ক্ষুদা লাগে না কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+4 টি ভোট
1,773 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (28,330 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (4,990 পয়েন্ট)
আপনি ক্ষুধা বোধ না হওয়ার কারণ কি হতে পারে
জানেন...
আপনার শরীরের খাওয়ার দরকার থাকা সত্ত্বেও আপনি খুব ক্ষুধা বোধ করবেন না এমন অনেকগুলি কারণ রয়েছে।

উদ্বেগ
আপনি যখন উদ্বেগ অনুভব করেন, তখন আপনার লড়াই-বা ফ্লাইটের প্রতিক্রিয়া কিক হয় এবং কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে নির্দিষ্ট স্ট্রেস হরমোনগুলি মুক্তি দেয়। এই স্ট্রেস হরমোনগুলি আপনার হজম, ক্ষুধা এবং ক্ষুধা হ্রাস করতে পারে।

উদ্বেগজনিত ব্যাধিজনিত লোকেরা বমি বমিভাবের মতো অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদী লক্ষণগুলিও অনুভব করতে পারে যা ঘন ঘন ক্ষুধার সাধারণ অনুভূতিতে হস্তক্ষেপ করে।

বিষণ্ণতা
হতাশা ক্ষুধা এবং ক্ষুধা সংকেত দীর্ঘমেয়াদী হ্রাস হতে পারে।

একটি ছোট গবেষণা সমীক্ষায় গবেষকরা ১ জন অংশগ্রহণকারীদের মস্তিষ্কের ছবিগুলি আবিষ্কার করেন যেগুলি বৃহত্তর হতাশাব্যঞ্জক ব্যাধিযুক্ত যারা ক্ষুধা হ্রাস পেয়েছে।

তারা দেখতে পেল যে এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে, শরীরের শারীরবৃত্তীয় অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য দায়ী মস্তিষ্কের অঞ্চলটি তাদের স্বাস্থ্যকর অংশগুলির তুলনায় কম সক্রিয় ছিল।

স্ট্রেস
স্ট্রেস বমি বমি ভাব এবং বদহজমের মতো শারীরিক লক্ষণগুলির কারণ হতে পারে যা আপনার ক্ষুধা বা খাওয়ার ইচ্ছাতে হস্তক্ষেপ করে।

তদতিরিক্ত, গবেষণা পরামর্শ দেয় যে আপনি যে ধরণের চাপ অনুভব করেন তার উপর ভিত্তি করে আপনার ক্ষুধা স্তরগুলি আলাদাভাবে প্রভাবিত হতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, তীব্র মানসিক চাপ যা লড়াইয়ে বা ফ্লাইটের প্রতিক্রিয়াটিকে সক্রিয় করে তোলে ক্ষুধা এবং ক্ষুধা হঠাৎ হ্রাস পেতে পারে।

অসুস্থতা
কিছু সাধারণ অসুস্থতা যেমন সাধারণ সর্দি, মৌসুমী ফ্লু বা পেটের ভাইরাসের কারণে ক্ষুধার মাত্রা হ্রাস পেতে পারে।

শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা, বিশেষত, আপনার গন্ধ এবং স্বাদ অনুভূতিতে বাধা দিতে পারে, যা খাবারকে অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করতে পারে।

এছাড়াও, ফ্লু এবং পেট ভাইরাস উভয়ই বমি বমি ভাব হতে পারে, যা আপনার ক্ষুধা হ্রাস করে।

গর্ভাবস্থা
গর্ভাবস্থা ক্ষুধা হ্রাস, ক্ষুধা হ্রাস এবং সম্ভবত এমনকি খাদ্য বিপর্যয় ঘটায়।

বমি বমি ভাব এবং অম্বল জাতীয় কিছু গর্ভাবস্থার লক্ষণগুলি সত্য ক্ষুধার মাত্রা বুঝতে অসুবিধা করতে পারে। এছাড়াও, কিছু খাবারের বিরক্তি ক্ষুধা ও ক্ষুধায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

কিছু স্বাস্থ্য অবস্থা
কয়েকটি অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য পরিস্থিতি রয়েছে যা আপনাকে কম ক্ষুধা বোধ করতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিজমের মতো কিছু শর্ত শরীরের বিপাককে ধীর করে দেয়, যা ক্ষুধা হ্রাস করতে পারে।

