মুদ্রাদোষ মানে কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+10 টি ভোট
5,821 বার দেখা হয়েছে
"তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে করেছেন (7,400 পয়েন্ট)

1 উত্তর

+6 টি ভোট
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

'মুদ্রাদোষ'একটি বিশিষ্টার্থক শব্দ বা বাগধারা । বাংলা একাডেমির ব্যবহারিক বাংলা অভিধান অনুযায়ী 'মুদ্রা' শব্দের একদম প্রাথমিক অর্থ হচ্ছে, টাকা-পয়সা। কয়েন কে মূলত আমরা মুদ্রা বলে থাকি। সেই অনুযায়ী মুদ্রাদোষ বাগধারাটির অর্থ হওয়া উচিত ছিল 'অর্থের কুপ্রভাব' বা এই জাতীয় কিছু। কিন্তু মুদ্রাদোষ বলতে মূলত মানুষের এমন সব কাজকর্ম, কথা বা আচরণ কে বুঝায় — যা মানুষ অবচেতন মনে বারবার করতে থাকে। সোজা বাংলায় একে 'বদঅভ্যাস' বলতে পারেন।এখানে জানিয়ে রাখি, কয়েনের বাইরেও মুদ্রার আরেকটি অর্থ আছে, যার অর্থ হচ্ছে “ভঙ্গিমা”।যেমন, একজন নৃত্যশিল্পী নাচের কতগুলো 'মুদ্রা' আয়ত্ত্ব করেছেন, তার উপর ভিত্তি করে তার দক্ষতা বিচার করা হয়। সেইজন্য দেহের কোন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কথা বলার সময় বার বার ব্যবহার করা হলে , অথবা কোন শব্দ কথা বলার সময় অহেতুক বার বার ব্যবহার করা হলে , আমরা তাকে -“মুদ্রাদোষ” বলি।

করেছেন (7,400 পয়েন্ট)
কয়েকটি উদাহরণ দিতে পারবেন ?
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
কেউ নাক বাঁকা করে, কেউ বা চোখ পিট পিট করেই চলে, কারও আবার চোখ বড় বড় হয়ে যায়, কারও আবার ভুরু কোঁচকানো বা টানার প্রবণতা আছে, কেউ মুখ এমন কোঁচকায় মনে হয় প্রচণ্ড ব্যথা লাগছে, কারও আবার কাঁধ তুলে ঘাড় বাঁকানোর অভ্যাস। এমনও হয় অনেকের বার বার জিভ বার করে ঠোঁটে লাগান কেউ আবার গোঁফে লাগান।

এছাড়া ভোকাল টিকসও হয়। সেক্ষেত্রে রোগী বার বার গলা পরিষ্কার করার চেষ্টা করে, জোরে কিংবা আস্তে একটা অদ্ভুত আওয়াজ বা শব্দ গলা দিয়ে বার করে, বা কথায় কথায় গালাগালি করার প্রবণতা দেখা দেয়। আসলে মোটর টিকসের ক্ষেত্রে রোগীর শরীরে এবং ভোকাল টিকসের ক্ষেত্রে রোগীর গলায় এমন একটা অস্বস্তি হতে থাকে। তাই যতক্ষণ না ওই অদ্ভুতরকম অঙ্গভঙ্গি বা আওয়াজ বের করছেন একজন ততক্ষণ ওই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া বেশ দুরূহ হয়ে পরে।
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
এই সম্পর্কে একটা মজার গল্প বলা যাক। এক  ভদ্রলোক কথায়  কথায়  'তোমার' শব্দটি বলতেন । গেছেন এক  বন্ধুকে নেমন্তন্ন  করতে। খাবারের পদ  কী হবে সেটা তিনি বন্ধুকে বলছিলেন। কেমন করে বললেন, সেটা দেখা  যাক। বললেন, "কাল আমার বাড়িতে তোমার নেমন্তন্ন । আসবেই কিন্তু, না এলে ভাই তোমার শাস্তি  হবে। 'তোমার' কব্জি ডুবিয়ে বন্ধুরা খাওয়া-দাওয়া করবো। ধরো 'তোমার' খাসির মাংস কষা হবে। 'তোমার' বেগুন ভাজা হবে।'তোমার' রুই মাছের  কালিয়া হবে   আর 'তোমার' মাথা দিয়ে  মুড়োঘন্ট হবে!" এবার  বুঝুনকথাটার মানে কি দাঁড়ালো !

