন আর সেই কাজগুলো করা হয়ে ওঠে না। নিজেকে একটু মোটিভেট করে আবার পছন্দের কাজগুলো করতে শুরু করুন। দেখবেন, দুশ্চিন্তা (over thinking) করার জন্য যে সময়টা প্রয়োজন, সেটা আর পাচ্ছেন না।

৫। জীবনে একটা রুটিন মেনে চলুন। সময়ের কাজ সময়ে করুন। নিয়মিত ব্যায়ম করুন, না পারলে নিদেনপক্ষে সকালে বা বিকেলে একটু হাঁটতে যান। বাড়ির আশেপাশে যদি পার্ক থাকে তা হলে সেখানে হাঁটুন; না থাকলে ছাদে হাঁটুন।

©জাইমা

+1 টি ভোট
করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

তাই চলুন দেখে আসা যাক এসব নেতিবাচক চিন্তাগুলো মনে থেকে কীভাবে দূর করে দেয়া যায়:

১। সৃষ্টি করুন ‘দুশ্চিন্তা ঘণ্টা’

শুনতে আজব লাগলেও প্রতিদিন দিন শেষে আলাদা কিছু সময় রাখুন দুশ্চিন্তা করার জন্য। এতে করে, সারাদিনের কাজের ফাঁকে যখনই আপনার মাথায় এসব চিন্তা আসবে, তখনই আপনার মনে হবে যে, দিনশেষে একটা সময় আছে এসব নিয়ে চিন্তা করার।

এই ‘দুশ্চিন্তা ঘণ্টা’তে আপনি যে যে কারণে দুশ্চিন্তা করছেন, তার সবকিছুকে গভীরভাবে পর্যালোচনা করুন এবং ‘দুশ্চিন্তা ঘণ্টা’ শেষ হবার সাথে সাথে দুশ্চিন্তা করা বন্ধ করে দিন। তখন এমন কিছু করুন যাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ সেদিকে চলে যায়।

২। যখনই অন্য খেয়াল মনে আসতে থাকবে, তখনই মনকে ফিরিয়ে আনুন

শুধুমাত্র নেতিবাচক না বরং কাজের ফাঁকে যেকোনো রকমের খেয়াল মনে আসলেই তাড়াতাড়ি তা ঝেড়ে ফেলে বাস্তবে ফিরে আসুন। কারণ এলোমেলো খেয়াল আসতে থাকলে আপনি টেরও পাবেন না যে আপনি কখন আবার খারাপ চিন্তা করা শুরু করেছেন।

৩। ধৈর্য ধরুন

এলোমেলো চিন্তাকে দূর করে দিয়ে বাস্তবে ফিরে আসাটা শুরুতে একটু কষ্টকর লাগলেও করতে করতে অভ্যাস হয়ে যাবে। এজন্য, যখনই আপনি বাস্তবে ফিরে আসতে যাবেন, এমন কোনো কাজ দিয়ে ফিরে আসুন যা আপনাকে পুরোপুরি ব্যস্ত করে দেয়। চাইলে কোন চিন্তাগুলো এখন মাথায় ঘুরছে তা একটা লিস্ট করে ‘দুশ্চিন্তা ঘণ্টা’-র জন্য রেখে দিন।

৪। Call a দুশ্চিন্তা, দুশ্চিন্তা

যখনই কোনো দুশ্চিন্তা মাথায় আসবে, তাকে দুশ্চিন্তা বলে উড়িয়ে দিন। মনে করুন, আপনি আপনার কোনো এক বন্ধুর সামনে এমন কিছু বলে ফেলেছেন যা নিয়ে এখন অস্বস্তিতে ভুগছেন। নিজেকে বলুন যে, হয়ত কথাটা এমন কিছু ছিল না, আমিই হয়ত বেশি ভাবছি।

৫। ভালো লাগার কিছু জিনিস খাতায় টুকে রাখুন

যখনই কোনোকিছু ভাল লাগবে, তা কোথাও লিখে রাখুন। পরবর্তীতে মন খারাপ হলে চট করে তা দেখে নিন, মন আপনা আপনিই ভাল হয়ে যাবে।

