ক্যান্সার রোগীদের চুল কেটে ফেলা হয় না, বরং ক্যান্সার চিকিৎসার একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে চুল আপনা-আপনি ঝরতে শুরু করে৷ কেমোথেরাপি, টার্গেটেড থেরাপি এবং হরমোন থেরাপির মতো চিকিৎসার কারণে চুল ঝরতে থাকে৷ চিকিৎসা শুরু হওয়ার ২ থেকে ৪ সপ্তাহ পর চুল পড়া শুরু হয়৷ চুল কতটুকু পড়বে তা ওষুধ এবং এর ডোজের উপর নির্ভর করে।
মূলত কেমোথেরাপি বা অন্যান্য এরকম থেরাপি দেয়া হয় রোগীর শরীর থেকে ক্যান্সার কোষগুলো মেরে ফেলতে৷ কিন্তু অনেকসময়েই সুস্থ কোষগুলোও এর দ্বারা প্রভাবিত হয়৷ যাদের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে চুলের কোষ। তবে চিকিৎসা শেষ হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর থেকে চুল আবার উঠতে শুরু করবে।