আমাদের রাগ কেন হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
582 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (340 পয়েন্ট)

9 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (4,990 পয়েন্ট)
রাগ করার জন্য অনেকগুলি সাধারণ ট্রিগার রয়েছে যেমন আপনার ধৈর্য হারাতে, আপনার মতামত বা প্রচেষ্টা প্রশংসা না করা এমন অনুভূতি এবং অন্যায়। রাগের অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে ট্রমাজনিত বা উদ্বেগজনক ঘটনার স্মৃতি এবং ব্যক্তিগত সমস্যা সম্পর্কে উদ্বেগ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আপনার নিজের থেকে অন্যদের এবং আপনার চারপাশের বিশ্বের কাছ থেকে কী আশা করাতে শেখানো হয়েছিল তার উপর ভিত্তি করে আপনার অনন্য ক্রোধের ট্রিগার রয়েছে। আপনার ব্যক্তিগত ইতিহাস ক্রোধের জন্য আপনার প্রতিক্রিয়াগুলিও ফিড করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনাকে রাগকে যথাযথভাবে কীভাবে প্রকাশ করতে হয় তা শেখানো না হয়, আপনার হতাশাগুলি আপনাকে আরও কৃপণ করে তুলবে এবং আপনি ক্রোধে ফেটে যাওয়ার আগ পর্যন্ত গড়ে তুলতে পারেন।

উত্তরাধিকারী প্রবণতা, মস্তিষ্কের রসায়ন বা অন্তর্নিহিত চিকিতৎসা শর্তগুলিও ক্রুদ্ধ ক্ষোভের দিকে আপনার প্রবণতায় ভূমিকা রাখে
+1 টি ভোট
করেছেন (440 পয়েন্ট)

রাগের বহিঃপ্রকাশের কারন যখন শারীরিক কোনো কষ্ট বা যন্ত্রণার অনুভূতি থেকে হয় তখন তাকে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার হিসেবে ধরা যেতে পারে । যেমন ধরো , খুব খিদে পেয়েছে তখন হাতের কাছে খাবার না পেয়ে রাগ ওঠে যায় এবং আচরণে তার বহিঃপ্রকাশ পায় , সেটা আসলে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গারের বিষয় । শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার এর লক্ষণ বেশি প্রকাশ পায় ।

মানসিক অসন্তুষ্টি , দীর্ঘদিনের ইচ্ছের বিরুদ্ধে অনবরত কাজ করে চলা , আকাঙ্খার অতৃপ্তি, গ্রহনযোগ্যতা বা মান্যতার অভাবের কারনে আমাদের মধ্যে এইধরনের রাগের প্রবনতা আরও বাড়তে থাকে । এই ধরনের রাগের সাথে বোঝাপড়া করা একটু কঠিন হয়ে যায় আমাদের জীবনে । আর কখনো কখনো এটা মারাত্মক আকার ধারণ করে । সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গারের উৎস হিসেবে ধরা যেতে পারে এই নিম্নলিখিত বিষয়গুলিকে –

ক। ভয়

খ। হতাশা 

গ। অপরাধবোধ 

ঘ। হীনমন্যতা 

ঙ। অহংবোধ

চ। অর্থনৈতিক টানাপোড়েন

ছ। ঈর্ষা

জ। সামাজিক মর্যাদা 

ঝ। মাদকাসক্তি

0 টি ভোট
করেছেন (110,320 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
করেছেন (141,830 পয়েন্ট)

মানুষ বিভিন্ন অনুভূতির মিশ্রণ দিয়ে গড়া । রাগও তেমনি একপ্রকার মানবীয় অনুভূতি। আবেগ অনুভূতির উপর নিয়ন্ত্রণ খুব কম মানুষেরই থাকে। রাগ ওঠা অস্বাভাবিক কিছু নয়, কিন্তু কখনো কখনো রাগের বশবর্তী হয়ে মানুষ এমনকিছু কাজ করে ফেলে যা মুহূর্তেই নষ্ট করে দেয় দুটো মানুষের সুন্দর সম্পর্ককে । এর ফলে অনেক সর্বনাশা দুর্ঘটনাও ঘটে যায় । মাত্রাতিরিক্ত রাগ শুধু সুন্দর সম্পর্ককেই নষ্ট করে না এর ফলে নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে । যেমন – ব্লাড প্রেসার , মেন্টাল ডিসওর্ডার , ADHD ইত্যাদি। সুতরাং সবধরনের ক্রোধকে বা রাগকে নিয়ন্ত্রন করা দরকার ।

প্রথমেই জানতে হবে রাগের কারনগুলি কী কী হতে পারে ? তারপর তা কমানোর জন্য উপায় বের করতে হবে আমাদের । রাগ করলে যতটা না অন্যের ক্ষতি করে তারচেয়ে অধিক ক্ষতি হয় আমাদের নিজেদের । রাগের কারনে আমরা শারীরিক ও মানসিক দুই ভাবেই ধ্বংস হতে থাকি । তার প্রভাব পড়ে আমাদের কর্মজীবনে তথা পারিবারিক জীবনে। আমার মতে, রাগ দুটো ফর্মে প্রকট হয়ে থাকে ।

I) ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার ।

II) সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গার ।

যদিও রাগকে এইভাবে ভাগ করা হয় নি , বিষয়টি বোঝানোর জন্য আমি এভাবে বিশ্লেষণ করেছি , এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা ।

ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার :-

রাগের বহিঃপ্রকাশের কারন যখন শারীরিক কোনো কষ্ট বা যন্ত্রণার অনুভূতি থেকে হয় তখন তাকে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার হিসেবে ধরা যেতে পারে । যেমন ধরো , খুব খিদে পেয়েছে তখন হাতের কাছে খাবার না পেয়ে রাগ ওঠে যায় এবং আচরণে তার বহিঃপ্রকাশ পায় , সেটা আসলে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গারের বিষয় । শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার এর লক্ষণ বেশি প্রকাশ পায় । আবার এই ধরনের রাগ তাড়াতাড়ি ওঠে এবং নেমেও যায় । 

সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গার :- 

 যা আমাদের মানসিক কারণে হয়ে থাকে । মানসিক অসন্তুষ্টি , দীর্ঘদিনের ইচ্ছের বিরুদ্ধে অনবরত কাজ করে চলা , আকাঙ্খার অতৃপ্তি, গ্রহনযোগ্যতা বা মান্যতার অভাবের কারনে আমাদের মধ্যে এইধরনের রাগের প্রবনতা আরও বাড়তে থাকে । এই ধরনের রাগের সাথে বোঝাপড়া করা একটু কঠিন হয়ে যায় আমাদের জীবনে । আর কখনো কখনো এটা মারাত্মক আকার ধারণ করে । সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গারের উৎস হিসেবে ধরা যেতে পারে এই নিম্নলিখিত বিষয়গুলিকে –

ক। ভয়

খ। হতাশা 

গ। অপরাধবোধ 

ঘ। হীনমন্যতা 

ঙ। অহংবোধ

চ। অর্থনৈতিক টানাপোড়েন

ছ। ঈর্ষা

জ। সামাজিক মর্যাদা 

ঝ। মাদকাসক্তি

ঞ। আকাঙ্ক্ষার অতৃপ্তি

ট। মতাদর্শের পার্থক্য ইত্যাদি।

ক্রেডিট: প্রেরণাজীবন

0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
ক। ভয়

খ। হতাশা

গ। অপরাধবোধ

ঘ। হীনমন্যতা

ঙ। অহংবোধ

চ। অর্থনৈতিক টানাপোড়েন

ছ। ঈর্ষা
0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
করেছেন (10,050 পয়েন্ট)
রাগের কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নেই যেকোনো  কারণে রাগ হতে পারে।
0 টি ভোট
করেছেন (15,200 পয়েন্ট)
রাগ হলো আবেগের বহি:প্রকাশ। কখনও কখনও যুক্তির চেয়েও এই আবেগটাই হয়ে যায় প্রধান। কিন্তু সেটা কতটা ইতিবাচক? বিশেষ করে ক্রোধ কিংবা অল্পতেই রেগে যাবার প্রবণতা? অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় রাগ খুবই স্বাভাবিক আবেগ। কিন্তু এই আবেগের প্রকাশ যদি অনিয়ন্ত্রিত বা অন্যের জন্য ক্ষতিকারক অথবা অপ্রীতিকর হয়, তখন এটি নিঃসন্দেহে অগ্রহণযোগ্য।

কেন বেশি রাগ হয়?

ভয়, লজ্জা, বিরক্তির মতো নানা কারণেই রাগ দেখায় মানুষ। এ ছাড়াও ক্ষণে ক্ষণে রেগে যাওয়ার পিছনে থাকতে পারে অন্য কোনও কারণ। সম্পর্ক বা আর্থিক অবস্থার ভিত্তিতে তৈরি হওয়া মানসিক চাপও রাগের পিছনে একটি বড় কারণ। কয়েক ধরনের মানসিক অসুখও রাগ প্রকাশ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
2 টি উত্তর 285 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
4 টি উত্তর 839 বার দেখা হয়েছে
03 মে 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ubaeid (28,310 পয়েন্ট)
+5 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,002 বার দেখা হয়েছে
02 ফেব্রুয়ারি 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,830 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 361 বার দেখা হয়েছে

10,734 টি প্রশ্ন

18,383 টি উত্তর

4,731 টি মন্তব্য

243,557 জন সদস্য

26 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 26 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. MIS

    360 পয়েন্ট

  2. shuvosheikh

    220 পয়েন্ট

  3. তানভীর রহমান ইমন

    160 পয়েন্ট

  4. Soiyod771

    110 পয়েন্ট

  5. Aditto Roy

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি #ask চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত #science মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান #biology খাওয়া গরম শীতকাল কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...