ঘরে মিস্টি-চুইংগাম রাখো। যখনই ক্লান্তি লাগবে, ক্ষুধা লাগবে, ভাত হতেও দেরি আছে, টেবিলে বসে পড়ার সময় আর পড়তে ইচ্ছে করবে না,আবার না পড়লেও নয়, সামনে এক্সাম- এসময় চুইংগাম চিবুতে থাকবে বা মিস্টি খেয়ে নিয়ে। চুইংগাম ও মিস্টিতে থাকে সরল শর্করা (গ্লুকোজ+ফ্রুক্টোজ+গ্যালাকটোজ)। এদের পরিপাক করতে হয় না। মুখের দেয়াল বা মিউকাস পর্দা থেকেই রক্তে শোষণ হয়ে চলে যায়। ইনস্ট্যান্ট এনার্জি। নো ক্লান্তি। যারা ডায়াবেটিসের প্যাশেন্ট, তারাও যেন পকেটে চুইংগাম বা মিস্টিজাতীয় খাবার রাখে। মাথা ঘুরালে, দূর্বল লাগলে, গা ঝিমঝিম ও ঘামা শুরু করলেই একটু মিস্টি কিছু। (চকোলেট/ মিস্টি/ চুইংগাম) খেয়ে নিবে। নইলে মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে এক্সিডেন্টের সম্ভাবনা আছে।
এই তথ্য থেকে কী শিখলেন?
ডায়াবেটিস প্যাশেন্টরাও মিস্টি খেতে পারে, বিপদ সামাল দিতে। তবে ডাক্তার যেভাবে ডিরেকশন দিবে, সেভাবে চললে নিয়ন্ত্রণেও থাকবে, বিপদও হবে না।
লেখক: ডা. রাজীব হোসাইন সরকার