রাগ কমানোর উপায় কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
1,908 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

4 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

রাগ কমানোর সহজ উপায়:

‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’ কথাটি বেশ প্রচলিত। কিন্তু হুট করে রেগে গেলে নিশ্চয়ই তা মনে থাকে না। প্রতিটি মানুষেরই রাগ থাকে। রাগ স্বাভাবিক অনুভূতি। তবে তার প্রকাশ অনেক সময়েই অস্বাভাবিক হয়ে যায়। অনেকে আবার অল্পতেই রেগে যায়। রাগ মানুষের অনেক ক্ষতি করে। আর সবাই চায় রাগ কমাতে। যদি সত্যিই রাগকে সংবরণ করতে চান, তাহলে মেনে চলতে পারেন কিছু পরামর্শ। 

জায়গা পরিবর্তন করুন:
কারও সঙ্গে কোনো বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে হুট করে রেগে গেলেন। যখন আপনি সামনের কারও ওপর রেগে গেছেন, তখন তার সামনে থেকে সরে যাওয়া বা জায়গার পরিবর্তন করাটা হবে সেরা সমাধান। কারণ, সামনে থাকলেই কথা হবে বেশি, আর সে কথা থেকে রাগের আগুনটা বাড়বে বৈ কমবে না। লেখক, চিত্রশিল্পী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেন, ‘রাগে যা শুরু হয় তা লজ্জায় শেষ হয়।’ সুতরাং শেষ করার অপেক্ষায় না থেকে স্থান পরিবর্তন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

ঠোঁট বন্ধ রাখুন:
রাগান্বিত মুহূর্তে মুখ বন্ধ রাখা বেশ কঠিন কাজ। কিন্তু এ সময় ঠোঁটে তালা মেরে রাখতে পারাটা দারুণ কার্যকর। যার সঙ্গে রাগারাগি হচ্ছে, তাকে ইচ্ছেমতো বলতে দিন কিন্তু আপনি টুঁ–শব্দটিও করবেন না। ধৈর্য ধরে রাখতে পারলে পরে বিষয়গুলো নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। তিনি আপনাকে যতই উত্ত্যক্ত করুন, আপনি কিছুতেই মুখ খুলবেন না। কারণ, রেগে আপনি যা বলবেন, তা মোটেই আপনার মনের কথা নয়। তাই কথা বলা বন্ধ করুন সবার আগে। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক এবং গীতিকার পাওলো কোয়েলহো ক্রোধ নিয়ে বলেন, ‘রাগের সর্বোত্তম উত্তর হলো নীরবতা।’ 

চোখ বন্ধ, কানও বন্ধ:
রাগের মাত্রা বেশি বেড়ে গেলে শুধু ঠোঁট নয়, চোখ আর কানও বন্ধ করে ফেলতে হবে। এটা সত্যিই কার্যকর। যে আপনাকে রাগিয়ে দিচ্ছে বা যা নিয়ে আপনি রেগে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে সেখান থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন। যেন আপনি সেখানে থেকেও নেই। প্রয়োজনে স্থান ত্যাগ করে অন্য কোথাও গিয়ে বসে চোখ বন্ধ করে হেডফোনে গান শুনুন।

একটু হেঁটে আসুন:
রাগ সামলাতে না পারলে অল্প সময়ের জন্য হলেও ঘটনাস্থল থেকে দূরে গিয়ে একটু হেঁটে আসুন। এতে রাগারাগি আর না বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে আর আপনার মনও হয়তো একটু শান্ত হওয়ার সুযোগ পাবে। 

ধ্যান করুন:
নিয়মিত একটু সময়ের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যান করার চেষ্টা করুন। আকস্মিকভাবে রেগে যাওয়ার রোগ থাকলে সেটাও সেরে যেতে পারে নিয়মিত ধ্যানে। ধ্যানের ফলে আপনার ব্যক্তিত্ব আরও শক্তিশালী হবে। 

নিয়মিত ব্যায়াম করুন:
শরীরচর্চা রাগ কমানোর আরও একটি কার্যকরী উপায়। শরীরচর্চার ফলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। এ ছাড়া নিয়মিত শরীরচর্চায় একজন মানুষের যে খাদ্যাভ্যাস গড়ে ওঠে, তা সুস্থ জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 

বদভ্যাস পরিত্যাগ করুন:
রাগ কমাতে অনেকে ধূমপান করেন। কিন্তু তা মোটেই রাগ কমানোর ভালো পথ নয়। তাতে মনটা আরও বিক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। ধূমপান, মদপান, অতিরিক্ত চা-কফি পান আপনাকে বদমেজাজি করে তুলবে। এসব বাজে অভ্যাসের কারণে বদহজম ও অনিদ্রা সমস্যায় মানুষ ভোগে। শারীরিক গোলযোগের কারণে মনের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। যে কারণে আমরা চট করেই অনেক কথায় রেগে যাই। পরে হয়তো ভেবে অবাকও হন, এত সামান্য কথায় রেগে যাওয়ার মানুষ আপনি নন। তাই চটজলদি সব বদভ্যাস পরিত্যাগ করুন। সম্ভব হলে এখন থেকেই।  