আর একটা পড়া  গল্প র কথা বলি ।  আর এক ভদ্রলোক প্রতি বাক্যের  সুবিধাজনক স্থানে ‘আপনার’ ব্যবহার করবেনই। ভদ্রলোক একদিন কথা প্রসঙ্গে বলছিলেন: "কাল দেরি করে 'আপনার' বাসায় ফিরেছিলাম। গিয়ে দেখি'আপনার' স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়েছে। ‘আপনার’ এমন  ঘুম যে আর জাগাতে সাহস পেলাম না। তারপর ‘আপনার’ আলোটা নিভেয়ে 'আপনার' স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়লাম। খানিক পর ‘আপনার’ ঘরের মধ্যে একটা শব্দ হলো। ‘আপনার’ স্ত্রী চিৎকার করে  আমাকে জাপটে ধরলো। এরপর আমি আলোটা জ্বালিয়ে দেখি ‘আপনার’ একটা বিড়াল। এরপর ‘আপনার’ স্ত্রী আর ঘুমুতে দেয়নি।"ভাবুন একবার অর্থ কে অনর্থ করতে এই মুদ্রাদোষ গুলোর দায় নিতান্ত কম কিনা?
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
ধরেন আপনেরঃ
মনে করেন আপনের মত এটাও সমান পাওয়ারফুল ক্যাচাল তৈরি করতে পারে। উদাহরণ দিব ? ১০ নাম্বার ফল মার্কেটে অফিস ফেরত এক লোক বলতেসিল "১৬০ টাকা দিয়া এক তরমুজ নিসি, ছোট্টো। বাসায় নেওয়ার পর আপ্নের ভাবী একাই খেয়ে ফেলল ধরেন আপনার বিচি শুদ্ধা।"

আপনারঃ
আগের দুইটার মতন এইটাও ফানি মুদ্রাদোষ। কথা বেশি বলতে হয় এমন পেশার লোকজন এই মুদ্রাদোষ মাখায়ে কথার একদম ছাতু বের করে ফেলে। "আপনার ছেলে পেলে নিয়া আছি টেনশানে। কথা শুনে না, বুঝলেন? এদের পীছনে আপনার কম টাকা ঢালছি ? তারপরেও দেখেন আপনার অবস্থা। রেজাল্ট তো খারাপ করেই, বড় ছেলেটার আবার আপনার মেয়ে নিয়া বদনাম আছে। আপনার বউ রে বল্লাম তুমি তো বাসায় থাকো তুমি নজর দাও, সে বলে আপনার ছেলের বাবাই যদি নজরে না রাখে কেমন হবে। কি বলবো আপনার ..."

বুঝছোঃ
বহুল প্রচলিত আরেকটা মুদ্রাদোষ। শুনতে খারাপ লাগে না, তেমন প্যাচঘোচও লাগায় না। কিছুটা উপকারী বরং। সাধারনত যারা মাস্টারী করে তাদের মধ্যে বেশি ঢুকে যায় এইটা। লম্বা লম্বা বাক্যের মাঝখানে "বুঝছো?" না ঢুকালে মনে হয় লেকচার দিয়া আরাম নাই। আমার কলেজের কেমিস্ট্রি সারের মুখে কয়েক কোটি বার "বুঝছো?" শুনে পার করেও আমি কেমিস্ট্রিটা ঠিক বুঝিনাই। এখন এক কোচিং এর মাস্টার এর মুখে বার বার "বুঝছো" শুনি। বুঝছো'র আঞ্চলিক রূপ গুলাও কিউট। আমাদের নোয়াখালীর অনেকে বলে "বুইজ্ঝোনি?" চিটাগাং এ বলে "ন বুঝদ্দে?" যশোরের এক পাগলা ছেলে খুব মিষ্টি করে বলতো "বুঝিছো?" আর আমার বন্ধু গালিব এর এক চাচা ছিল তার ছিল "বোজো নাই??"

