রাগ আসলে কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
1,051 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (28,320 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (4,990 পয়েন্ট)
ক্রোধ হ'ল একটি আবেগ যা কারও প্রতি বা অন্যমনস্কতার দ্বারা চিহ্নিত করা হয় যা আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে আপনাকে অন্যায় করেছেন বলে মনে করেন।রাগ একটি ভাল জিনিস হতে পারে। এটি আপনাকে নেতিবাচক অনুভূতি প্রকাশের একটি উপায় দিতে পারে, উদাহরণস্বরূপ, বা সমস্যার সমাধান খুঁজতে আপনাকে উৎসাহিত করবে।তবে অতিরিক্ত রাগ সমস্যা তৈরি করতে পারে। ক্রোধের সাথে যুক্ত রক্তচাপ ও অন্যান্য শারীরিক পরিবর্তনগুলি সোজাভাবে চিন্তা করা আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে সক্ষম করে।
0 টি ভোট
করেছেন (28,320 পয়েন্ট)
মস্তিষ্ক থেকেই রাগের নির্দেশ আসে। কিন্তু সে আদেশকে নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের শরীর এবং সমাজও। রাগ ও অ্যাংগার এই শব্দ দু’টির সঙ্গে আমরা পরিচিত। কিন্তু এটা কি কখনো ভেবে দেখেছি, মস্তিষ্কের কোন জায়গাটায় কোনো রাসায়নিক বা শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে গেলে মানুষ রেগে যেতে পারে? এর পেছনের বিজ্ঞানটা কি এখনো মানুষের আয়ত্তে এসেছে, যাতে করে অঙ্ক কষে বলে দেওয়া যায় এই মানুষটি এতটা রাগী। নাকি আমাদের আচরণ বা ব্যবহার কিংবা কোনো মানসিক অবস্থার বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে এই রাগ বিষয়টি। রাগ আসলে কী?
রাগের সঙ্গে বিজ্ঞান যেমন জড়িয়ে। তেমনই সেই বিজ্ঞানের পিছনেও রয়েছে কিছু সামাজিক কারণ। কাজেই বিষয়টা সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা যেতে পারে। রাগের উদ্রেগ হওয়ার একটা বড় কারণ বাইরের হুমকি কিংবা কাজের জায়গায় হুমকি। যেমন ধরা যাক, কেউ বন্দুক দেখিয়ে আক্রমণ করবে বলে ভয় দেখাল কিংবা ঘাড়ের কাছে বন্দুক এনে ঠেকাল। তখন তো একটা ভয় অনুভব করব। সেখান থেকে রাগের উদ্রেক হতে পারে। মস্তিষ্কের অ্যামিগডালা অংশ থেকে এটি সক্রিয় হয়। রাগের জৈবিক কারণ বলা যেতে পারে এটাকে। এই রাগের আবেগটি নিয়ন্ত্রিত হয় মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল কর্টেক্স থেকে।
দ্বিতীয়ত হতাশা। আমরা কোনো কাজ করার পর তার পুরস্কার চাই। সেই পুরস্কার না পেলে একধরনের হতাশা তৈরি হয় আমাদের মনে। এটাই মানব প্রকৃতি। যেমন কোনো ছাত্র বেশি খাটল, কিন্তু তার পরিশ্রমের দাম পেল না। কিংবা অফিসে বা সৃজনশীল ক্ষেত্রে কেউ ভালো কিছু করল, কিন্তু কোনো প্রশংসা পেল না। এই হতাশা থেকে রাগের উৎপত্তি হয়।
মানবিক আচরণ, প্রত্যাশা এবং তার পরিপূরণ পরস্পর সম্পর্কিত। ধরা যাক, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে একটা চাহিদা পূরণের ফাঁক থেকে যাচ্ছে। অথবা অন্যেরা চাইছে, কেউ একটা তাদের কথা মেনে কিছু করুক। মা হয়তো চাইছে, ছেলে পড়াশোনা করুক। এইগুলো হচ্ছে রাগ সৃষ্টির সামাজিক-¯œায়ুতান্ত্রিক-জৈবিক কারণ।
আমাদের মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল লোব নানা অসুখের কারণে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। সেটা কখনো স্ট্রোক, মৃগিরোগ বা ডিমেনশিয়ার কারণে হতে পারে। এক্ষেত্রে ফ্রন্টাল লোব ঠিক মতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আবার মানসিক সমস্যা যেমন, স্কিৎজোফ্রেনিয়া, এডিএইচডি কিংবা সাবস্ট্যান্স ইউজের ফলেও ফ্রন্টাল লোব কাজ করতে পারে না। বিশেষ করে নেশা-করা বা সাবস্ট্যান্স ইউজের ফলে তো ফ্রন্টাল লোবের ডোপামিন কমে যায়। যার ফলে রাগের উদ্রেক হতে পারে।
এছাড়া আছে পিটিএসডি (পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেট ডিজঅর্ডার) আগের কোনো ঘটনা বারবার মনে পড়তে থাকলে, তার থেকে থ্রেট অনুভব করলেও মানুষের রাগ হতে পারে। বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডারের ক্ষেত্রেও রাগ একটা বড় জায়গা। যারা আবার অপরাধ-মনস্ক হয়, তারাও নিজেদের রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
বন্ধুরা, বেশ কিছু এমন মেন্টাল কন্ডিশন বা মানসিক পরিস্থিতি আছে, যার সঙ্গে রাগ জড়িত। অর্থাৎ আমাদের যদি সেই ধরনের মানসিক অসুখের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, আমরা রেগে যেতে পারি। অনেক ক্ষেত্রেই সেটা হয়। বেশ কয়েকটি এমন রোগ রয়েছে, যার সঙ্গে রাগ চলে আসে। যেমন ধরা যাক, স্কিৎজোফ্রেনিয়া। এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় তারা খুব রেগে যাচ্ছেন। কিংবা এপিলেপ্সি বা মৃগিরোগ। সবসময়ই যে মৃগি রোগীরা জ্ঞান হারান তা কিন্তু নয়, এমন অনেক সময় আসে যখন তাঁরা খুব রেগে যান। বাইপোলার ডিসঅর্ডারের ক্ষেত্রেও এটা দেখা গেছে। এ রকম আরো কয়েকটি ক্ষেত্রে রাগের বহিঃপ্রকাশ দেখা যায়। তাহলে কি রোগের সঙ্গে রাগের সম্পর্ক আছে? তা হয়তো আছে, কিন্তু সেটা নিশ্চিত হতে গেলে আমাদের ঠিকমতো রোগনির্ণয় করতে হবে। ডায়াগনোসিস ঠিকমতো হলে, সেই অনুয়ায়ী চিকিৎসারও ব্যবস্থা করতে হবে।
