সুবিধা:
১. এই পদ্ধতিতে যেহেতু সরাসরি মাতৃউদ্ভিদের কোষ ব্যবহার করে নতুন চারার জন্ম দেয়া হচ্ছে, সুতরাং এই পদ্ধতিতে মাতৃউদ্ভিদের সকল গুণাগুণ নতুন উদ্ভিদে বজায় থাকে। চারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে মাতৃউদ্ভিদের যেকোন ধরণের কোষ ব্যবহার করা যায়।
২. এই পদ্ধতিতে কম সময়ে অধিক পরিমাণে চারা উৎপাদন করা যায়। এছাড়াও যে সকল গাছের বীজের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি হয় না, তাদের ক্ষেত্রে এই টিস্যু কালচার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
অসুবিধা:
টিস্যু কালচার পদ্ধতি বেশ ব্যয়বহুল পদ্ধতি। এছাড়াও, এই পদ্ধতিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও রাসায়নিক উপাদান গুলো দুষ্প্রাপ্য। সবচেয়ে বেশী সমস্যা যেটা হয়, তা হল এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদের কোন নতুন বৈশিষ্ট্যের সৃষ্টি হয় না।