ইয়ে, ইশেঃ
ঘরে ঘরেই পাওয়া যাবে এই দোষে দুষ্টলোক। হাহাহা এর ব্যাপারে বিতং করে বলার কিছু কি আছে ? আমরা অনেক নিজেই হয়ত বলে ফেলি "ইয়ের উপর থেকে ইশে টা দাও তো" যাকে বলা হয় তার মাথায় হালকা আঁচ হয়, ঝাড়ি মারে। এই ইয়ে ইশে এতই কমন যে একে দোষ হিসেবে ধরাও অনেকে বাদ দিসে।

ধুরোঃ
সম্ভবত এককালে এই শব্দটা ছিল "দুর হ" কেমনে জানি মাঝখানে একফোঁটা সুপারগ্লু পড়ে জোড়া লেগে হার্ড হয়ে ধুরো হয়ে গেসে। বিরক্তি প্রকাশের এই শব্দ অনেকেই বেশি বেশি ছাড়েন। অল্প বিস্তর মনে হয় আমি নিজেই করি।

যা তাঃ
এক সময় যা তা বলতে ফালতু বুঝানো হত। কোনো এক সিস্টেমে মনে হয় টেকাটুকা খরচ করে এই শব্দ এখন অনেক পাওয়ারফুল হয়ে গেসে। এটা হাল জামানার দোষ। ইদানিং কালের তরুনদের বিষ্ময়, বিরক্তি, পুলক, ভয় সব ধরনের আবেগ প্রকাশের মত স্থিতিস্থাপকতা আছে এই দুই শব্দের। এইটা আলু তরকারীর মতন। সব কিছুতেই যায়। তাই বেশি বেশি ঘষলেও ফেনা কমেনা। ধুত্তরী, কি থেকে কি বলতে শুরু করলাম। যা তা'র কথায় আসি, "যা তা" যারা ব্যাবহার করেন, তারা যা তা লেভেলে, যা তা জায়গায় যা তা বলতে থাকেন
- দোস্ত মালটা যা তা  (মাল বলতে যে যার রুচি ও বয়স অনুযায়ী বুঝিয়া লইবেন, কর্তৃপক্ষের দায় নাই)
- পরীক্ষার প্রশ্ন যা তা লেভেলে হার্ড হইসে
- গানটা / মুভিটা যা তা (খারাপ না কিন্তু, জোশ বুঝানো হইসে)
- যা তা পিনিক
- যা তা লেভেলের কুল
এই রকম বহু বহু বহু আছে। বলতে থাকলে শেষ হবে না।

আরেঃ
খুবই নির্দোষ এই শব্দটা খুব খারাপ কমন না কিন্তু। অনেকেই আছে আরে ছাড়া বাক্য শেষ করতে পারে না।
- আরে খাবার কই ?
- আরে লাইট জ্বালানো কেন ?
- আরে আসতেসি
- আরে যাব না বলি নাই তো
একটা সুক্ষ চাপা বিষ্ময় বা প্রশ্নবোধক জোর আছে মনে হয় এই শব্দে।

হচ্ছে, হলোঃ
এই দুই শব্দের একটাকে, অনেকেই কথায় বাড়তি প্রয়োগ করেন। "আমি হচ্ছি গিয়ে জব করি" "তুমি হলো তাকে বইল, ফোন করতে" এমন কথা শোনা যায় প্রায়ই। আর খুব রেয়ার একজন হলেন আমার চারুকলার বাগেরহাটের বড়ভাই, তিনি এই দুইটাকেই টেপ মেরে এক সঙ্গে চালান, উনার কথা অনেক টা এরকম, " তুই হচ্ছে হলো কুবরিকের ছবিগুলা দেখিস" " তারাশংকর হচ্ছে হলোগে আসলে বস একটা"

খাঁটি বাংলায় এমন হাজার হাজার শব্দকে মুদ্রাদোষে দুষিত করা হয়েছে- "আসলে", "সেটা বিষয় না, বিষয়টা হল", "ঘটনা হচ্ছে", "ব্যাপারটা হল", "তারপরে"
আরো বলতে হবে ????
বাংগালীরা ইংলিশ ভাষাকেও মাফ দেয় নাই। দোষের কিল তারাও খাইসে। কম না একদম।

