মুখমন্ডলে ব্রণ উঠার কারণ কি?এবং ব্রণ উঠার সমাধান কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+22 টি ভোট
28,652 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (71,130 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+10 টি ভোট
করেছেন (71,130 পয়েন্ট)

ব্রন খুঁটিনাটি!

অনেকেই দেখলাম ব্রন এর বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান নিয়ে পোস্ট দিচ্ছিলেন। তাই তাদের জন্য বিভিন্ন সোর্স লব্ধ জ্ঞান ও আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু লাইন লিখি।

➤ব্রন সমীকরণঃ
☞২০১০ সালে সারা বিশ্বব্যাপী ৬৫০ মিলিয়ন মানুষের ব্রণ হয়েছিল, যা মোট জনসংখ্যার ৯.৪% পাশ্চাত্যে প্রায় ৯০% মানুষের কৈশোরকালে ব্রণ হয়ে প্রাপ্তবয়স পর্যন্ত বিরাজ করে।বয়ঃসন্ধির পর থেকে শুরু করে ২৫ বছরের মধ্যে ৫৪% নারীর এবং ৪০% পুরুষের ব্রণ হয়। ৮৫% ব্যক্তির জীবনব্যাপী ব্রণ রয়েছে,যেখানে ২০% মানুষের মারাত্মক অবস্থায় বিদ্যমান। গ্রাম্য সমাজে এর মাত্রা কম। পাপুয়া নিউ গিনি ও প্যারাগুয়েতে ব্রণ প্রায় হয় না বললেই চলে। ছেলেদের থেকে মেয়েদের ব্রণ বেশি হয় (মেয়ে = ৯.৮% বনাম ছেলে = ৯.0%)।৪০ বছরের বেশি মানুষের মধ্যে ১% পুরুষ ও ৫% নারীর সমস্যা থেকে যেতে পারে।সকল বয়সের মানুষই আক্রান্ত হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে ৪০-৫০ মিলিওন মানুষের ব্রণ হয় (১৬%) এবং অস্ট্রেলিয়াতে এ সংখ্যা ৩-৫ মিলিওন।

➤ব্রন কি?
☞Acne vulgaris বাংলায় বলা যায় ব্রন।এটি মুলত একটি দীর্ঘ মেয়াদি রোগ যার বৈশিষ্ট্য, লালচে ত্বক,পিম্পল,তৈলাক্ত ত্বক, ক্ষত দাগ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ পায়।

➤ব্রন কেন হয়?
☞ বয়ঃসন্ধিকালে লিঙ্গ নির্বিশেষে টেস্টোস্টেরন এর মত অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির ফলে ব্রণ হতে পারে।ত্বকের উপর তৈলাক্ত গ্রন্থির মাত্রার উপর ব্রণ হওয়া নির্ভর করে। এমন সব স্থান হল-মুখ, বুকের উপর অংশ ও পিঠ।অনেকসময় ব্রণ অনাক্রম্যতা(asymptomatic) প্রদর্শন করে।ত্বকে উপস্থিত লোম রন্ধ্র (hair follicle) এবং সিবেসিয়াস গ্রন্থির (sebaceous gland) সংখ্যা অ্যান্ড্রোজেন সংবেদনশীলতার হার নির্ধারণ করে।
ছোট করে বলতে গেলে এটি মুলত একটি প্রদাহ জনিত সমস্যা যা ত্বকের তেল গ্রন্থী বন্ধ হয়ে গেলে দেখা যায়।এটাই মুলত বিশেষ কারন হিসাবে বলা যেতে পারে।

এছাড়াও কিছু কারন উল্লেখ করা যেতে পারেঃ

১।হরমোনাঃ
মাসিক চক্র এবং বয়ঃসন্ধিকালে হরমোনের মাত্রাধিক্যের কারণে ব্রণ হয়। বয়ঃসন্ধিকালে, অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত সিবাম তৈরি হয়।গর্ভকালীন সময়েও অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত সিবাম তৈরি হয়।এছাড়াও কিছু হরমোন ব্রণের সাথে সম্পর্কযুক্ত,যেমনঃ টেস্টোস্টেরন, ডিহাইড্রোএপিএন্ডোস্টেরন।

