প্যানিক এটাক সাধারণত টিন-এজারদের বেশি হয়ে থাকে। তুলনামূলক ভাবে ছেলেদের থেকে মেয়েদের বেশি হয়। যদিও এর স্পেসিফিক কারণ খুঁজে পাওয়া যায় নি, তবে কিছু বিষয় প্যানিক এটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়-
১. প্যানিক এটাকের পারিবারিক ইতিহাস,
২. স্ট্রেস বা টেনশন,
৩. জীবনে বড় ধরনের কোন আঘাত বা হঠাৎ পরিবর্তন যেমন নিকটাত্মীয় কারো অপ্রত্যাশিত মৃত্যু।
৪. ধূমপান বা অতিরিক্ত ক্যাফিন সেবন,
৫. শৈশবে শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের ইতিহাস ইত্যাদি।
প্যানিক এটাক রোধের কোন নিশ্চিত প্রতিরোধ উপায় নেই। তবে প্যানিক এটাক হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে হবে। তাছাড়া নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, বিশেষত পর্যাপ্ত ঘুম, শারীরিক ব্যায়াম এবং অবশ্যই কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করতে হবে। দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকা যদিও স্বনিয়ন্ত্রনের বাইরে তবুও নিজেকে নির্দিষ্ট কোন কাজে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করলে দুশ্চিন্তা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
Dr.Mazharul Islam