বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিমের খোলা বা বাইরের আবরণীতে এই রঙের কারণ মূলত নানা রকম রঞ্জক। দু'টি রঞ্জক এর মধ্যে বেশি সক্রিয়—প্রোটোপরফিরিন (Protoporphyrin)যা ডিমে লালচে খয়েরি আভা আনে এবং বিলিভার্ডিন (Biliverdin)যার কারণে ডিম ঘন নীল বা সবুজ রঙের হয়। এই দুই রঞ্জকের কমবেশিতে রঙেও বৈচিত্র্য আসে। যেমন কেট্টি'স ওয়ার্বলার পাখিদের ডিমে প্রোটোপরফাইরিন একাই বেশি থাকে, তাই ডিমের রঙ ঘন লাল বা লালচে খয়েরি হয়। আবার দুই রঞ্জকের কমবেশিতে নানা রঙের মিশ্রণ দেখা যায় ডিমের খোলায়।
নিউ ইয়র্কের হান্টার কলেজের পিএইচডি স্কলার মার্ক হবার তাঁর The Book of Eggs বইতে লিখেছিলেন, বিশ্বের নানা দেশের কিছু ফ্লাইক্যাচাররা নানা রঙের ডিম পাড়ে। এদের ডিমের রঙ বদল হতে থাকে। জাপানি কিউয়েলরা আবার কখনও খয়েরি রঙের ডিম পাড়ে, আবার কখনও নীল। আর এটা তাদের জিনগত বৈশিষ্ট্য।
Source : Daily Hunt