নির্দিষ্ট কিছু প্রজাতির পুটি মাছের শরীরে প্রজনন মৌসুমে এমন লাল দাগ দেখা যায়। এটি বিপরীত লিঙ্গের মাছকে আকর্ষণ করে। স্ত্রী পুটি মাছের ডিম ছাড়ার পর ধীরে ধীরে এই রং মিলিয়ে যায়। পুরুষ পুটি মাছের শরীরে এই রং ৪০ ঘণ্টা স্থায়ী থাকে। স্ত্রী পুটি মাছের তুলনায় পুরুষ পুটি মাছের শরীরে এটা বেশি চোখে পরে। মাছের শরীরের এই দাগটা সেন্সর হিসেবেও কাজ করে। এটা পানির লবণাক্ততা ও চাপের পরিমান নির্ণয় করতে পারে। যার মাধ্যমে মাছ প্রজনন ও বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত এমন একটি নির্দিষ্ট স্থানে থাকে।