ক্ষুধা হ্রাস পেতে পারে এমন অন্যান্য শর্তগুলির মধ্যে রয়েছে:

কিডনীর ব্যাধি
যকৃতের রোগ
হৃদযন্ত্র
নির্দিষ্ট ক্যান্সার
দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা
দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার পরিস্থিতি যা আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যেমন আর্থ্রাইটিস এবং ফাইব্রোমায়ালজিয়ার কারণে আপনার ক্ষুধাও হারাতে পারে।

এটি কিছু কারণে কিছু লোকের ক্ষুধা হ্রাস হওয়ার কারণও এই অংশ: হরমোনের পরিবর্তন এবং ব্যথা ক্ষুধা হ্রাস করতে পারে।

ওষুধ
কিছু ওষুধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে ক্ষুধা হ্রাস করতে পারে। এই ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে:

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিহাইপারটেন্সিভস
মূত্রবর্ধক
শ্যাডেটিভ
এই ওষুধগুলির দ্বারা ক্ষুধা হ্রাস হ্রাস অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির সাথে সংঘটিত হতে পারে যা ক্ষুধা স্তরকে প্রভাবিত করে, যেমন ক্লান্তি এবং বমিভাব।

কিছু নির্দিষ্ট রোগের চিকিৎসার পদ্ধতিগুলি আপনার ক্ষুধার মাত্রাও হ্রাস করতে পারে।

এর একটি উদাহরণ রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপির মতো ক্যান্সার চিকিত্সা, যা ক্ষুধা হ্রাস করতে পরিচিত। পেরিটোনাল ডায়ালাইসিস ট্রাস্টেড উত্সের মতো অন্যান্য পদ্ধতিও ক্ষুধা হ্রাস করতে দেখা গেছে।

বয়স
প্রায় ১৫ থেকে ৩ড় শতাংশ নির্ভরযোগ্য বয়স্ক ব্যক্তিদের উত্সটি বয়স সম্পর্কিত ক্ষুধা হ্রাস অনুভব করে বলে অনুমান করা হয়। বয়সের সাথে সাথে ক্ষুধার মাত্রা হ্রাস করার অনেকগুলি কারণ রয়েছে:

কম বিপাক এবং শক্তি প্রয়োজন
হরমোন প্রতিক্রিয়া হ্রাস
স্বাদ ও গন্ধের স্নিগ্ধ ইন্দ্রিয়গুলি
লালা উত্পাদন হ্রাস
দন্ত দরিদ্র স্বাস্থ্য
তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা
উদ্বেগ এবং হতাশার মতো মানসিক স্বাস্থ্য ব্যাধিগুলিও বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষুধা প্রভাবিত করতে পারে।

তথ্যসূত্র : healthline
0 টি ভোট
করেছেন (28,330 পয়েন্ট)
খিদে পেলেই বুঝতে হবে শরীর কিছু চাইছে। গাড়ি চলতে যেমন জ্বালানি চাই, শরীরেরও তেমনি লাগে রসদ। এ অনুভূতির পেছনে একসঙ্গে কাজ করে মস্তিষ্ক আর পেট। মস্তিষ্ক থেকে সংকেত আসে—খেতে হবে। পেটের নাড়িভুঁড়ি বলে—খেয়ে নাও। পেট ঠান্ডা তো শরীর ঠিক। কাজেই কারও যদি খিদে না লাগে, বুঝতে হবে যে শরীরের কোথাও গড়বড় হয়েছে। এমন অবস্থা ছোট-বড় যে-কারও হতে পারে। জানা যাক, কেন খিদে পায় না।

 

মানসিক চাপ ও বিষণ্নতা

আপনি যখন মানসিক চাপে থাকেন, তখন আপনার মস্তিষ্কে অ্যাড্রেনালিনসহ নির্দিষ্ট কিছু রাসায়নিক দ্রব্য নিঃসৃত হয়। এতে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায় এবং হজম বা বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। এতে ক্ষুধার প্রবৃত্তি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে এই অবস্থা বেশি সময় থাকে না। মানসিক চাপ দীর্ঘ সময় ধরে থাকলে কিন্তু আবার উল্টোটা হয়। এ সময় করটিসল নামের একটি হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোন উচ্চ ক্যালরির খাবারের প্রতি আগ্রহ তৈরি করে। অন্যদিকে, বিষণ্নতার কারণে অন্য সবকিছুর মতো খাবারের প্রতিও আগ্রহ কমে যায়। বিষণ্নতা অতিরিক্ত মাত্রায় পৌঁছালে অনেক সময় খাবার রান্নার প্রতিও বিতৃষ্ণা জন্মে।

