সাধারণ তেলের চাইতে অলিভ অয়েল, তিলের তেল বা সরিষার তেল দিয়ে রান্না করতে পারলে ভালো। এসব তেল খাবারের পুষ্টিগুণ বজায় রাখে।
মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস হচ্ছে তিলের তেল ও অলিভ অয়েল। এসব তেলে ‘ব্যাড ফ্যাটে’র পরিমাণ অনেক কম। ‘ব্যাড ফ্যাট’ যত কম তা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
রিফাইনড অয়েলের চেয়ে অলিভ অয়েল, সরিষার তেল ও তিলের তেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অনেক কম।
তেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলে তা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়।
সাধারণ তেলের তুলনায় অলিভ অয়েল বা তিলের তেলে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি পরিমাণে থাকে। ফলে এই তেল হার্টের জন্য ভালো।
প্রতিদিনের রান্নায় এই তেল ব্যবহার করতে পারেন। তবে কোনো তেলই অতিরিক্ত ব্যবহার করা যাবে না। রান্নায় পরিমিত তেল ব্যবহার স্বাস্থ্য ভালো রাখবে।
তথ্য: রিডার্স ডাইজেস্ট