জীবন তো একটাই। স্বল্প সময়ের এই জীবনে যতটা সম্ভব সময়টাকে উপভোগ করতে শিখুন।

সূত্রঃ প্রথম আলো

+1 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

রাগ কমানোর জন্য কয়েকটা বিষয় মেনে চললেই রাগ কমানো সম্ভব।রাগ কমানোর জন্য কয়েকটা বিষয় মেনে চললেই রাগ কমানো সম্ভব।

১. প্রথমত তোমাকে সবসময় শান্ত থাকতে হবে।

২. যেসব কারণে তোমার রাগ ওঠে সেইসব কাজকে যত সহজভাবে নেবে ততোই ভালো।

৩. আর সবসময় মনে রাখতে হবে যে আমি কোনোমতেই রাগবো না।

৪.সব সময় হাসিখুশির মধ্যে থাকেন।

৫. প্রকৃতির সাথে সময় পার করার চেষ্টা করুন, যেমন ঘুরতে যান।

৬. রাগ আসলে বড় একটা শ্বাস নিন।

ক্রেডিট: আহসান হাবিব (কোরা)

0 টি ভোট
করেছেন (9,000 পয়েন্ট)
যখনই রাগের ব্যারোমিটারটা বাড়তে শুরু করবে; তখন এক থেকে একশ উল্টোভাবে গুনতে শুরু করবেন। অর্থাৎ একশ, নিরানব্বই, আটানব্বই এভাবে এক পর্যন্ত গুনুন। চাহিদা পূরণ না হলেই সাধারণত রাগের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে আপনার চাহিদা যদি হয়, ছেলেকে ক্লাসে সব সময় ফার্স্ট হতে হবে, বাড়ির সবাই আপনার নির্দেশমতো চলবে, মা-বাবাকে ভুলে গিয়ে স্বামী শুধু আপনার কথা ভাববে। শিক্ষিত ও যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও বাড়ির বউ চাকরি করতে পারবে না ইত্যাদি। তাহলে বুঝতে হবে, আপনার এ চাহিদাগুলো মোটেই যৌক্তিক নয়। তাই এসব অযৌক্তিক চাহিদা পূরণ না হলে এসব নিয়ে রাগ করা নেহায়েত বোকামি ছাড়া কিছু নয়। কাজেই নিজের অপূর্ণ চাহিদাগুলো কতটুকু যৌক্তিক, তা আগে বিচার করুন। এরপর রাগকে প্রশ্রয় দিন।

 

রাগ যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে শুরু করে; তখন ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’র ড. খোড়ানার মতো ‘হাসি থেরাপি’ কাজে লাগাতে পারেন। অর্থাৎ রাগের মাত্রা বেড়ে যাওয়া মাত্রই হাসতে শুরু করে দিন। এতে আর যা-ই হোক, আগুনে ঘি ঢালার মতো রাগের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। মিউজিক থেরাপি রাগ প্রশমনের ওষুধ হিসেবে অনেক সময় কাজ করে। তাই রাগ দেখা দিলে ধীর লয়ের মিউজিক শুনতে শুরু করুন। একসময় দেখবেন সব রাগ পানি হয়ে গেছে। কথায় বলে, ‘অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা’। অলস মস্তিষ্ক অনেক ক্ষেত্রে রাগের উৎস হিসেবেও পরিগণিত হয়। তাই সব সময় কিছু একটা নিয়ে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন। নিজের মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় থাকা শখগুলো (যেমন- বাগান করা, ছবি আঁকা, গান শেখা) নিয়ে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন। এসব শখ আপনার মধ্যে আত্মতৃপ্তি বোধ তৈরিতে সহায়তা করবে ও অহেতুক রাগ থেকে আপনাকে রক্ষা করবে।

 

