আকাশ মেঘমুক্ত থাকায় দিনের বেলায় সূর্যকিরণ ভালোভাবে ভূপৃষ্ঠে পৌঁছাচ্ছে। পাশাপাশি মৌসুমের পরিবর্তনে সূর্য এরই মধ্যে অনেকটাই লম্বভাবে কিরণ দিতে শুরু করেছে। দিনের দৈর্ঘ্যও বেড়েছে অনেক বেশি। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় লম্বভাবে সূর্যকিরণ পাওয়ায় ভূপৃষ্ঠ ও পরিবেশ শীতের তুলনায় বেশি উত্তপ্ত হচ্ছে। এতে দিনের বেলায় কিছুটা গরম অনুভূত হচ্ছে।
অন্যদিকে রাতের বেলায় মেঘমুক্ত আকাশ বিরাজ করায় এবং তাপ বিকিরণের ফলে পরিবেশ ঠান্ডা হয়ে উঠছে।
আকাশ মেঘমুক্ত থাকায় বিকিরিত তাপ ওপরে চলে যাচ্ছে। এতে পরিবেশ দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে ও শীতের অনুভূতি হচ্ছে। এছাড়া উত্তরের হাওয়া ধীরে ধীরে দিক পরিবর্তন করলেও সেটির প্রবাহ এখনও পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়নি। সূর্যকিরণের অনুপস্থিতিতে উত্তরের হাওয়াও শীতের অনুভূতির অন্যতম কারণ।