/শরীরে যাদের বাড়তি মেদ রয়েছে তাদের অনৈকেরই লো-ফ্যাট বা ফ্যাট মুক্ত খাবার খাওয়ার নির্দেশনা দেন চিকিৎসকরা। তাদের ক্ষেত্রে মাখন এড়িয়ে চলা যেতে পারে। স্বাভাবিক স্বাস্থের মানুষের পক্ষে সামান্য মাখন খাওয়া বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করবে না বলেই মনে করেন গবেষকরা। এ কারণে মাখন খাওয়া উচিত কি না, এ প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করছে প্রশ্নকর্তার স্বাস্থ্যের ওপর। তার স্বাস্থ্য যদি মেদবহুল ও কোনো কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয় তাহলে তা খাওয়া যাবে না। অন্যদিকে স্বাভাবিক স্বাস্থ্যের মানুষের পরিমিত মাখন খেলে তেমন কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই।
অলিভ অয়েল থেকে কী ধরণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে
৷ ১. ত্বকে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অলিভ অয়েল থেকে অ্যালার্জি হতে পারে অনেকেরই ৷ অলিভ বা জলপাইয়ে সমস্যা থাকলে তা অ্য়ালার্জির কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে, যার থেকে ত্বকে ব়্যাশ বা এগজিমা জাতীয় সমস্যা হতে পারে ৷ এমন পরিস্থিতি দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে ৷
২. স্বাস্থ্য়ে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- অলিভ অয়েলে থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে ৷ মনে রাখবেন প্রতিদিন দুই টেবিল চামচের বেশি এই তেল ব্য়বহার করবেন না ৷
- আপনি যদি ডায়াবেটিক রোগী হন তাহলে অলিভ অয়েল ব্য়বহারের আগে অবশ্য়ই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷
- মাত্রাতিরিক্ত অলিভ অয়েল ব্য়বহারে রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়তে পারে, এছাড়া গলব্লাডার ব্লকেজসহ অন্যান্য় সমস্য়ার সৃষ্টি হতে পারে
- ৷ অতিরিক্ত মাত্রায় অলিভ অয়েল ব্য়বহারে বেড়ে যেতে পারে আপনার ওজনও ৷ তাই এই তেল নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্য়বহার করতে হবে ৷
- শরীরে কোনও ক্ষতস্থানে কোনওভাবেই এই তেল লাগাবেন না ভুল করেও ৷ নাহলে সমস্যা বাড়তে পারে ৷
- ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের বেশি অলিভ অয়েল গরম করবেন না ৷ নাহলে এর সমস্ত গুণ চলে গিয়ে এটি শরীরের উপকারে তো আসবেই না, উল্টে বিপদ বাড়বে ৷