বিয়ের পর সাধারণত মেয়েরা মোটা হয়ে যায় কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+22 টি ভোট
53,165 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (123,340 পয়েন্ট)

5 উত্তর

+5 টি ভোট
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

Nishat Tasnim- 

বিয়ের পর মেয়েদের মোটা হওয়ার কারণঃ-

বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়। এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে। বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না।

তারপর খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

হরমোনের পরিবর্তনঃ বেশিরভাগ চিকিৎসকরাই নিশ্চিত করেছেন যে, নিয়মিত শারীরিক মিলনের কারণে কেউ মোটা হয়ে যান না। কিন্তু শারীরিক মিলনের ব্যালান্সের অভাবের কারণে অনেক সময় শরীরে কিছু হরমোনের পরিবর্তন হয়। যা ওজনে প্রভাব ফেলতে পারে। তবে শুধু শারীরিক মিলন নয়, অনেককিছুর উপর এই হরমোনের পরিবর্তন নির্ভরশীল। পিউবার্টি এজ, মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল, মেনোপজ- এর মতো বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। সেক্স হরমোনের কমা বা বাড়ার ওপর শরীরের ওজন নির্ভর করে অনেকটাই। ফলে ওজন বাড়তে থাকলে হরমোনের লেভেল ঠিক রয়েছে কিনা, একবার পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।

©সংগ্রহীত

করেছেন (100 পয়েন্ট)
ধন্যবাদ
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)
jii
0 টি ভোট
করেছেন (141,820 পয়েন্ট)

বিয়ের পর যে ৮ টি কারণে নারীদের দ্রুত ওজন বেড়ে যায় এবং মোটা হতে শুরু করে:

০১. হরমোন নিঃসরণের পরিবর্তনঃ অধিকাংশ মেয়েরই বিয়ের পরে তাদের জীবনযাত্রা বদলে যায়। যার ফলে শরীরের হরমোনের নিঃসরণের দ্রুত পরিবর্তন ঘটে। ফলাফল শরীরে বাড়তি মেদ জমতে শুরু করে। ওজন বাড়তে থাকে হু হু করে। সমীক্ষা বলছে, ৮২ শতাংশের নারীর বিয়ের ৫ বছরের মধ্যে দৈহিক ওজন বৃদ্ধি ঘটে।

০২. গাফলতিঃ বেশির ভাগ নারী বিয়ের আগে টাইট-ফিট শরীর ধরে রাখতে খাদ্যাভ্যাস ও  ব্যায়ামের দিকে খেয়াল রাখেন। কিন্তু দাম্পত্য জীবনে প্রবেশের পরেই সেই সমস্ত যত্নে কমতি দেখা দেয়। তার সাথে জাঙ্ক খাবার গ্রহণ, ব্যায়াম না করার প্রবণতা তো দেখা দেয়, এর সাথে শুরু হয় নতুন জীবনের সাথে নিজেকে মিলিয়ে নেওয়ার নিরন্তর চেষ্টা। যার ফলে বৃদ্ধি পায় ওজন।

০৩. ঘুমের স্বল্পতাঃ বিয়ের পরে নারীদের শুয়ার ভঙ্গি ও সময়ের অদলবদল হয়। রাতের পর রাত না ঘুমিয়ে থাকার কারণে হজমের গোন্ডগোল দেখা দেয়। তাই শরীরে জমতে থাকে অপ্রয়োজনীয় চর্বি।

০৪. মুখের রুচির পরিবর্তনঃ বিয়ের পর কখনো স্বামী আবার কখনো স্বামীর পরিবারের জীবনযাত্রার সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে নারীর রুচি বদলে যায়। লাগাতার ভাবে আপস করতে গিয়ে নিজের প্রতি যত্নের ফাঁক থেকে যায়। নতুন পরিবেশের সাথে নতুন জীবনসঙ্গীর পছন্দের সাথে মিল রাখতে গিয়েও নিজের পছন্দের-অপছন্দের গুরুত্ব হারায়। যার ফলে শুরু হয় মেদবৃদ্ধি।

০৫. জাঙ্ক খাবারঃ বাড়ির তুলনায় রেস্তোরাঁ ও স্ন্যাক্সবারে খেতে বেশি পছন্দ করেন নববিবাহিত দম্পতিরা। অতিরিক্ত বাহিরের খাবার গ্রহণের ফলে দেহে দ্রুত চর্বি জমায়।

