প্রাইকেস্টোলেনকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা হয় কারণ এটি ইউরোপের উত্তরতম বিন্দু। এটি নরওয়েতে অবস্থিত, উত্তর মেরুর থেকে প্রায় 1,100 কিলোমিটার (684 মাইল) দূরে। প্রাইকেস্টোলেন একটি খাড়া, পাথুরে ক্লিফ যা উত্তর সাগরের উপরে প্রায় 300 মিটার (984 ফুট) উঁচুতে উঠে গেছে।
প্রাইকেস্টোলেনকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা হয় কারণ এটি ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক চিহ্ন। এটি ইউরোপের উত্তরতম সীমানা চিহ্নিত করে এবং এটি উত্তর মেরুর দিকে যাওয়ার পথে একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।
গোলাকার বস্তুর শুরু-শেষ প্রান্ত না থাকলেও, প্রাইকেস্টোলেনকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা যেতে পারে কারণ এটি একটি নির্দিষ্ট স্থান। এটি একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অবস্থান এবং এটি ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক চিহ্ন।
এখানে প্রাইকেস্টোলেনকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলার কিছু কারণ রয়েছে:
- এটি ইউরোপের উত্তরতম বিন্দু।
- এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক চিহ্ন।
- এটি উত্তর মেরুর দিকে যাওয়ার পথে একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।
অবশ্যই, এটি একটি আপেক্ষিক ধারণা। অন্য কেউ পৃথিবীর শেষ প্রান্তকে অন্য কিছুও বলতে পারে।
আশা করি উত্তরটি পেয়েছেন। আপনার যদি কোনো ফিরতি প্রশ্ন থাকে তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। যদি আমার জানা থাকে, অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ!