অটোফ্যাগি কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+38 টি ভোট
71,476 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (17,750 পয়েন্ট)
বিভাগ পূনঃনির্ধারিত করেছেন

10 উত্তর

+6 টি ভোট
করেছেন (17,750 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
মাঝে মাঝে না খেয়ে থাকা কি ভালো? আমরা জানি, সুস্থ্য থাকার জন্য শরীরের প্রয়োজনীয় উপদানগুলো সবসময় গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে বিজ্ঞান বলছে মাঝে মাঝে না খেয়ে থাকাও ভালো। এতে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা নিজে থেকে সমাধান হয়ে যায়; এমনকি ক্যান্সারের মত প্রাণঘাতী রোগ থেকেও রক্ষা পায় মানব দেহ। কিভাবে হয় ব্যপারটা বুঝতে হলে আপনাকে জানতে হবে অটোফ্যাগি (Autophagy)  বা স্ব-ভক্ষণ নামের প্রক্রিয়াটি। অটোফ্যাগি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ 'অটো' এবং 'ফ্যাগি' থেকে। প্রথমটির অর্থ নিজে এবং দ্বিতীয়টির অর্থ খাওয়া।

অটোফ্যাগি এক দৈহিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোষগুলো তার বর্জ্যকে ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করে থাকে। সেই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত ও মৃতপ্রায় কোষ থেকে দেহকে পরিত্রাণ পেতে সহায়তা করে। সহজ ভাষায়, শরীরে খাদ্যে বা পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিলে অথবা বিরুপ পরিবেশে টিকে থাকতে শরীরের কোষগুলো তাদের বর্জ্যকে ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করে এবং সাথে মৃতপ্রায় ও ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে মেরে ফেলে সেখানে নতুন কোষের গঠন করে। অটোফ্যাগি প্রক্রিয়াটি ঘটে মাঝে মাঝে খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকলে। যেমনটা রোজার সময় ঘটে থাকে। তখন পুষ্টির অভাবে কোষ নিজের মধ্যকার বর্জ্য ব্যবহার করে। ফলে কোষের ভেতরটা পরিষ্কার হয়ে যায়। আবার মৃতপ্রায় কোষগুলোকে মেরে ফেলে সেখানে নয়া কোষের গঠন সম্পন্ন হয়। এভাবে দেহের কোষগুলো নবজীবন লাভ করে।

Autophagy প্রতিনিয়ত মানবদেহে ক্রিয়াহীন কোষগুলো ধ্বংসের মধ্যেদিয়ে নতুন কোষের সৃষ্টি হয়। ১৯৬০ সালে এই বিষয়টি প্রথম বিজ্ঞানীদের নজরে আসে। তখন বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, কোষ কিভাবে আবর্জনা বা ক্ষতিগ্রস্ত উপাদানকে নিজের ভিতর ঝিল্লি তৈরি করে আটকে ফেলে এবং লাইসোসোম ( Lysosome) নামক রিসাইক্লিং চেম্বারে তা সরিয়ে নেয়। কিন্তু মূল রহস্য ছিল কিভাবে এই অঙ্গাণু প্রোটিন ও অন্যন্য বস্তুকে ভেঙ্গে পুনরায় শক্তি উৎপাদন করে। আর এই কাজটিই দেখান ইয়োশিনোরি ওহশুমি (Yoshinori Ohsumi)। জাপানের বিজ্ঞানী ওহশুমি প্রথমবারের মতো কিভাবে কোষের ভিতর এই প্রক্রিয়া চলে তা আবিষ্কার করেন।  নব্বইয়ের দশকে বেকারিতে তিনি ঈস্ট নিয়ে গবেষনা করে সেই জিনটি শনাক্ত করেন যা অটোফ্যাগির পিছনে মূল ভূমিকা পালন করে। যদিও তিনি ঈস্ট কোষে অটোফ্যাগি জীন আবিষ্কার করেন, কিন্তু উন্নত মানবদেহেও এটা একই পদ্ধতিতে কাজ করে।  শুধু মানুষ না, উদ্ভিদ, কীটপতঙ্গেও এই প্রক্রিয়া কাজ করে। এই আবিষ্কার ২০১৬ সালে চিকিৎসাশাস্ত্রে তাকে নোবেল পুরষ্কার এনে দেয়। তিনি বর্তমানে টোকিও ইন্সটিউট অভ টেকনোলোজিতে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত আছে।

প্রোটিন ক্ষয় এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষের স্থলে নতুন কোষ গঠনের মাধ্যমে অটোফ্যাগি প্রক্রিয়া পরিচালিত হয়। এটা দেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কোষ যখন মৃতপ্রায় অবস্থায় চলে যায় তখন অটোফ্যাগি প্রক্রিয়া ত্বরাণ্বিত হয় এবং এর পরিসর বাড়ে। এ প্রক্রিয়ায় কোষ তার মধ্যে থেকে যাওয়া বর্জ্য ব্যবহার করে মেরামত প্রক্রিয়া পরিচালনার শক্তি উৎপাদন করে। এক্ষেত্রে কোষের এই উপাদানের পচন ও পুনঃব্যবহারের বিষয়টি অনেকটা কোষের নিজেকে নিজে খেয়ে ফেলার মতো। আপাতদৃষ্টিতে, এটা অস্বাভাবিক মনে হলেও, এটি জীব দেহের স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া এবং একটি প্রাকৃতিক সুরক্ষা পদ্ধতিও যার মাধ্যমে শরীর ক্ষুধা, ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস মোকাবেলার মতো কাজগুলো করে থাকে। অটোফ্যাগির নানা সমস্যার কারনেই ডায়াবেটিস ( Diabetes), পার্কিনসন্স (Parkinsons) জাতীয় রোগের সৃষ্টি হয় শরীরে। এমনকি এই প্রক্রিয়া  এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ যে এটা অর্কাযকর হয়ে গেলেই তা স্মৃতিভ্রংশের মতো বার্ধক্য জনিত রোগের কারন হতে পারে বলে ধারনা করা হয়।

অটোফ্যাগি এবং কোষের মৃত্যু :

বিশেষ অবস্থায় অটোফ্যাগির মাধ্যমে কোষগুলোকে মেরেও ফেলা হয়। একে প্রোগ্রামড সেল ডেথ বা পিসিডি বলে। কোষের মৃত্যুকে বলে অটোফ্যাগিক সেল ডেথ। যে টার্গেটকৃত কোষগুলোকে মারা হয় তাদের বলা হয় অ্যাপোপটোসিস।  

আসলে কোষের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সেখানে নতুন কোষের প্রয়োজন হয়। কাজেই কোষের বিয়োগের সাথে নতুন কোষ গঠনের কাজটিও সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে হয়। অটোফ্যাগি এই দুই কাজের মধ্যে ভারসাম্য স্থাপন করে। একদিকে যেমন অপ্রোয়জনীয় এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষের ধ্বংস ঘটে, তেমনই নয়া কোষ গঠনের কাজও চলতে থাকে।  

অটোফ্যাগি এবং স্ট্রেস :

পুষ্টির অভাবঘটিত কারণ কিংবা বাইরের বিরূপ পরিস্থিতির কারণে সৃষ্ট পরিবেশে টিকে থাকতে কোষগুলোকে সহায়তা করে অটোফ্যাগি।

অটোফ্যাগি প্রক্রিয়া বেশি হয় জীবের প্রতিকূল অবস্থায়। যেমন দীর্ঘ সময় খাদ্য বিরতি থাকলে। এমন সময় কোষ পুষ্টির অভাবে তার অভ্যন্তরীন বর্জ্য পদার্থ বা রোগ সৃষ্টিতে সক্ষম এমন সব ব্যকটেরিয়া ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করে। আবার ক্ষতিগ্রস্ত ও মৃতপ্রায় কোষগুলোকে মেরে ফেলে নতুন কোষের গঠন সম্পন্ন করে। এভাবে কোষগুলো নবজীবন লাভ করে। এই প্রক্রিয়া সেই সব কোষেই শুরু হয় যেখানে সেলুলার স্ট্রেস শুরু হয়। সেলুলার স্ট্রেস বলতে এমন এক অবস্থাকে বুঝায় যখন পুষ্টির অভাবে কোষের বৃদ্ধি থেমে যায় এবং প্রাণশক্তি ফুরিয়ে যেতে শুরু করে। একদিকে কোষের ধ্বংস হয় অন্যদিকে নতুন কোষের গঠন শুরু হয়। এক্ষেত্রে অটোফ্যাগি এইদুটির মধ্যেই ভারসাম্য রক্ষা করে চলে।