০৬. বয়সঃ বর্তমানে শহরের নারীদের গড়ে বিয়ের বয়স ২৮-৩০ বছর। ৩০ বছরের পরে নারী শরীরের বিপাক ক্রিয়া শ্লথ হয়ে যায়। যার ফলে দেহে অতিরিক্ত মেদ জমতে থাকে।

০৭. টিভি দেখার নেশাঃ বিবাহের আগে যে নারী পড়াশোনা কিংবা অফিসের কাজের পরে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মশগুল থাকতো, দাম্পত্য জীবনে প্রবেশের পর কর্মক্ষেত্রের কাজ সেরে দ্রুত বাড়ি ফিরতে সে ব্যাকুল হয়ে ওঠে। স্বামীও কর্মক্ষেত্র থেকে দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন। বেশিরভাগ পরিবারে সন্ধ্যায় বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে টিভি’র জোরালো ভূমিকা রাখে। টিভি’র সামনে ঘন্টার  পর ঘণ্টা বসে থাকলে চর্বি না বাড়াই অস্বাভাবিক।

০৮. সন্তান গর্ভধারণঃ প্রায়ই দম্পতি বিয়ের ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। সন্তান প্রসবের পরে বেশির ভাগ নারী ওজন কমানোর জন্য সচেষ্ট হন না। তাদের শরীরে গর্ভাবস্থার মেদ স্থায়ী আসন পেতে বসে।

ক্রেডিট: Desi Media Point

করেছেন (100 পয়েন্ট)
পূনঃপ্রদর্শিত করেছেন
আপনাকে ধন্যবাদ
0 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)

শারীরিক মিলনের ব্যালান্সের অভাবের কারণে অনেক সময় শরীরে কিছু হরমোনের পরিবর্তন হয়। যা ওজনে প্রভাব ফেলতে পারে। তবে শুধু শারীরিক মিলন নয়, অনেককিছুর উপর এই হরমোনের পরিবর্তন নির্ভরশীল। পিউবার্টি এজ, মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল, মেনোপজ- এর মতো বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। সেক্স হরমোনের কমা বা বাড়ার ওপর শরীরের ওজন নির্ভর করে অনেকটাই। ফলে ওজন বাড়তে থাকলে হরমোনের লেভেল ঠিক রয়েছে কিনা, একবার পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।

0 টি ভোট
করেছেন (2,160 পয়েন্ট)
বিয়ের পরে মেয়েদের মোটা হওয়া বা ওজন বাড়া একটি বহুল প্রচলিত কথা। এর পিছনে দুটি কারণ আছে একটি শরীরের মধ্যে হরমোনের বৃদ্ধি পাওয়া বা সেক্স হরমোন নানা রকম পরিবর্তন দ্বিতীয় টি খাওয়া-দাওয়া পরিবর্তনের জন্য ওজন বৃদ্ধি হওয়া।

বিয়ের পর অধিকাংশ মেয়েরা মোটা হয়ে যায় তার কারন হল মেয়েদের শরীরে তখন চর্বি জমতে শুরু করে, এর জন্য ২ টি হরমোন দায়ী,সাধারণত মেয়েদের শারীরিক সম্পর্কের কারনে মেয়েলী হরমোন ২ টি বাড়ে, এই হরমোন খাদ্য থেকে চর্বি শোষণ হওয়ার পর দেহে জমাতে শুরু করে যে, জন্য একজন বিবাহিত মেয়ে সহজেই মোটা হয়ে যায়, নিয়মিত বেয়াম করলে চর্বি না জমে তা ক্ষয় হয়।

সব নারীরাই বিয়ের পরপরই মোটা হতে থাকেন। কেন, কিভাবে মোটা হচ্ছে না বুঝেই অনিয়ম করে শরীর আরো ভারি করে ফেলেন। কিন্তু তারা চাইলেই নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলে তাদের এই মোটা হওয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।।

সাধারণত যেসব কারণে মেয়েরা বিয়ের পর মোটা হয়ে থাকে: –

১.সঠিক খাদ্যাভ্যাস না মানা: বিয়ের আগে আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে অনেক মেয়ে কঠিন ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস মেনে চলে। চর্বিযুক্ত খাবার, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড সব কিছুতেই তখন তাদের ‘না’ থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সব সময়ই একটা তাগিদ থাকে। তবে অনেকেই বিয়ের পর এই খাদ্যাভ্যাসের নিয়ম গুলো ধরে রাখতে পারে না যে কারনে মোটা হয়ে যায়।

২.ভাজা খাবার এবং তেল জাতীয় খাবার: বিয়ের পর বিভিন্ন নিমন্ত্রণ এ গিয়ে কিংবা বাড়িতে অতিথি এলে তেলে ভাজা খাবার এবং তেল জাতীয় খাবারগুলোই বেশি খাওয়া হয়। এ কারণে ওজন দ্রুত বেড়ে যায়। আবার অনেক মেয়েই নতুন নতুন রেসিপি রান্না করে পরিবারের লোকজনকে খাওয়াতে ভালোবাসেন,এটিও ওজন বাড়ার একটি অন্যতম কারণ। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, পরিবারের সবাইকে ভালো ভালো খাবার খাওয়াতে সরারই ভালো লাগে, তবে এর মানে এই নয় যে, আপনাকেও সে সব খাবার চেখে দেখতে হবে!

৩.নিজের জন্য সময় নেই: বিয়ের পর নতুন সম্পর্ক, নতুন মানুষজন, সব কিছুর ভিড়ে নিজের জন্য সময় বের করা বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। তখন গুরুত্ব বদলে যায় বা অগ্রাধিকার বদলে যায়, ফলে নিজের প্রতি আর নজর দেওয়া হয় না, ব্যায়াম তো দূরের বিষয়। বিয়ের পর মুটিয়ে যাওয়া এটি একটি বড় কারণ। আগে হয়তো ব্যায়ামের জন্য বা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস পালনের জন্য সময় বের করতেন, তবে বিয়ের পর এগুলো আর হয়ে ওঠে না। পরিবারের সদস্যদের সময় দিতে গিয়ে বা সংসারের কাজের ঝামেলায় নিজের জন্য আর সময়ই পাওয়া যায় না। মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকির কথা ভেবে তাই নিজেকে সময় দিন খাওয়া–দাওয়ার ব্যাপারে সচেতনতা অবলম্বন করুন।

৪. বাইরের খাবার: বিয়ের পর মেয়েদের ওজন বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ রান্না এড়িয়ে যাওয়া এবং বাইরের খাবার বেশি খাওয়া। অনেকেই বিয়ের পর রান্নার ক্ষেত্রে অতটা পটু থাকেন না, তাই বাইরের খাবার হয় শেষ ভরসা।।

রেস্তোরাঁ বা হোটেলের খাবারে প্রচুর তেল থাকে।এই অস্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের ওজন অনেক অংশে বাড়িয়ে দেয়।

৫.গর্ভধারণের জন্য: গর্ভধারণের কারণে অধিকাংশ নারী ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন এই সময়টায় বেড়ে যায়।

৬. জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি: জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি গ্রহণ যেমন পিল বা ইনজেকশন এসব গ্রহণের কারণেও বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়।

৭.নিজেদের কাছে বেশি সময় থাকতে চাওয়া: অনেক স্বামীই রয়েছেন, যারা বেশি সময় ধরে স্ত্রীর সঙ্গ পছন্দ করেন। যার জন্য হয়তো স্ত্রীর আর ব্যায়াম করা হয়ে ওঠে না। পরস্পরের বোঝাপড়ার জন্য এটি অবশ্যই ভালো। তবে স্বাস্থ্যকেও তো গুরুত্ব দিতে হবে। তাই স্বামীকেও উদ্বুদ্ধ করুন আপনার সঙ্গে ব্যায়াম করতে। অথবা দুজনে একত্রে কোনো জিমে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।।

৮. আলস্য: অলস লোকেরা শুধু খায় আর ঘুমায়। শরীরকে ফিট এবং কর্মক্ষম রাখার জন্য আর কোনো কাজ করে না। বিয়ের পর অনেকে ব্যস্ত হয়ে পড়ে আবার অনেকে নিজের প্রতি এতই অবহেলা দেখায় যে শরীরের যত্ন নেয় না। বিয়ের পর ওজন বাড়ার উল্লেখযোগ্য কারণ।

এ ছাড়াও বিয়ের আগে বাবার বাড়িতে গিয়ে নিয়ম-নীতি মেনে চলত সেটা বিয়ের পরে শশুর বাড়িতে ঘাঁটে না সংসারের কাজ রাতে ঘুম কম হওয়া এর জন্য শরীরে মেদ জমতে থাকে রাতে ঘুমানোর নির্দিষ্ট সময় না। নির্দিষ্ট সময় না থাকায় বিবাহিত মহিলাদের বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।