পরবর্তী জীবনে ব্রণ হওয়া অস্বাভাবিক, যদিও ব্রণের মতই আরেক ধরনের উপস্থিতি থাকতে পারে।প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর ব্রণের পেছনে কারণ হিসেবে গর্ভধারণের মত স্বাভাবিক বিষয় থেকে শুরু করে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা কুশিং সিনড্রোম থাকতে পারে।

২।জেনেটিকঃ
কিছু ব্যক্তির ব্রণের পেছনে জেনেটিক উপাদান যেমন TNF-আলফা, IL-1 আলফা ইত্যাদি দায়ী বলে মনে করা হয়,যা যমজ গবেষণা দ্বারা সমর্থিত।এসব প্রচলিত মেন্ডেলের বংশগতির পোষকের প্যাটার্নকে অনুসরণ করে না।

৩।মানুসিকঃ
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করলে ব্রণ বাড়ে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ দুশ্চিন্তাকে ব্রণ বৃদ্ধিকারক একটি এজেন্ট বলে উল্লেখ করেছে।

৪।সংক্রমনঃ
Propionibacterium acnes একটি অবায়বিয় (Anerobic) ব্যাক্টেরিয়ার প্রজাতি যা ব্রণের পেছনে অনেকাংশে দায়ী,যদিও শুধুমাত্র P. acnes দ্বারা কলোনী সৃষ্টির পর Staphylococcus aureus কেও দায়ী করা হয়। তারপরেও, P. acnes এর বিশেষ কিছু জাত দীর্ঘমেয়াদি ব্রণের সমস্যার সাথে সম্পর্কযুক্ত। P. acnes এর অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ দিন দিন বাড়ছে। Demodex নামক পরজীবির দ্বারা সংক্রমণের ফলেও ব্রণ হতে পারে।

➤কোথায় কোথায় ব্রন দেখা যায়?
☞মুলত যে স্থান গুলো তুলনামুলক তৈলাক্ত, মুখ,ঘার,বুকের উপরের অংশ এবং পিঠ।তবে এটা ব্যক্তি বিশেষ এ ভিন্ন হতে পারে।

➤রোগ নির্ণয় ও এর নিম্ন উচ্চমাত্রাঃ

ব্রণের মাত্রা নিরূপণের কিছু পন্থা আছে, যা নিম্নোক্ত:☞লিডস গ্রীডিং : সংক্রামতা এবং অসংক্রামতা নির্ধারণ করে (বিস্তার ০–১০)।
☞কুকস গ্রেডিং স্কেল: ছবি ব্যবহার করে মাত্রা নির্ধারণ করে (সবচেয়ে কম ০,সবচেয়ে বেশি ৮)
☞পিলসবারি স্কেল: মাত্রা নির্ধারণ করে ১ (সবচেয়ে কম) - ৪ (সবচেয়ে বেশি)।

➤ব্রন এর প্রভাবঃ

☞এর মুল প্রভাব পরে মুলত মানুসিক ভাবে। ব্রন মুলত বিশ বছরের আশেপাশেই শেষ হয়ে যায়, তবে প্রাপ্তবয়স্কদেরও থাকতে পারে। স্থায়ী দাগও থেকে যেতে পারে।
ভীতি, দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা উদ্রেকের পাশাপাশি, এটির প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া।অতিরিক্ত পর্যায়ে মানসিক অবসাদ এবং আত্মহত্যার মত অবস্থার উদ্ভব হতে পারে।একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ব্রণের রোগীদের আত্মহত্যার পরিমাণ ৭.১%।