 

ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

কিছু ওষুধ আছে, যেগুলো অরুচি তৈরি করে। তখন খেতে ইচ্ছা করে না। বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিফাংগাল ও মাংসপেশি শিথিল করার ওষুধে সাধারণত এই ক্ষুধামান্দ্য তৈরি হয়। মানসিক অবসাদ, মাইগ্রেন ও উচ্চ রক্তচাপের ওষুধেও ক্ষুধামান্দ্য দেখা দিতে পারে। যদি একদমই খেতে না পারেন, তবে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

 

শারীরিক অসুস্থতা

যখন আপনি অসুস্থ থাকেন, তখন শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধের কাজ সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এ সময় সাইটোকিনস নামের একটি রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয়, যা অসুস্থ ব্যক্তিকে দুর্বল করে দেয়। এর কারণেই ক্ষুধামান্দ্য দেখা দেয়। সাধারণ সর্দি-জ্বরেও সাইটোকিনস নিঃসৃত হয়। এ সময় খেতে খুব একটা ইচ্ছে করে না। তবে মনে রাখতে হবে, অল্প খাবারও আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।

 

থাইরয়েডজনিত সমস্যা

মানুষের শরীরে খাদ্য কীভাবে শক্তিতে রূপান্তরিত হবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে থাইরয়েড হরমোনগুলো। যখন থাইরয়েড গ্রন্থি প্রচুর পরিমাণে হরমোন তৈরি করতে পারে না, তখন শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম ধীর হয়ে যায়। এর ফলে আপনি কম শক্তি ব্যবহার করেন এবং খিদেও কমে যায়। তবে কম শক্তি ব্যবহারের কারণে আদতে শরীরের ওজন বাড়তে থাকে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হরমোন থেরাপি নিতে হবে।

 

মাইগ্রেন

কেউ যদি মাইগ্রেনের ব্যথায় আক্রান্ত হন, তবে তাঁর ক্ষুধামান্দ্য দেখা দিতে পারে। মাইগ্রেনের কারণে বমি বমি ভাবও দেখা দেয়। ব্যথা কমে যাওয়ার পরও অনেক সময় খেতে ইচ্ছে করে না। সাধারণত মাইগ্রেনের ব্যথা কমে যাওয়ার দিন কয়েক পরও ক্ষুধামান্দ্য থেকে যায়।

 

রক্তস্বল্পতা ও ক্যানসার

শরীরে যখন পর্যাপ্ত লোহিত রক্তকণিকা তৈরি হয় না, তখনই রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। লোহিত রক্তকণিকার কাজ হচ্ছে শরীরে অক্সিজেন পরিবহন করা। কারও শরীরে যদি লোহিত রক্তকণিকার অভাব হয়, তবে ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভূত হবে। এতে খিদে কমে যায় আশঙ্কাজনক হারে। কর্কট রোগেও অন্যতম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ক্ষুধামান্দ্য। ক্যানসারের চিকিৎসা-পদ্ধতিও এর জন্য দায়ী। কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপির কারণে শরীরে ব্যথা, বমি বমি ভাবও দেখা দেয়। এসব ক্ষেত্রে একবারের বেশি খাবার খাওয়ার পরিবর্তে অল্প পরিমাণে সাত-আটবার খাওয়া যেতে পারে।

 

বেশি বয়স ও ডায়াবেটিস

গবেষণায় দেখা গেছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ৩০ শতাংশ মানুষের খিদে কমে যায়। নানা কারণেই এটি হতে পারে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের গন্ধ শোঁকা, স্বাদ ও দৃষ্টির সক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে আসে। এতে খাবারের প্রতি আকর্ষণও কমে যায়। অন্যদিকে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শরীরের অনেক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিছু ক্ষেত্রে পাকস্থলীর পেশি নিয়ন্ত্রণ করা স্নায়ুরও ক্ষতি হয়। এতে খাবারের পরিপাকে সময় বেশি লাগে। এটিও খিদে কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ।