নিজেকে বোঝান যে, আপনি কোনো জ্যোতিষী না

৬। নেতিবাচক চিন্তাগুলোকে দূর করে দিতে পারে এমন কিছুর সংস্পর্শে থাকুন

কোনো বন্ধু, কিংবা পরিবারের কেউ, যার সাথে থাকলেই মন ভাল হয়ে যায় এমন কারো সাথে খারাপ চিন্তা মাথায় আসলেই কথা বলুন। আবার অনেক সময় অনেক সুগন্ধী কিংবা গান আমাদের পুরনো সুখকর স্মৃতি ফেরত নিয়ে আসে। এসব জিনিসের সাহায্য নিন।

৭। খারাপ চিন্তাগুলোকে চিনুন

কোন জিনিসটা নিয়ে আপনি বেশি ভাবছেন, কেন ভাবছেন তা বের করুন। এসব চিন্তা বেশিরভাগ সময়ই এমন হয়ে থাকে যে, এমন যদি হয় তবে অনেক খারাপ হবে কিংবা এমন কেন হল, নিশ্চয়ই অনেক খারাপ হয়েছে। 

তাই নিজেকে বোঝান যে, আপনি কোনো জ্যোতিষী না। এসব অনুমান আপনার জন্য না। মনে রাখবেন, যা হয়, ভালোর জন্য হয় এবং যা হয়েছে, ভালোর জন্য হয়েছে। অনিশ্চয়তা আমাদের জীবনের একটা অংশ। একে গ্রহণ করতে শিখুন। একবার ভাবুন তো, এই অনিশ্চয়তা না থাকলে জীবনটা কেমন একঘেয়ে হয়ে যেত! 

৮। ইতিবাচক মানুষগুলোর আশেপাশে থাকুন

সবসময় সবকিছু ইতিবাচকভাবে নেয়, হাসিখুশি থাকে এ ধরণের বন্ধু-বান্ধবগুলোর সাথে একটু ঘুরে আসুন, একটু সময় কাটান দেখবেন মানসিকতা পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে।

৯। Be productive!

কোনো একটা শখ পালন করুন কিংবা একটু ক্যারিয়ারের দিকে ঝুঁকে যান। এতে করে আপনি সবসময় ব্যস্ততার মাঝে থাকবেন এবং এসব বাজে খেয়াল আপনার মাথায় আসার জায়গা পাবে না। 

১০। কৃতজ্ঞ হোন

কৃতজ্ঞতা মানুষকে মহান করে তোলে। চিন্তা করুন, কোন জিনিসগুলোর জন্য আপনি কৃতজ্ঞ। এমনকি, আপনার জীবনের নেতিবাচক দিকগুলোকেও ইতিবাচকে রূপান্তর করে তার প্রতি কৃতজ্ঞ হোন। মনে করুন, আপনার শিক্ষক আপনাকে পরীক্ষার মাঝে অ্যাসাইনমেন্টের কাজ দিয়ে দিয়েছেন। এ নিয়ে কষ্ট না পেয়ে বরং ভাবুন যে ঐ শিক্ষক আপনাকে মাল্টি টাস্কিং শিখাচ্ছেন, আপনার প্রোডাক্টিভিটি বাড়াচ্ছেন এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ হোন।

১১। কারো সহায়তা নিন

দুশ্চিন্তাগুলো মহামারী হয়ে গেলে, কোনো মনোবিজ্ঞানীর সহায়তা নিন। মনে রাখবেন, মানসিক অসুস্থতা সবচেয়ে বড় অসুস্থতা এবং মনোবিজ্ঞানীর কাছে যাওয়া মানে এই না যে আপনি পাগল হয়ে গেছেন।

There is no health without mental health; mental health is too important to be left to the professionals alone, and mental health is everyone’s business.