বন্ধুরা, উসকানিমূলক এবং অ-উসকানিমূলক আচরণকে মনস্তত্তে¡ খুবই গুরুত্ব দিয়ে বিচার করার চেষ্টা করা হয়। রাগও এই দু’ধরনের আচরণগত ধরনের মধ্যে পড়ে। অর্থাৎ আমরা যে ব্যবহারটা যে সময় করার কথা, তখন কতটা করছি। কেউ হয়তো প্রচÐ রেগে যাচ্ছে। অথচ তার কিন্তু তেমন কোনো মানসিক পরিস্থিতি নেই। আবার কেউ রেগে যাচ্ছে মানসিক অসুস্থতার কারণে। যেমন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছে। কেউ কারো ওপরে চিৎকার করছে। তার মধ্যেও উসকানিমূলক এবং অ-উসকানিমূলক দিক থাকতে পারে। সেটা বিচার করার জন্য ডায়াগনোসিস প্রয়োজন। হয়তো দেখা যেতে পারে, কারো পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে রেগে যাওয়ার। অনেকেই বলেন, রাগী বংশের লোক। বলেন, এটা জেনেটিক। কিন্তু রাগ বা অ্যাংগার বিষয়গুলো হচ্ছে অনেকটাই শেখা আচরণ। তার সঙ্গে জিনের সম্পর্ক তেমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উসকানিমূলক আচরণের ক্ষেত্রে সমস্যার কিছু নেই। যদি তা অ-উসকানিমূলক হয়, অর্থাৎ সেটা কোথাও রয়ে গেছে মনের মধ্যে ধিকধিক করে জ্বলা আগুনের মতো, তাহলে কিন্তু কোনো মানসিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।
লিম্বিক লোবের কারসাজি : রাগ এবং রাগের সঙ্গে জড়িত বিজ্ঞানের সঙ্গে নিশ্চিতভাবেই আমাদের মস্তিষ্কের সম্পর্ক আছে। মস্তিষ্কের লিম্বিক লোব থেকে ফ্রন্টাল লোবের দিকে যখন আমাদের নির্দেশগুলো আসতে থাকে, তখন যদি ব্রেকফেল হয়, তাহলে যে অবস্থা হবে, রাগও সেরকম। শুধু রাগ নয়, আবেগগত ভারসাম্যহীনতা, তা সে যে কোনো রকমের হোক, এই ব্রেকফেলের কারণেই হয়। কাজেই ওই অংশেই হয়তো লুকিয়ে রয়েছে রাগের রহস্য। তবে একটা বিষয় অনেকেই ভুল জানেন, তা হলো বেশি রাগী বা কম রাগী মাপার যন্ত্র এখনো আবিষ্কার হয়নি। অর্থাৎ যেমন করে আমরা বুদ্ধ্যঙ্ক বা ইন্টেলিজেন্স কোশেন্ট দিয়ে বুদ্ধিমত্তা পরিমাপ করতে পারি, তেমন করে রাগ মাপা সম্ভব নয়। হ্যাঁ, অবশ্যই তার কম-বেশি তারতম্যের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে তো বটেই। লিম্বিক লোব আমাদের কর্টেক্সের মধ্যে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। লিম্বিক লোবের মধ্যে অ্যামিগডেলা, হিপোক্যাম্পাসের মতো অংশ রয়েছে, যা আমাদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের সঙ্গে জড়িত। অ্যামিগডেলাকে বলা হয় ‘আবেগগত স্মৃতির গুদাম’। এও বলা হয়, এখান থেকেই আমাদের মস্তিষ্ক সিদ্ধান্ত নেয়, ‘ফাইট অর ফ্লাইট’-এর। অর্থাৎ, আমাদের স্বাভাবিক সারভাইভ্যাল ইনস্টিংক্ট এই অংশের মধ্যে থেকেই জন্ম নেয়। যখন কেউ রেগে যাচ্ছে, তার মানে তার লিম্বিক সিস্টেম প্রচÐভাবে কাজ করতে শুরু করেছে। সেই রাগের বহিঃপ্রকাশের অর্থ, সে কর্টেক্স-এর (যেখানে ভাবনাচিন্তা তৈরি হয়) ব্যবহার করতে পারছে না, সে শুধুই লিম্বিক সেন্টারের নির্দেশই মানছে। কর্টেক্স হলো, আমাদের ‘লজিক’ বা ‘জাজমেন্ট’ তৈরি করার জায়গা। সেই জায়গাটি কাজ না করলেই আমরা আতিশয্য দেখাব। রেগে যাব, অহেতুক চেঁচাব বা এমন ব্যবহার করব যার মধ্যে কোনো যুক্তি নেই।
অর্থাৎ রাগের সঙ্গে শরীরের সম্পর্কটা অনেক বেশি প্রতিষ্ঠিত। তবে এই যে কারণগুলো বলা হলো, বা রাগের নির্ধারক হিসেবে মস্তিষ্কের লিম্বিক লোবের কথাও যে বলা হল, তার অনেকটাই কিন্তু এখনো গ্রে-এরিয়ায়, অর্থাৎ, ধূসর এলাকায়। আমরা হয়তো জানি, যে এই কারণে রাগ হয় বা ওই কারণে হয়। জানি, কোন ধরনের ব্যবহার বা মানসিক পরিস্থিতির সঙ্গে রাগের কতটা সম্পর্ক থাকতে পারে, উসকানিমূলক বা অ-উসকানিমূলক পরিস্থিতির কথাও বলা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে একটাই কথা বলা দরকার, সবটাই কিন্তু খানিকটা কোভিড-১৯’এর পরিস্থিতির মতো। আমরা জানি, বয়স্করা বেশি অরক্ষিত, কাদের ভয় আছে কাদের ততটাও নেই। কিন্তু তার বাইরেও তো এমন ঘটনা ঘটছে, যা আমাদের ভাবনাচিন্তার বাইরে। রাগও সে রকমই। কোন অংশের সঙ্গে এর যোগ, তা এখনো পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই। রাগের বিজ্ঞান নিয়ে এখনো অনেক গবেষণাই বাকি।
- ডা. আশরাফ হোসেন
0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