➤ব্রন এর প্রতিকার / চিকিৎসাঃ

সাধারনত ব্রন যেহেতু তেল গ্রন্থি জনিত সমস্যা সেহেতু এর প্রতিকার বাড়িতেই পাওয়া সম্ভব।
শুরুতেই বলি ব্রন এ আক্রান্ত হইলে আমরা যে যে ভুল গুলো করিঃ
১।নিজের ইচ্ছামতো ও জাকজমক বিজ্ঞাপন দেখে ফেসওয়াস ব্যবহার করি। মনের তৃপ্তি পাবার জন্যই একের পর এক ফেসওয়াস পরিবর্তন করি।
২। অযথা হাত বা অন্য কিছুর সাহায্যে ব্রন এ খোঁচাতে থাকি।
৩। নিজ ইচ্ছা মতো বিভিন্ন হাতুড়ে ডাক্তার বা ফার্মেসিতে গিয়ে নিম্নমানের কিছু ক্রিম ব্যাবহার করি।
৪।অতিরিক্ত দুঃশ্চিতা করি।
৫। চিন্তায় অতিরিক্ত রাত জাগি

এবার আসি প্রতিকার এঃ

☞প্রথম কথা হলো,উপরের সব কাজ থেকে বিরত থাকুন।
☞ব্রন হয়েছে এই ভেবে অতিরিক্ত দুঃশ্চিন্তা করবেন না।নিজেকে লুকিয়ে রাখার চেস্টা করবেন না।
☞স্বাভাবিক প্রকৃয়া ভেবে সর্বদা প্রফুল্ল থাকুন।
☞ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে একটা ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারেন।
☞সব সময় নিজের মুখ সহ সর্ব শরীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
☞পর্যাপ্ত পরিমান পানি পানের কোন বিকল্প নেই,পানি পান করুন।
☞সুযোগ পেলেই ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
☞চুল নিয়মিত স্যাম্পু করুন।
☞মৌসুমী ফল,শাকসবজি বেশি বেশি খান। খাবারে সেই সব খাদ্যকেই প্রাধান্য দিন যেগূতে প্রচুর পরিমান ফাইবার পাওয়া যায়।
☞অতিরিক্ত মশলা যুক্ত খাবার পরিহার করুন।
☞বেশি রাত করে ঘুমাবেন না,বেশি বেলা করে উঠবেন না।
☞নিজেকে সর্বদা হাসিখুশি রাখুন।প্রয়োজনে মাঝে মাঝে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন।

আমার কথা বলি এখনঃ

আমার ও ব্রন হয়েছিলো,সেটা প্রায় ২ থেকে আড়াই বছর এর মত স্থায়ী ছিলো। শুরুর দিকে অনেক দুঃশ্চিন্তা করতাম।
পরে বুঝতে পেরে ডাক্তারের পরামর্শে একটা ফেসওয়াশ ব্যাবহার করেছি আর উপরের নিয়ম গুলো পালন করেছি। এখন মুখে দাগ পর্যন্ত নেই। না কোন মলম ব্যবহার করেছি,না কোন ঔষধ নিয়েছি।

করেছেন (100 পয়েন্ট)
ভাই,আমার প্রায় ৩বছর ধরে ব্রণ হয় এখন আমার কি করা উচিত?
করেছেন (100 পয়েন্ট)
+1
Face wash konta use korsen bhai?

name kih?
করেছেন (100 পয়েন্ট)
+2
ফেস ওয়াস এর নাম কি ?
করেছেন (120 পয়েন্ট)
Face wash tar name kih?
+6 টি ভোট
করেছেন (1,990 পয়েন্ট)

আমাদের ত্বকের নিচে একটা গ্রন্থি আছে যার নাম সেবাসিয়াস গ্রন্থি। এটার কাজ হলো একধরনের তৈলাক্ত জিনিস, সেবাম তৈরি করা। সেবাম আপনার ত্বককে তৈলাক্ত রাখে। আপনার শরীরের লোমকূপের মধ্য দিয়ে যে পানি প্রবেশ করেনা তার কারণ এই সেবাম। এটা আপনার শরীরের চামড়ার নিচে থাকা মৃত কোষ গুলোকেও বের করে দেয় লোমকূপের মধ্য দিয়ে।

