প্রত্যেক মানুষের আঙুলের ছাপ (Finger Print) আলাদা আলাদা হয় কেন ? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
527 বার দেখা হয়েছে
"লাইফ" বিভাগে করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

আমাদের আঙুলের ছাপ তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় মায়ের শরীরে থাকাকালীন। গর্ভধারণের ১০ সপ্তাহ থেকে শুরু করে ১৪তম সপ্তাহ পর্যন্ত এই আঙুলের ছাপ পুরোপুরি তৈরি হয়ে যায়। এবং তারপর, মানে জন্মের পর কিন্তু আঙুলের ছাপ প্রাকৃতিক ভাবে আর বদলায় না।

কিভাবে আঙুলের ছাপ আসে তা যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখা যায় যে আমাদের ত্বকে তিনটি স্তর থাকে- এপিডারমিস (epidermis), বেসেল লেয়ার (basal layer), ডারমিস (dermis)। এবারে বেসাল লেয়ারটি অন্য দুইয়ের চেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায়, এটি তার প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টি করে। এই চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ফলে এপিডারমিসটা ডারমিসের মধ্যে ভাঁজ হয়ে গিয়ে এরকম প্যাটার্ন তৈরি করে। 

 

আঙুলের ছাপ কেন মেলে না?

এর কারণ কিছুটা জিনগত কিন্তু বেশিরভাগটাই নির্ভর করে মায়ের শরীরে থাকাকালীন তার পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর, যেটা কখনও একজন আরেকজনের সাথে মেলে না। রক্তচাপ, মায়ের শরীরে পুষ্টি, হরমোনের মাত্রা, এবং সর্বোপরি মায়ের জরায়ুতে সেই ভ্রূণের একদম ঠিকঠাক অবস্থান, তা মায়ের গর্ভে কতটুকু চাপ খাচ্ছে তার ওপর আঙুলের ছাপ সৃষ্টি হওয়াটা নির্ভর করছে। এবার দেখুন, যমজ সন্তানের ক্ষেত্রেও কিন্তু আঙুলের ছাপ মিলবে না, কারণ দুটো ভ্রূণ মায়ের গর্ভে সমান চাপ পায়নি, একজন কম আর একজন একটু হলেও বেশি পাবে। এটাই এই প্রশ্নের সহজ ভাষায় উত্তর।

প্রকারভেদ- তা ছাড়াও একটু বলে রাখি যে আঙুলের ছাপ মূলত তিন প্রকার হয়- আর্চ (arches), লুপ (loops), হোয়ার্ল (whorls). 

0 টি ভোট
করেছেন (12,550 পয়েন্ট)

আমাদের আঙুলের ছাপ তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় মায়ের শরীরে থাকাকালীন। গর্ভধারণের ১০ সপ্তাহ থেকে শুরু করে ১৪তম সপ্তাহ পর্যন্ত এই আঙুলের ছাপ পুরোপুরি তৈরি হয়ে যায়। এবং তারপর, মানে জন্মের পর কিন্তু আঙুলের ছাপ প্রাকৃতিক ভাবে আর বদলায় না।

কিভাবে আঙুলের ছাপ আসে তা যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখা যায় যে আমাদের ত্বকে তিনটি স্তর থাকে- এপিডারমিস (epidermis), বেসেল লেয়ার (basal layer), ডারমিস (dermis)। এবারে বেসাল লেয়ারটি অন্য দুইয়ের চেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায়, এটি তার প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টি করে। এই চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ফলে এপিডারমিসটা ডারমিসের মধ্যে ভাঁজ হয়ে গিয়ে এরকম প্যাটার্ন তৈরি করে।

image

আঙুলের ছাপ কেন মেলে না?

এর কারণ কিছুটা জিনগত কিন্তু বেশিরভাগটাই নির্ভর করে মায়ের শরীরে থাকাকালীন তার পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর, যেটা কখনও একজন আরেকজনের সাথে মেলে না। রক্তচাপ, মায়ের শরীরে পুষ্টি, হরমোনের মাত্রা, এবং সর্বোপরি মায়ের জরায়ুতে সেই ভ্রূণের একদম ঠিকঠাক অবস্থান, তা মায়ের গর্ভে কতটুকু চাপ খাচ্ছে তার ওপর আঙুলের ছাপ সৃষ্টি হওয়াটা নির্ভর করছে। এবার দেখুন, যমজ সন্তানের ক্ষেত্রেও কিন্তু আঙুলের ছাপ মিলবে না, কারণ দুটো ভ্রূণ মায়ের গর্ভে সমান চাপ পায়নি, একজন কম আর একজন একটু হলেও বেশি পাবে। এটাই এই প্রশ্নের সহজ ভাষায় উত্তর।

আঙুলের ছাপ মূলত তিন প্রকার হয়- আর্চ (arches), লুপ (loops), হোয়ার্ল (whorls).

0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
কেন প্রত্যেক মানুষের আঙুলের ছাপ (Finger Print) আলাদা আলাদা হয়? আমাদের আঙুলের ছাপ তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় মায়ের শরীরে থাকাকালীন। গর্ভধারণের ১০ সপ্তাহ থেকে শুরু করে ১৪তম সপ্তাহ পর্যন্ত এই আঙুলের ছাপ পুরোপুরি তৈরি হয়ে যায়। এবং তারপর, মানে জন্মের পর কিন্তু আঙুলের ছাপ প্রাকৃতিক ভাবে আর বদলায় না।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+10 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,956 বার দেখা হয়েছে
+4 টি ভোট
3 টি উত্তর 2,702 বার দেখা হয়েছে
+10 টি ভোট
4 টি উত্তর 4,888 বার দেখা হয়েছে
+6 টি ভোট
1 উত্তর 316 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
6 টি উত্তর 1,052 বার দেখা হয়েছে
30 এপ্রিল 2021 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন হায়াত (20,400 পয়েন্ট)

10,837 টি প্রশ্ন

18,539 টি উত্তর

4,746 টি মন্তব্য

843,275 জন সদস্য

11 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 11 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. M_Hamza

    200 পয়েন্ট

  2. Dibbo_Nath

    140 পয়েন্ট

  3. TerrellStrod

    100 পয়েন্ট

  4. sonclublocker1

    100 পয়েন্ট

  5. 555wineucom

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল #science ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক #biology পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া #জানতে শীতকাল ডিম বৃষ্টি চাঁদ কেন কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন গাছ মনোবিজ্ঞান খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার দুধ উপায় হাত শব্দ মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য বাচ্চা হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...