মানুষ বিভিন্ন অনুভূতির মিশ্রণ দিয়ে গড়া । রাগও তেমনি একপ্রকার মানবীয় অনুভূতি। আবেগ অনুভূতির উপর নিয়ন্ত্রণ খুব কম মানুষেরই থাকে। রাগ ওঠা অস্বাভাবিক কিছু নয়, কিন্তু কখনো কখনো রাগের বশবর্তী হয়ে মানুষ এমনকিছু কাজ করে ফেলে যা মুহূর্তেই নষ্ট করে দেয় দুটো মানুষের সুন্দর সম্পর্ককে । এর ফলে অনেক সর্বনাশা দুর্ঘটনাও ঘটে যায় । মাত্রাতিরিক্ত রাগ শুধু সুন্দর সম্পর্ককেই নষ্ট করে না এর ফলে নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে । যেমন – ব্লাড প্রেসার , মেন্টাল ডিসওর্ডার , ADHD ইত্যাদি। সুতরাং সবধরনের ক্রোধকে বা রাগকে নিয়ন্ত্রন করা দরকার ।

প্রথমেই জানতে হবে রাগের কারনগুলি কী কী হতে পারে ? তারপর তা কমানোর জন্য উপায় বের করতে হবে আমাদের । রাগ করলে যতটা না অন্যের ক্ষতি করে তারচেয়ে অধিক ক্ষতি হয় আমাদের নিজেদের । রাগের কারনে আমরা শারীরিক ও মানসিক দুই ভাবেই ধ্বংস হতে থাকি । তার প্রভাব পড়ে আমাদের কর্মজীবনে তথা পারিবারিক জীবনে। আমার মতে, রাগ দুটো ফর্মে প্রকট হয়ে থাকে ।

I) ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার ।

II) সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গার ।

যদিও রাগকে এইভাবে ভাগ করা হয় নি , বিষয়টি বোঝানোর জন্য আমি এভাবে বিশ্লেষণ করেছি , এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা ।

ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার :-

রাগের বহিঃপ্রকাশের কারন যখন শারীরিক কোনো কষ্ট বা যন্ত্রণার অনুভূতি থেকে হয় তখন তাকে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার হিসেবে ধরা যেতে পারে । যেমন ধরো , খুব খিদে পেয়েছে তখন হাতের কাছে খাবার না পেয়ে রাগ ওঠে যায় এবং আচরণে তার বহিঃপ্রকাশ পায় , সেটা আসলে ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গারের বিষয় । শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফিজিক্যাল অ্যাঙ্গার এর লক্ষণ বেশি প্রকাশ পায় । আবার এই ধরনের রাগ তাড়াতাড়ি ওঠে এবং নেমেও যায় । 

সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গার :- 

 যা আমাদের মানসিক কারণে হয়ে থাকে । মানসিক অসন্তুষ্টি , দীর্ঘদিনের ইচ্ছের বিরুদ্ধে অনবরত কাজ করে চলা , আকাঙ্খার অতৃপ্তি, গ্রহনযোগ্যতা বা মান্যতার অভাবের কারনে আমাদের মধ্যে এইধরনের রাগের প্রবনতা আরও বাড়তে থাকে । এই ধরনের রাগের সাথে বোঝাপড়া করা একটু কঠিন হয়ে যায় আমাদের জীবনে । আর কখনো কখনো এটা মারাত্মক আকার ধারণ করে । সাইকোলজিক্যাল অ্যাঙ্গারের উৎস হিসেবে ধরা যেতে পারে এই নিম্নলিখিত বিষয়গুলিকে –

ক। ভয়

খ। হতাশা 

গ। অপরাধবোধ 

ঘ। হীনমন্যতা 

ঙ। অহংবোধ

চ। অর্থনৈতিক টানাপোড়েন

ছ। ঈর্ষা

জ। সামাজিক মর্যাদা 

ঝ। মাদকাসক্তি

ঞ। আকাঙ্ক্ষার অতৃপ্তি

ট। মতাদর্শের পার্থক্য ইত্যাদি।

ক্রেডিট: প্রেরণাজীবন

0 টি ভোট
করেছেন (15,210 পয়েন্ট)
রাগ হলো আবেগের বহি:প্রকাশ। কখনও কখনও যুক্তির চেয়েও এই আবেগটাই হয়ে যায় প্রধান। কিন্তু সেটা কতটা ইতিবাচক? বিশেষ করে ক্রোধ কিংবা অল্পতেই রেগে যাবার প্রবণতা? অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় রাগ খুবই স্বাভাবিক আবেগ। কিন্তু এই আবেগের প্রকাশ যদি অনিয়ন্ত্রিত বা অন্যের জন্য ক্ষতিকারক অথবা অপ্রীতিকর হয়, তখন এটি নিঃসন্দেহে অগ্রহণযোগ্য।

কেন বেশি রাগ হয়?

ভয়, লজ্জা, বিরক্তির মতো নানা কারণেই রাগ দেখায় মানুষ। এ ছাড়াও ক্ষণে ক্ষণে রেগে যাওয়ার পিছনে থাকতে পারে অন্য কোনও কারণ। সম্পর্ক বা আর্থিক অবস্থার ভিত্তিতে তৈরি হওয়া মানসিক চাপও রাগের পিছনে একটি বড় কারণ। কয়েক ধরনের মানসিক অসুখও রাগ প্রকাশ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+5 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,101 বার দেখা হয়েছে
02 ফেব্রুয়ারি 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,850 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
9 টি উত্তর 755 বার দেখা হয়েছে
05 মে 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Sayef Kamal Babu (340 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
4 টি উত্তর 1,891 বার দেখা হয়েছে
18 এপ্রিল 2021 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,850 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
1 উত্তর 424 বার দেখা হয়েছে
28 ফেব্রুয়ারি 2021 "তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,480 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 458 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,621 জন সদস্য

116 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 115 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. GladisScc821

    100 পয়েন্ট

  5. pkwindev

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...