পাশাপাশি এই প্রক্রিয়া জীবে দেহকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি অল্পবয়সে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। আর সবচেয়ে বেশি অটোফ্যাগি হয় উপোস থাকা অবস্থায়। মানে আপনি যখন টানা দীর্ঘ সময় (সাধারণত দিনের একটা বড় অংশ) খাবার গ্রহন থেকে বিরত থাকেন। বিজ্ঞানীমহল আশা করছেন,  অটোফ্যাগির সমস্যার কারনে যেহেতু ডায়াবেটিস , পারকিনসন্স এমনকি ক্যান্সার (Cancer) পর্যন্ত হয়; তাই এই আবিষ্কারকে কাজে লাগিয়ে ডায়াবেটিকস, জিনবাহী রোগসহ বহু দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসা আবিষ্কার করা সম্ভবপর হতে পারে।

তথ্যসূত্র : গুগল, কালের কন্ঠ, নিউজ মেডিকেল।
করেছেন
লেখাটা পড়ে ভালো লাগল
করেছেন (11,220 পয়েন্ট)
+1
নিজে প্রশ্ন করে নিজেই উত্তর করা যায়?
করেছেন (71,130 পয়েন্ট)
হ্যা, যাবে। আপনি নিজেও করতে পারেন।
+1 টি ভোট
করেছেন (750 পয়েন্ট)
কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে পুষ্টি শিক্ষায় প্রিয়া খোরানা, পিএইচডির মতে, অটোফ্যাজি হল শরীরের ক্ষতিগ্রস্থ কোষগুলিকে পরিষ্কার করার উপায়, যাতে নতুন, স্বাস্থ্যকর কোষগুলি পুনরুত্পাদন করা যায়।

"অটো" মানে নিজেকে এবং "ফাগি" মানে খাওয়া। তাই অটোফ্যাজির আক্ষরিক অর্থ হল "স্ব-খাওয়া"।

এটিকে "স্ব-ভোজনকারী" হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। যদিও এটি এমন কিছু মনে হতে পারে যা আপনি কখনই আপনার শরীরের সাথে ঘটতে চান না, এটি আসলে আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

বোর্ড-প্রত্যয়িত কার্ডিওলজিস্ট ডক্টর লুইজা পেত্রের মতে, কারণ অটোফ্যাজি হল একটি বিবর্তনীয় স্ব-সংরক্ষণ প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে শরীর অকার্যকর কোষগুলিকে অপসারণ করতে পারে এবং সেলুলার মেরামত এবং পরিষ্কারের দিকে তাদের অংশগুলিকে পুনর্ব্যবহার করতে পারে।

পেট্র ব্যাখ্যা করেন যে অটোফ্যাজির উদ্দেশ্য হল ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করা এবং সর্বোত্তম মসৃণ ফাংশনে স্ব-নিয়ন্ত্রিত করা।

"এটি একই সময়ে পুনর্ব্যবহার এবং পরিষ্কার করা হয়, ঠিক আপনার শরীরে একটি রিসেট বোতামে আঘাত করার মতো। এছাড়াও, এটি আমাদের কোষে জমে থাকা বিভিন্ন স্ট্রেস এবং টক্সিনের প্রতিক্রিয়া হিসাবে বেঁচে থাকা এবং অভিযোজনকে প্রচার করে, "তিনি যোগ করেন।
0 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
কোষে খাদ্যাভাব দেখা দিলে লাইসোসোমের এনজাইমগুলো কোষের অঙ্গাণুগুলো ধ্বংস করে দেয়। একে অটোফ্যাগি বলে।
0 টি ভোট
করেছেন (12,550 পয়েন্ট)

কোষের কোনো ক্ষতি হলে বা খাদ্যাভাব দেখা দিলে কোষস্থ উপাদান ও কোষ অঙ্গাণুগুলোকে লাইসোসোম এনজাইম মুক্ত করে বিগলিত করে ধ্বংস করে দেয়। এ প্রক্রিয়াকে অটোফ্যাগি বা স্ব-গ্রাস বলে।

0 টি ভোট
করেছেন (1,780 পয়েন্ট)
অটোফ্যাগী হলো এমন অবস্থা যখন কোনো কোষ তার অভ্যন্তরস্থ নিজের ক্রিয়ায় নিজেই মারা যায়। অটোফ্যাগী ঘটে মূলত লাইসোজোম এর কারণে।
0 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)

কোষের কোনো ক্ষতি হলে বা খাদ্যাভাব দেখা দিলে কোষস্থ উপাদান ও কোষ অঙ্গাণুগুলোকে লাইসোসোম এনজাইম মুক্ত করে বিগলিত করার দ্বারা ধ্বংস করে দেয়। এ প্রক্রিয়াকে অটোফ্যাগি বা স্ব-গ্রাস বলে।

