গভীর রাতে নুপুর, মারবেলের এবং শিল পাটায় মসলা বাটার আওয়াজ পাওয়ার রহস্য কি?? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+21 টি ভোট
66,625 বার দেখা হয়েছে
"বিবিধ" বিভাগে করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

7 উত্তর

+8 টি ভোট
করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

গভীর রাত, ঘড়িতে তখন বাজে ৩ টা। এমন সময় ছাদের উপর থেকে ধুপ ধাপ, ধুম ধুম শব্দ। যেন কোন প্রেতাত্মা নৃত্যে মত্ত হয়েছে। কিছুক্ষণ পর শুনা গেল মারবেল পড়ার শব্দ। আবার কখনো কখনো শিল পাটায় বাটার শব্দ, ফার্নিচার টানার শব্দও শুনা যায়। ভয়ে থর থর কাঁপুনি দিয়ে উঠে শরীর, ছাদে নিশ্চিত ভূত-পেত্নী আছে! আসলেই কি তাই? অলৌকিকভাবে এসব ঘটনা নানাভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি? চলুন দেখে নেওয়া যাক:

মার্বেল পড়ার শব্দঃ--

▪️বাসা বাড়িতে পানি বা পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য ছোট-বড় নানা আকৃতির পাইপ থাকে। দিনের তুলনায় রাতে পাইপগুলো কম ব্যবহৃত হয়। রাতে বেলা যখন হঠাৎ করে পাইপগুলো ব্যবহৃত হয় তখন পাইপের ভিতর এয়ার পকেট তৈরি হয়। তারপর এই এয়ার পকেটগুলো পাইপের ভিতর বিস্ফোরণ হয়ে শব্দের প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে। এই শব্দের প্রতিধ্বনি অনেকটা মার্বেল পড়ার শব্দের মত।

▪️রাতের বেলা বাহ্যিক পরিবেশে তাপমাত্রা পরিবর্তন এর সাথে ছাদ বা বিল্ডিং এর উপরের তলার মেঝের কংক্রিট অথবা পাইপের সম্প্রসারণ ও প্রসারণ ঘটে। যখন সম্প্রসারণ ও প্রসারণ ঘটে তখন এর ফলে মার্বেল পড়ার মতো শব্দ তৈরি হতে পারে। আবার বাসায় যদি এসি থাকে তবে ঘনীভবন প্রক্রিয়ার ফলে এসির পাইপের ভিতরে পানি পড়তে থাকে, তখন সেটিও মার্বেল পড়ার শব্দ তৈরি করে। (Science Bee)

▪️ভাইব্রেশনের জন্যও রাতের বেলা মার্বেল পড়ার শব্দ হতে পারে। আপনার প্রতিবেশী কেউ যদি রাতের বেলা ফার্নিচার, চেয়ার টানেন বা কোন বস্তু দিয়ে শব্দ করেন তখন সেই শব্দ বায়ু মাধ্যমে প্রবাহিত না হয়ে দেয়ালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। এর ফলে দেয়ালে ভাইব্রেশনের সৃষ্টি হয় এবং এই ভাইব্রেশন থেকেই মার্বেল পড়ার মত শব্দ হয়।

ফার্নিচার টানার শব্দঃ--

এর জন্য সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা হচ্ছে আশেপাশের প্রতিবেশীদের বাসায় কেউ হয়তো চেয়ার বা কোন ফার্নিচার টেনে রেখেছে, তখন ফার্নিচারের নিচে রাবারের ক্যাপ না থাকায় সেই শব্দ দেয়ালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এসেছে। ছাদের উপর থেকে শব্দ আসছে মানে এমন না যে শব্দের উৎস ছাদই হবে। এমনও হতে পারে যে আমার মাথার উপরের ছাদের সাথে উল্লম্বভাবে বা অনুভূমিকভাবে থাকা কোন দেয়াল দিয়ে শব্দ প্রবাহিত হয়ে এসেছে। গভীর রাতে নীরব পরিবেশে শব্দ দূষণ কম থাকায় তা চেয়ার টানার শব্দকে ভৌতিক করে তুলেছে।(Science Bee)

শিল পাটায় মশলা বাটার শব্দের ব্যাখ্যা হিসেবে কিছু হাইপোথিসিস দাঁড়া করানো যায়। যেমনঃ অনেক সময় এয়ার কন্ডিশনারের কম্প্রেসারে গোলযোগ থেকে পাথর ঘষাঘষির মতো শব্দ আসে যা অনেকটা শিল পাটায় বাটার শব্দের মতোই। অথবা, আশেপাশের বাসায় কেউ হয়তো দিনে সময় না পাওয়াতে রাতে বেলাই মশলা বাটায় বসে গেছেন। এছাড়া অনেক সময় ছাদের দেয়ালে আঁচড়ের শব্দও শুনা যায়। এমন শব্দগুলো সাধারণত বিভিন্ন প্রাণীরাই করে। যেমনঃ ইঁদুর, বিড়াল, কুকুর, বাদুড়, কাঠবিড়ালি, বানর ইত্যাদি।   