করোনার সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভুগছেন সবাই। সেটাই স্বাভাবিক। এই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে মনের ওপর তৈরি হয় বাড়তি চাপ। আতঙ্ক, অহেতুক রাগ বা অবসাদ দেখা দিতে পারে। কিন্তু যেকোনো বিপদ মোকাবিলার সময় চাই ধৈর্য, দায়িত্বশীল আচরণ আর সাহস।
0 টি ভোট
করেছেন (15,210 পয়েন্ট)
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’ কথাটি বেশ প্রচলিত। কিন্তু হুট করে রেগে গেলে নিশ্চয়ই তা মনে থাকে না। প্রতিটি মানুষেরই রাগ থাকে। রাগ স্বাভাবিক অনুভূতি। তবে তার প্রকাশ অনেক সময়েই অস্বাভাবিক হয়ে যায়। অনেকে আবার অল্পতেই রেগে যায়। রাগ মানুষের অনেক ক্ষতি করে। আর সবাই চায় রাগ কমাতে। যদি সত্যিই রাগকে সংবরণ করতে চান, তাহলে মেনে চলতে পারেন কিছু পরামর্শ।কারও সঙ্গে কোনো বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে হুট করে রেগে গেলেন। যখন আপনি সামনের কারও ওপর রেগে গেছেন, তখন তার সামনে থেকে সরে যাওয়া বা জায়গার পরিবর্তন করাটা হবে সেরা সমাধান। কারণ, সামনে থাকলেই কথা হবে বেশি, আর সে কথা থেকে রাগের আগুনটা বাড়বে বৈ কমবে না। লেখক, চিত্রশিল্পী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেন, ‘রাগে যা শুরু হয় তা লজ্জায় শেষ হয়।’ সুতরাং শেষ করার অপেক্ষায় না থেকে স্থান পরিবর্তন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।রাগান্বিত মুহূর্তে মুখ বন্ধ রাখা বেশ কঠিন কাজ। কিন্তু এ সময় ঠোঁটে তালা মেরে রাখতে পারাটা দারুণ কার্যকর। যার সঙ্গে রাগারাগি হচ্ছে, তাকে ইচ্ছেমতো বলতে দিন কিন্তু আপনি টুঁ–শব্দটিও করবেন না। ধৈর্য ধরে রাখতে পারলে পরে বিষয়গুলো নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। তিনি আপনাকে যতই উত্ত্যক্ত করুন, আপনি কিছুতেই মুখ খুলবেন না। কারণ, রেগে আপনি যা বলবেন, তা মোটেই আপনার মনের কথা নয়। তাই কথা বলা বন্ধ করুন সবার আগে। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক এবং গীতিকার পাওলো কোয়েলহো ক্রোধ নিয়ে বলেন, ‘রাগের সর্বোত্তম উত্তর হলো নীরবতা।’রাগের মাত্রা বেশি বেড়ে গেলে শুধু ঠোঁট নয়, চোখ আর কানও বন্ধ করে ফেলতে হবে। এটা সত্যিই কার্যকর। যে আপনাকে রাগিয়ে দিচ্ছে বা যা নিয়ে আপনি রেগে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে সেখান থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন। যেন আপনি সেখানে থেকেও নেই। প্রয়োজনে স্থান ত্যাগ করে অন্য কোথাও গিয়ে বসে চোখ বন্ধ করে হেডফোনে গান শুনুন।রাগ সামলাতে না পারলে অল্প সময়ের জন্য হলেও ঘটনাস্থল থেকে দূরে গিয়ে একটু হেঁটে আসুন। এতে রাগারাগি আর না বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে আর আপনার মনও হয়তো একটু শান্ত হওয়ার সুযোগ পাবে।নিয়মিত একটু সময়ের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যান করার চেষ্টা করুন। আকস্মিকভাবে রেগে যাওয়ার রোগ থাকলে সেটাও সেরে যেতে পারে নিয়মিত ধ্যানে। ধ্যানের ফলে আপনার ব্যক্তিত্ব আরও শক্তিশালী হবে।শরীরচর্চা রাগ কমানোর আরও একটি কার্যকরী উপায়। শরীরচর্চার ফলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। এ ছাড়া নিয়মিত শরীরচর্চায় একজন মানুষের যে খাদ্যাভ্যাস গড়ে ওঠে, তা সুস্থ জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।রাগ কমাতে অনেকে ধূমপান করেন। কিন্তু তা মোটেই রাগ কমানোর ভালো পথ নয়। তাতে মনটা আরও বিক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। ধূমপান, মদপান, অতিরিক্ত চা-কফি পান আপনাকে বদমেজাজি করে তুলবে। এসব বাজে অভ্যাসের কারণে বদহজম ও অনিদ্রা সমস্যায় মানুষ ভোগে। শারীরিক গোলযোগের কারণে মনের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। যে কারণে আমরা চট করেই অনেক কথায় রেগে যাই। পরে হয়তো ভেবে অবাকও হন, এত সামান্য কথায় রেগে যাওয়ার মানুষ আপনি নন। তাই চটজলদি সব বদভ্যাস পরিত্যাগ করুন। সম্ভব হলে এখন থেকেই।

জীবন তো একটাই। স্বল্প সময়ের এই জীবনে যতটা সম্ভব সময়টাকে উপভোগ করতে শিখুন। এক মিনিট রাগ করার কারণে আপনি ৬০ সেকেন্ড সুখের সময় মিস করলেন। কখনো বিষয়টি এভাবে ভেবে দেখেছেন কি!

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
1 উত্তর 235 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 353 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
4 টি উত্তর 1,556 বার দেখা হয়েছে
01 এপ্রিল 2021 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,850 পয়েন্ট)
+5 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,161 বার দেখা হয়েছে
27 জানুয়ারি 2021 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Samsun Nahar Priya (47,700 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,556 জন সদস্য

68 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 66 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...