কোয়েল পাখির ডিম কালো হয় জেনেটিক কারণে।প্রতিটি পাখের বৈশিষ্ট্য ভিন্ন তাই তাদের ডিমের বর্ণ ও ভিন্ন,খাদ্য মোটামুটি ভিন্ন।কেন কোয়েল পাখির ডিম খাবেন-
★ এই ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে, এই ডিম শরীরের সব ধরণের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে দেয়।
★ মুরগীর ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১.৪% আর মুরগীর ডিমে ৪% এবং প্রোটিনের পরিমান মুরগীর ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশী।
★ কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী,
আয়রন ও ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী, ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।
★ কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
★ হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।
★ কিডনী এবং লিভারের কর্মদক্ষতা দুর্বল থাকলে সবল করে।
★ হজম শক্তি বাড়ায় এবং এসিডিটি কমায়।
★ মস্তিষ্ক সতেজ রাখে এবং স্মৃতিশক্তি সবল রাখে।
★কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।
★ বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটায়।
★ দুর্বল বাচ্চা এবং বৃদ্ধরা প্রতিদিন ২/৩ টি কোয়েল পাখির ডিম গ্রহণ করলে ৩/৪ মাসের মধ্যে সবল হয়।
কেন কোয়েল পাখির ডিম এত সমাদৃত ?
কোয়েল ডিম প্রাণীজ খাদ্য দ্রব্য হলেও এর মধ্যে প্রটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে, এই ডিম খেলে শরীরে সব ধরণের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।