তো বাচ্চারা যখন কিশোর কিশোরী তে পরিণত হয়, কিছু হরমোনের কারণে এই সেবাসিয়াস গ্রন্থি প্রয়োজনের অতিরিক্ত সেবাম তৈরি করে। এতে লোমকূপগুলো imageবন্ধ হয়ে যায়, ভেতরে আটকে থাকে মৃত কোষ, ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন তৈরি করে, আর তখনই ত্বকের উপরিভাগে ব্ল্যাকহেড, হোয়াইট হেড, পিম্পল নামের বিভিন্ন রকমের ব্রণ দেখা যায়।

তো থেকে বাঁচতে কি করণীয়, ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। দিনে কয়েকবার পানি দিয়ে, দুই এক বার বেবি সোপ দিয়ে মুখমন্ডল ধুয়ে নিতে হবে। ব্রণ গুলোকে হাত বা অন্য কিছু ব্যবহার করে খোঁচাখুঁচি করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আর অতিরিক্ত বেশি মনে হলে চর্ম রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

যেহেতু ত্বকে তেলের উপস্থিতি একটা কারণ, তাই তেল যুক্ত খাবার একটু কম খাওয়া ভালো। প্রচুর পানি, শাকসবজি ফলমূল খাওয়া চাই। যে কোনোভাবেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে।

বয়সন্ধিকালে মুখে ব্রণ দেখা যাবেই, এবং এটা খুব স্বাভাবিক।

ধন্যবাদ।

করেছেন (100 পয়েন্ট)
আমার প্রশ্ন হলো , আমি এখন কিশোরী না, তরুনী। আমার মুখে এখনও ব্রন হয়। আমি কি করব তাহলে?
+1 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

 

এটি হওয়ার পিছনে আসলে বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে কিছু।

হরমোনের কিছু বিষয় রয়েছে। এটি বয়ঃসন্ধি থেকে শুরু করে কারো কারো বেলায় ৪০ থেকে ৪৫ পর্যন্ত গড়াতে পারে। ছেলে- মেয়ে সবারই হতে পারে। তবে তুলনামূলকভাবে ছেলেদের একটু কম হয়। তবে ছেলেদের হলে তীব্রতা একটু বেশি থাকে। আর মেয়েদের বেলায় যদি বলি, বোঝানোর জন্য বলা যায় যে ঋতুস্রাবের শুরু থেকে ঋতুস্রাবের শেষ, মোটামুটি এই সময়ের মাঝে হতে পারে। মানে এই দিকে আট থেকে নয় বছরে শুরু হয়ে ওদিকে ৪৫ পর্যন্ত হতে পারে। তবে বেশিরভাগই বয়ঃসন্ধিকালে বেশি হয়। বিশের আশপাশের বয়সেই বেশি হয়। এটি মোটামুটি শরীরের ওপরের অংশে, বুকে, পিঠে, মুখে, হাতের ওপরে, এসব জায়গায় বেশি হয়ে থাকে। কারো শুধু মুখেও থাকতে পারে, কারো শুধু পিঠেও থাকতে পারে। কারো হাতেও থাকতে পারে, কারো বুকেও থাকতে পারে। কারো সব জায়গায়ই থাকে। এর সঙ্গে খুশকিও অনেকের থাকে। এই দুটো একই সঙ্গে, একই বয়সের বিষয়। একেক বয়স পর্যন্ত চলে আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যায়। সেটি একটানাও চলতে পারে। আবার ধীরে ধীরে বিরতি দিয়েও চলতে পারে। মোটামুটি আট থেকে নয় বয়স থেকে শুরু করে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে পারে।  অথবা কিছুদিন চলল, আবার বন্ধ হলো, আবার চলল, এভাবে হতে পারে।

ক্রেডিট: NTV BD

করেছেন (100 পয়েন্ট)
কপি অপশন দিয়েন মনে রাখার সুবিধার্থে নোট করে রাখবো

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
1 উত্তর 552 বার দেখা হয়েছে
15 অক্টোবর 2021 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Kanija Afroz (2,140 পয়েন্ট)
+10 টি ভোট
1 উত্তর 1,017 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 900 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
1 উত্তর 18,101 বার দেখা হয়েছে
17 এপ্রিল 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md Ifti Ahsan (170 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,631 জন সদস্য

77 জন অনলাইনে রয়েছে
5 জন সদস্য এবং 72 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...