0 টি ভোট
করেছেন (6,760 পয়েন্ট)
তীব্র খাদ্যাভাবের সময় লাইসোজোমের প্রাচীর ফেটে যায় এবং আবহকৃত এনজাইম বের হয়ে অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গ গুলো বিনষ্ট করে দেয়। এ কাজকে বলে অটোফ্যাগি বা স্ব গ্রাসী।
0 টি ভোট
করেছেন (380 পয়েন্ট)

কোষের কোনো ক্ষখাদ্যাভাব দেখা দিলে কোষস্থ উপাদান ও কোষ অঙ্গাণুগুলোকে লাইসোসোম এনজাইম মুক্ত করে বিগলিত করে ধ্বংস করে দেয়। এ প্রক্রিয়াকে অটোফ্যাগি বা স্ব-গ্রাস বলে।

0 টি ভোট
করেছেন (4,150 পয়েন্ট)

তীব্র খাদ্যাভাবের সময় লাইসোজোমের প্রাচীর ফেটে যায় এবং আবহকৃত এনজাইম বের হয়ে অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গ গুলো বিনষ্ট করে দেয়। এ কাজকে বলে অটোফ্যাগি বা স্ব গ্রাসী।

0 টি ভোট
করেছেন (4,570 পয়েন্ট)

অটোফ্যাজি হল একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা কোষগুলিতে ঘটে যেখানে কোষগুলি ভেঙে যায় এবং তাদের নিজস্ব ক্ষতিগ্রস্ত বা অপ্রয়োজনীয় উপাদানগুলিকে পুনর্ব্যবহার করে। "অটোফ্যাজি" শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ "অটো" থেকে যার অর্থ স্বয়ং এবং "ফাগি" অর্থ খাওয়া, তাই অটোফ্যাজি মূলত "স্ব-খাওয়া"।

ক্ষতিগ্রস্থ প্রোটিন, অর্গানেল এবং অন্যান্য সেলুলার উপাদানগুলিকে অপসারণ করে সেলুলার স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অটোফ্যাজি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যা জমে থাকতে থাকলে ক্ষতিকারক হতে পারে। এই প্রক্রিয়াটি কোষকে শক্তি এবং বিল্ডিং ব্লক সরবরাহ করতেও সহায়তা করে যা নতুন সেলুলার উপাদানগুলির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

পুষ্টির অভাব, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং সংক্রমণ সহ বিভিন্ন কারণের দ্বারা অটোফ্যাজি শুরু হতে পারে। যখন এই কারণগুলি উপস্থিত থাকে, কোষটি ধাপগুলির একটি জটিল সিরিজ শুরু করে যার ফলে অটোফাগোসোম নামক বিশেষ কাঠামো তৈরি হয়। এই কাঠামোগুলি ক্ষতিগ্রস্থ বা অপ্রয়োজনীয় উপাদানগুলিকে আচ্ছন্ন করে এবং আলাদা করে ফেলে, যা পরে লাইসোসোম দ্বারা ভেঙে যায়, আরেকটি সেলুলার কাঠামো যা সেলুলার বর্জ্যকে ভেঙে ফেলতে সক্ষম এনজাইম ধারণ করে।

গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে অটোফ্যাজি বার্ধক্য, ক্যান্সার এবং নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ সহ বিভিন্ন সেলুলার প্রক্রিয়াতে ভূমিকা পালন করতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে অটোফ্যাজি সক্রিয় করা এই অবস্থার অগ্রগতি প্রতিরোধ বা ধীর করতে সাহায্য করতে পারে, যদিও জড়িত প্রক্রিয়াগুলি সম্পূর্ণরূপে বোঝার জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।

source- 

  1. healthline.com
  2. my.clevelandclinic.org

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
1 উত্তর 216 বার দেখা হয়েছে
02 নভেম্বর 2023 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন myname (120 পয়েন্ট)
+24 টি ভোট
4 টি উত্তর 1,100 বার দেখা হয়েছে
07 মে 2019 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন RakibHossainSajib (32,140 পয়েন্ট)
+19 টি ভোট
4 টি উত্তর 13,969 বার দেখা হয়েছে
20 ফেব্রুয়ারি 2019 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (71,130 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 65 বার দেখা হয়েছে
20 সেপ্টেম্বর "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন jamescooper (230 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,649 জন সদস্য

58 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 57 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...