করেছেন (190 পয়েন্ট)
+1
Great Explaination
0 টি ভোট
করেছেন (650 পয়েন্ট)
গভীর রাতে চারদিক শান্ত থাকে এবং কোনো প্রকার আওয়াজ বা চেঁচামেচি থাকে না। তাই গভীর রাতে শব্দ করলে সেই শব্দ খুব সহজে অনেক দূর পর্যন্ত যায়।
0 টি ভোট
করেছেন (1,100 পয়েন্ট)
রাতের বেলা এগুলো হওয়ার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে ।কেউ ভূত-প্রেতের গল্প শুনে ভয় পেলে তার প্রভাব রাতের বেলা পড়ে কারণ রাতের বেলা চারদিক শান্ত থাকে এবং এগুলো বারবার মনে পড়ে।
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
গভীর রাতে চারিদিকে পরিবেশ শান্ত থাকে কোন স্থানে শব্দ হলেই সেই শব্দটি খুব দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে যায়l
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
রাত গভীর হওয়ার সাথে সাথে চারিদিকে পরিবেশ ঠান্ডা হয়ে যায় এজন্য যদি কোন স্থানে কোন প্রকার শব্দ হয় তাহলে সেই শব্দটি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারেl
0 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)

মার্বেল পড়ার শব্দঃ--

বাসা বাড়িতে পানি বা পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য ছোট-বড় নানা আকৃতির পাইপ থাকে। দিনের তুলনায় রাতে পাইপগুলো কম ব্যবহৃত হয়। রাতে বেলা যখন হঠাৎ করে পাইপগুলো ব্যবহৃত হয় তখন পাইপের ভিতর এয়ার পকেট তৈরি হয়। তারপর এই এয়ার পকেটগুলো পাইপের ভিতর বিস্ফোরণ হয়ে শব্দের প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে। এই শব্দের প্রতিধ্বনি অনেকটা মার্বেল পড়ার শব্দের মত।

রাতের বেলা বাহ্যিক পরিবেশে তাপমাত্রা পরিবর্তন এর সাথে ছাদ বা বিল্ডিং এর উপরের তলার মেঝের কংক্রিট অথবা পাইপের সম্প্রসারণ ও প্রসারণ ঘটে। যখন সম্প্রসারণ ও প্রসারণ ঘটে তখন এর ফলে মার্বেল পড়ার মতো শব্দ তৈরি হতে পারে। আবার বাসায় যদি এসি থাকে তবে ঘনীভবন প্রক্রিয়ার ফলে এসির পাইপের ভিতরে পানি পড়তে থাকে, তখন সেটিও মার্বেল পড়ার শব্দ তৈরি করে। (Science Bee)

ভাইব্রেশনের জন্যও রাতের বেলা মার্বেল পড়ার শব্দ হতে পারে। আপনার প্রতিবেশী কেউ যদি রাতের বেলা ফার্নিচার, চেয়ার টানেন বা কোন বস্তু দিয়ে শব্দ করেন তখন সেই শব্দ বায়ু মাধ্যমে প্রবাহিত না হয়ে দেয়ালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। এর ফলে দেয়ালে ভাইব্রেশনের সৃষ্টি হয় এবং এই ভাইব্রেশন থেকেই মার্বেল পড়ার মত শব্দ হয়।

ফার্নিচার টানার শব্দঃ-- 

এর জন্য সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা হচ্ছে আশেপাশের প্রতিবেশীদের বাসায় কেউ হয়তো চেয়ার বা কোন ফার্নিচার টেনে রেখেছে, তখন ফার্নিচারের নিচে রাবারের ক্যাপ না থাকায় সেই শব্দ দেয়ালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এসেছে। ছাদের উপর থেকে শব্দ আসছে মানে এমন না যে শব্দের উৎস ছাদই হবে। এমনও হতে পারে যে আমার মাথার উপরের ছাদের সাথে উল্লম্বভাবে বা অনুভূমিকভাবে থাকা কোন দেয়াল দিয়ে শব্দ প্রবাহিত হয়ে এসেছে। গভীর রাতে নীরব পরিবেশে শব্দ দূষণ কম থাকায় তা চেয়ার টানার শব্দকে ভৌতিক করে তুলেছে।(Science Bee)

শিল পাটায় মশলা বাটার শব্দের ব্যাখ্যা হিসেবে কিছু হাইপোথিসিস দাঁড়া করানো যায়। যেমনঃ অনেক সময় এয়ার কন্ডিশনারের কম্প্রেসারে গোলযোগ থেকে পাথর ঘষাঘষির মতো শব্দ আসে যা অনেকটা শিল পাটায় বাটার শব্দের মতোই। অথবা, আশেপাশের বাসায় কেউ হয়তো দিনে সময় না পাওয়াতে রাতে বেলাই মশলা বাটায় বসে গেছেন। এছাড়া অনেক সময় ছাদের দেয়ালে আঁচড়ের শব্দও শুনা যায়। এমন শব্দগুলো সাধারণত বিভিন্ন প্রাণীরাই করে। যেমনঃ ইঁদুর, বিড়াল, কুকুর, বাদুড়, কাঠবিড়ালি, বানর ইত্যাদি।

