ঘাসে শর্করা থাকে,সেটা সেলুলেজ এনজাইম দিয়ে ভেঙ্গে সেলুলোজে কনভার্ট হয়।
আর এদিকে অতিরিক্ত যেকোন ম্যাক্রো উপাদান মেটাবোলিক পাথওয়ে ও ক্র্যাবস চক্রের মাধ্যমে ভেঙ্গে অন্য কোন উপাদান,লিপিড,প্রোটিনে কনভার্ট হতে পারে। যেটা মানুষের শরীরেও থাকে।
অনেকে শুনে থাকবেন,সবাই কিটো ডায়েট করে।এই কিটো ডায়েট করলে,ওরা সাধারনত শর্করা খায় না,ফলে বডিতে জমাকৃত ফ্যাট ভেঙ্গে কনভার্ট হয়ে শর্করার চাহিদা মেটায়,মানে গ্লুকোজে পরিবর্তিত হয়।এভাবে মোটা মানুষ চিকন হয়।
তেমনি গরুর অতিরিক্ত শর্করা ভেঙ্গে লিপিডে কনভার্ট হয়ে লিভারে জমা হয়।কুরবানীর সময় দেখবেন,বেশির ভাগ তেল লিভারের সাথে,আর ভূড়িতে থাকে,যেটা আমাদের মানুষের ক্ষেত্রে ঘটে। সে হিসেবে যতো বেশি মোটা তাজা,সেই গরুতে ততোবেশি ফ্যাট থাকে।তাই শুনতে পাবেন,দামী গরু কুরবানী দাতাদের গরুতে অনেক বেশি তেল হেয়েছে
আর গ্রাম্য স্ট্রং বডির গরুতে ফ্যাট কম।
নিচের ডায়াগ্রামটা দেখেন,তাহলে কিছুটা ধারনা পাবেন।
লিখেছেন SHRABON KHAN (Science Bee - বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে)