প্রতিটি অঞ্চলে বিস্তর উৎপাদক থাকে, এদের চেয়ে সংখ্যায় অনেক কম থাকে প্রাথমিক স্তরের খাদক বা প্রাইমারী খাদক , এই প্রাথমিক স্তরের খাদকের চেয়ে সংখ্যায় কম থাকে দ্বিতীয় স্তরের খাদক বা সেকেন্ডারী খাদক , এদের চেয়ে সংখ্যায় আরো কম থাকে তৃতীয় স্তরের খাদক বা টারশিয়ারী খাদক । এই ভাবে ক্রমান্বয়ে চলতে চলতে সব শেষে পাওয়া যায় সর্বোচ্চ স্তরের খাদক । এই সকল স্তরের খাদক গুলো মিলিয়ে তৈরী হয় খাদ্যশৃঙ্খল। যেহেতু খাদ্যশৃঙ্খলে বিভিন্ন জীব স্তরে স্তরে বিভক্ত থাকে। কোন এলাকায় খাদ্যশৃঙ্খলের বিভিন্ন স্তরের প্রাণীদের সংখ্যা, তাদের ভর ও খাদ্য গ্রহনের পরে এক স্তর থেকে পরের স্তরে কতটুক শক্তি প্রবাহিত হচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে উৎপাদক থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ স্তরের খাদক পর্যন্ত প্রাণীদের কে সাজালে একটি সুন্দর পিরামিড আকারের নকশা পাওয়া যায়। একে ইকোলজিক্যাল পিরামিড বলে।