ওয়েবএমডি অবলম্বনে অর্ণব সান্যাল
0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

খাবার যে আমরা শুধু স্বাদের জন্য খা তা তো নয়, খাবার দরকার শরীরে শক্তি জুগিয়ে সচল রাখার জন্য। তাই নির্দিষ্ট সময় পরপর খাবার খেতে হয়। আর দীর্ঘসময় না খেয়ে থাকলে তখন ক্ষুধার অনুভূতি হয়। ক্ষুধার এই অনুভূতির মাধ্যমে শরীর জানান দেয় যে জ্বালানির প্রয়োজন পড়েছে। ক্ষুধা লাগার পরেও না খেয়ে থাকলে তখন ক্লান্ত ও অবসন্ন লাগতে শুরু করে।

তবে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার পরেও যদি ক্ষুধার অনুভূতি না হয়, তবে তা দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। কারণ ক্ষুধার অনুভূতি না থাকা গুরুতর শারীরিক সমস্যার পূর্বাভাস হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে খাকলেও ক্ষুধা না পাওয়ার কিছু কারণ ও প্রতিকার প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া-

যদি কোনো কারণে খুব উদ্বেগে, চিন্তাগ্রস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে ক্ষুধা কমে যেতে পারে। কারণ উদ্বেগ আমাদের শরীরে এমন কিছু হরমোন নিঃস্বরণ করে, যার ফলে খাবার হজম হতে দেরি হয় এবং স্বাভাবিক ভাবে ক্ষুধাও সহজে পায় না।

অবসাদগ্রস্ত হয়ে থাকলেও সহজে ক্ষুধা পেতে চায় না। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, যারা অবসাদগ্রস্ত, তাদের মস্তিষ্কের কোনো কোনো অংশ ভিন্নভাবে কাজ করে। এই কারণেই প্রভাব পড়ে ক্ষুধার অনুভূতির ওপর।

কোনো কারণে মানসিক চাপে থাকলে তার প্রভাব অ্যাপেটাইটের ওপর পড়তে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে অবশ্য স্ট্রেসের কারণে ক্ষুধা বেড়ে যায়। তবে সাধারণত দেখা যায় স্ট্রেসের কারণে খাওয়ার ইচ্ছে চলে যায়।

শারীরিক অসুস্থতা থাকলেও কিছু খেতে ইচ্ছে করে না। বিশেষ করে সর্দি-কাশি-জ্বর হলে ক্ষুধা পাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যায়। সর্দি হলে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খাবারের গন্ধও পাওয়া যায় না। খাবারের গন্ধ পাওয়া না গেলে ক্ষুধার অনুভূতি কমে যায়।

গর্ভাবস্থায় অনেকের ক্ষুধা কমে যায়। আবার অনেকের কোনো কোনো খাবারের প্রতি নিরাসক্তি আসে। এমনকি সেই খাবার খেলে বমি পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় বদহজমের সমস্যাও অনেকের দেখা যায়। সেই কারণেও অনেক সময় খেতে ইচ্ছে করে না।

অনেক সময় ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে ক্ষুধার অনুভূতি চলে যায়। কোনো ওষুধের প্রভাবে ক্ষুধা কমে যেতে পারে। ক্যান্সারের মতো অসুখের ক্ষেত্রে রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপি চললেও খাওয়ার ইচ্ছে চলে যায়।

ক্রেডিট: জাগো নিউজ

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+7 টি ভোট
1 উত্তর 368 বার দেখা হয়েছে
24 জানুয়ারি 2021 "তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন noshin mahee (110,340 পয়েন্ট)
+6 টি ভোট
2 টি উত্তর 2,827 বার দেখা হয়েছে
04 জানুয়ারি 2021 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Samsun Nahar Priya (47,700 পয়েন্ট)
+6 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,806 বার দেখা হয়েছে
03 জানুয়ারি 2021 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Samsun Nahar Priya (47,700 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 986 বার দেখা হয়েছে
+6 টি ভোট
1 উত্তর 184 বার দেখা হয়েছে

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,590 জন সদস্য

59 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 57 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...