– Vikram Patel (Indian scientist)

0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা মানুষের ক্ষুধা, ঘুম, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, ফলে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে চাইলে দুশ্চিন্তাকে দূরে রাখার কোনও বিকল্প নেই

 

মানুষের দৈনন্দিন জীবনে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এ দুশ্চিন্তার ভার মানুষকে যেন পিছু ছাড়তে চায় না। তবে দুশ্চিন্তা আপনার মনের শান্তি নষ্ট করে, আপনার স্বাস্থ্যকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। ক্রমাগত দুশ্চিন্তার ফলে মানুষের ক্ষুধা এবং ঘুম নষ্ট হয়, সামাজিক সম্পর্ক খারাপ হয়, কাজের গতিও কমে যায়।

এর ফলে হতাশা, হজমে সমস্যা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ এমনকি আত্মহত্যা প্রবণতার মতো মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে । তাই শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে চাইলে দুশ্চিন্তাকে দূরে রাখার কোন বিকল্প নেই। দুশ্চিন্তাকে দূরে রাখার কিছু বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যকরী উপায় এখানে জানানো হল।

তালিকা:

আপনার মনে হতে পারে আপনি শত শত সমস্যায় ভুগছেন। তাই আপনার দুশ্চিন্তার কারণগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। দেখবেন অল্প কয়েকটির পর আর কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না। এরমধ্যে কিছু সমস্যা থাকবে যেগুলো কমবেশি সবারই থাকে। আপনি উপলব্ধি করবেন যে আপনার আসলে দুশ্চিন্তা করার খুব বেশি কারণ নেই। এটা আপনার দুশ্চিন্তা কমাতে এবং আপনাকে মানসিকভাবে শান্তি দিবে।

বেড়িয়ে আসুন:

দুশ্চিন্তা কমাতে ঘরের বাইরে ঘুরতে যাওয়া একটি দারুণ কার্যকরী উপায়। আর এটা সবচেয়ে ভালো কাজ করে গাছ-গাছালি পূর্ণ কোন জায়গায় গেলে। গবেষণায় দেখা গেছে পাইন, সিডার আর ওকসহ কিছু গাছে “ফাইটনসাইড” নামক একটি উপাদান থাকে যা মানুষের উচ্চরক্তচাপ কমায় এবং মানসিক চাপ দূর কর

নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়া:

যারা দুশ্চিন্তায় ভোগেন দেখা যায় তাদের বেশিরভাগই ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া করেন না অথবা বেশি খান কিংবা স্বাস্থ্যকর খাবার খান না। এর ফলে মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তার উদ্রেক ঘটে। দুশ্চিন্তা কমাতে গেলে কফি থেকে দূরে থাকাই ভালো। কফি আপনার অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা আপনাকে অস্থির করে তোলে।

মেডিটেশন:

মানসিক চাপ দূর করে মনকে শান্ত করার জন্য মেডিটেশন একটি অত্যন্ত কার্যকরী ব্যায়াম। কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ২৫ মিনিট করে টানা ৩ দিন মেডিটেশন করলে তা হতাশা এবং দুশ্চিন্তা অনেকখানিই দূর করতে সহায়তা করে।

ব্যায়াম করুন:

যে কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যাকে দূর করতে ব্যায়াম করা খুব উত্তম একটি উপায়। ব্যায়াম করলে দেহে সেরেটোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা দুশ্চিন্তা এবং মানসিক চাপ হ্রাস করে।

ক্রেডিট: ঢাকা ট্রিবিউন বাংলা

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
2 টি উত্তর 387 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 213 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
1 উত্তর 219 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
1 উত্তর 1,153 বার দেখা হয়েছে
05 মার্চ 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন EVAN (7,450 পয়েন্ট)
+19 টি ভোট
2 টি উত্তর 713 বার দেখা হয়েছে
14 সেপ্টেম্বর 2020 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Sadia Chowdhury (17,750 পয়েন্ট)

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,684 জন সদস্য

145 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 145 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. AndraN247956

    100 পয়েন্ট

  5. SheriSaddler

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...