লেখাঃ নিশাত তাসনিম

0 টি ভোট
করেছেন (140 পয়েন্ট)

এই ধরণের প্রচুর শব্দ আপনি, আমি সবাই সারা দিন রাত সবসময় ই শুনি বা শুনতেই থাকি । কিনতু রাতেই একমাত্র এই বিশেষ শব্দগুলোর টাইপ বা ক্যাটাগরি আমাদের ব্রেইন ডিটেক্ট করতে পারে অনেক সহজে ও কম সময়ে । 

নুপুর, মার্বেল বা শিল বাটার শব্দের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে প্রদত্ত ব্যাখ্যাটিকেই সঠিক বলে মনে করছি শব্দের উৎস শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে । এই শব্দগুলো দিনেও শোনা যায় এবং আমি নিজেও শুনি । 

 

ফার্নিচার টানাটানি বা অন্যান্য শব্দ যেগুলো সচারাচার শোনা যায়

ফার্নিচার টানার শব্দ তারাই মূলত বেশী শুনতে পান যারা এমন পরিবেশে বসবাস করেন, যেখানে তার নিজের  রুমটি আশেপাশের প্রচুর বহুতলবিশিষ্ঠ ভবন দ্বারা পরিবেষ্ঠিত । এইক্ষেত্রে আপনি প্রকৃতপক্ষেই ফার্নিচার টানাটানির শব্দটাই শুনে থাকেন অর্থাৎ আপনার আশেপাশে বা উপরে নীচের কোন না কেনা বাসিন্দারা ফার্নিচার টানাটানি করেন সেই কারণে আপনি সেটা শুনতে পান । এখন প্রশ্ন হল, অন্যসময়ে কেন পান না?

ফার্নিচার টানার শব্দের ফ্রীকোয়েন্সী, পাওয়ার, স্পেকট্রাম এবং অন্যান্য বৈশিষ্ঠ্যগুলি পরিবেেশের অন্যান্য গোলোযোগপূর্ণ শব্দের  (Noise) সাথে অন্যসময়ে সহজেই মিলে এক্স্যাক্ট আওয়াজটিকে বিকৃত করে ফেলে সহজেই । যেকারণে আপনি অন্যসময়ে শুনলেও  ঠিক ফার্নিচার টানার শব্দের মত মনে হয় না । কারণ প্রকৃত ফার্নিচার টানাটারি শব্দটি আপনার কানে পৌছায় না । যেটা পৌছায় সেটা হল : ফার্নিচার টানার শব্দ + পারিপার্শ্বিক গোলোযোগ (Noise) = গোলোযোগপূর্ণ শব্দ (Noisy sound signal) ।

এরকম যেসব শব্দের সংকেতের বৈশিষ্ঠগুলো অন্যান্যা পারিপার্শ্বিক গোলোযোগের দ্বারা সহজেই দূষিত হয় সেসকল শব্দগুলি আপনি রাতে একটা গোলোযোগমুক্ত পরিবেশেই শুনতে  পাবেন । অন্যসময়ে শুনলেও  ঠিকভাবে বুঝতে বা আলাদা করতে পারবেন না । এগুলো সবই শব্দের Signal এর বাধাপ্রাপ্তি ও বিকৃতি (Interception and Distortion) এর ফলে ঘটে থাকে ।  এগুলি সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে হলে আপনাকে একটু সিগন্যাাল এর বৈশিষ্ঠ্যাবলি নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে । তাহলে আরো  সুন্দরভাবে বুঝতে পারবেন । 

রোবোটিক্স /কৃত্রিম অঙ্গপ্রতঙ্গ্য তৈরী এবং ব্যাবহারের  অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ হল, ব্রেইন সিগন্যাল ইনপুট নেবার সময়ে যেসকল  ডিভাইসের সিগন্যাল সেটার সাথে মিশে যায় সেগুলিকে খুব সুক্ষভাবে বাদ দিয়ে প্রকৃত ব্রেইনের সিগন্যালটি বের করে আনা । অন্যান্য সিগন্যাল থাকলে ব্রেইনের সিগন্যালটি পাওয়া যায় না এবং সেক্ষেত্রে অঙাগপ্রতঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করে না । 

 

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
1 উত্তর 478 বার দেখা হয়েছে
+9 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,653 বার দেখা হয়েছে
+8 টি ভোট
2 টি উত্তর 3,244 বার দেখা হয়েছে
08 অক্টোবর 2020 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৫ (123,400 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,657 জন সদস্য

55 জন অনলাইনে রয়েছে
7 জন সদস্য এবং 48 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...