ওকেঃ
সম্ভবত সবচেয়ে বেশি যেই ইংরেজী মুদ্রাদোষটা পাওয়া যাবে তা হচ্ছে "ওকে"।
- বলসি তো, ভালোবাসি ওকে ?
- কাকে ?
- তুমি বুঝোনাই ওকে ?
- কাকে বুঝতে হবে ?
- আমাকেই বুঝো নাই ওকে ?
- তোমাকে বুঝবো ঠিকাসে, ওকেটা কে ?
- কেউ না ওকে ?
- ধুর

এমন হয় বলব না, কিন্তু হতেও তো পারে, ওকে ? হিহিহি


সাপোজঃ
এই ইংরেজী শব্দটা অনেকের জিব্বায় আটকে গেসে। কিন্তু যারা এটা ব্যবহার করেন অবচেতনেই তাদের অনেকে এর বাংলা অর্থটাকে পাশে বসিয়েই করেন। যেমন " সাপোজ 'ধরেন' আপনে গেলেন, তারে পাইলেন না, কি করবেন ?"

লিসেনঃ
এটাও মাস্টারী বা বসিং টার্মে ফিট খায় বলে, এই লাইনের পাবলিকের মুখে আটকে থাকে বেশি। কথা মন দিয়ে শুনতে বলার জন্য কিন্তু না, অভ্যাস বসতঃ সাধারন কথায় ও এই গুরুত্বারোপ মূলক শব্দ ঢুকায়ে দেন অনেকে "লিসেন তুমি যাও গা" "লিসেন আমি খাব না"

বেসিক্যালীঃ
এক পরিচালক বড় ভাইয়ের আছে এই রেয়ার শব্দের অভ্যাস, উনি যখন খুব সিনসিয়ারলী কিছু বলেন সেটা এমন শোনায় - "বেসিক্যালী শটটা আমরা দেখি মিড লং এ, সেখানে বেসিক্যালী ছেলেটা বসে আছে এদিক ফিরে, বেসিক্যালী সে তেমন কিছুই করছে না, হয়ত। তারপর বেসিক্যালী আমারা তাকে ক্রস করে সামনে দেখি..."

ইউ নোঃ
এটি একটি কচি বয়সের দোষ। নিজেকে কুল দাবী করা জেনারেশানের নিজস্ব বাচনরীতিতে এই শব্দ ঢুকে গেঁড়ে বসছে। আধা বাংলা আর আধা ইংলিশ কথা জোড়া দিতে এই শব্দের বেশ ভালো দখল আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে "ইউনো" কাজ করে স্কিপ ওয়ার্ড হিসাবে। " গেসিলাম ইউনো, খেলাম, মুভি দেখলাম ইউনো, বোরিং ইউনো যা হয় আরকি এইসব পার্টিতে"

লাইকঃ
এটা নতুন কানে আসা দোষ। কথার মাঝে হুদাই জায়গা নিয়ে বসে থাকে, কোনো কাজ নাই, হয়ত এর ব্যবহারে বক্তার কুলনেস বাড়ে, বেশি ব্যবহার করতে দেখি, থুক্কু, শুনি -মেয়েদের। স্পেশালী কথায় রং ঢং চাপানো মেয়েদের এই শব্দ বেশি ব্যবহার করতে শোনা যায় এভাবে - "ওর কথা শুনে আই ওয়াজ লাইক টাশকী খেলাম। হি ওয়াজ লাইক কিচ্ছু হয় নাই এমন ভাবে তাকায় ছিল"


Writer : Mukul Chowdhury
করেছেন (7,400 পয়েন্ট)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ৷

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+6 টি ভোট
2 টি উত্তর 536 বার দেখা হয়েছে
04 ফেব্রুয়ারি 2021 "তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Martian (93,090 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

271,682 জন সদস্য

71 জন অনলাইনে রয়েছে
5 জন সদস্য এবং 66 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  4. Eyasin

    110 পয়েন্ট

  5. ae888tools

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...