বিয়ের আগে মেয়েরা আকর্ষণীয় ফিগার দূরে রাখার জন্য বিভিন্ন রকম ডায়েট ও ব্যায়াম করে থাকে কিন্তু বিয়ের পরে ডায়েট করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পায়না এর জন্য শরীর ভারী হয়ে যায়।

মিলনের পরে ঘুমাতে যাওয়া শরীরের মেদ বৃদ্ধি পায় আমাদের দেশে বাঙালি মেয়েরা বিয়ের আগে সাইকেল চালানো বার্নাস এর মতন কিছু ব্যায়ামের অভ্যাস থাকতো বিয়ের পরে সেসব ছেড়ে দেয় যার জন্য শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশের নতুন বাংলাদেশ মত জায়গার মেয়েদের প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা ঘটে বিয়ের পরে যৌন মিলনে শরিলে তিনটি ধর্ম নিঃসরণ ঘটায় অক্সিটোসিন এবং এন্ড্রোফিন এই তিনটি হরমোন শরীরের ওজন বাড়াতে বাসর রাতে শরীরে পরিবর্তন আনে বিশেষ করে হ্যাপি হরমোন নামে পরিচিত।

মিলনের পরে ঘুমাতে যাওয়া শরীরের মেদ বৃদ্ধি পায় আমাদের দেশে বাঙালি মেয়েরা বিয়ের আগে সাইকেল চালানো বার্নাস এর মতন কিছু ব্যায়ামের অভ্যাস থাকতো কিন্তু বিয়ের পরে সেসব ছেড়ে দেয় যার জন্য শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশের নতুন বাংলাদেশ মত জায়গার মেয়েদের প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা ঘটে বিয়ের পরে যৌন মিলনে শরিলে তিনটি ধর্ম নিঃসরণ ঘটায় অক্সিটোসিন এবং এন্ড্রোফিন এই তিনটি হরমোন শরীরের ওজন বাড়াতে বাসর রাতে শরীরে পরিবর্তন আনে যা বিশেষ করে হ্যাপি হরমোন নামে পরিচিত।

Source: Daily Heal Tips
0 টি ভোট
করেছেন (670 পয়েন্ট)

বিয়ের পর মেয়েদের মোটা হয়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ হলো:

জীবনধারার পরিবর্তন:

  • খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন: বিয়ের পর অনেক মেয়েদের খাদ্যাভ্যাসে বড় বদল আসে। নতুন পরিবারে নতুন খাবার, বাইরের খাবার, এবং অনিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।
  • শারীরিক কর্মকাণ্ডে হ্রাস: বিয়ের পর অনেক মেয়ের শারীরিক কর্মকাণ্ড কমে যায়। ঘরের কাজ, সন্তানের যত্ন, এবং কর্মজীবনের চাপের কারণে তারা নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারে না।
  • মানসিক চাপ: নতুন পরিবারে মানিয়ে নেওয়া, দায়িত্বের বোঝা, এবং সন্তানের জন্মের চাপ মেয়েদের মানসিক চাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। মানসিক চাপের ফলে অনেকে অতিরিক্ত খাবার খান, যা ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

হরমোনের পরিবর্তন:

  • গর্ভধারণ এবং সন্তান প্রসব: গর্ভধারণ এবং সন্তান প্রসবের ফলে মেয়েদের শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনের ফলে শরীরে চর্বি জমার প্রবণতা বেড়ে যায়।
  • জন্ম নিয়ন্ত্রণের ওষুধ: কিছু জন্ম নিয়ন্ত্রণের ওষুধ ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

অন্যান্য কারণ:

  • বয়সের প্রভাব: বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে বিপাক ক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। এর ফলে ওজন বৃদ্ধির প্রবণতা বেড়ে যায়।
  • জিনগত কারণ: কিছু ক্ষেত্রে জিনগত কারণেও মেয়েদের ওজন বৃদ্ধির প্রবণতা বেশি থাকে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 4,786 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
1 উত্তর 1,919 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
1 উত্তর 4,363 বার দেখা হয়েছে
15 জুন 2021 "চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (71,000 পয়েন্ট)
+16 টি ভোট
1 উত্তর 53,375 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 3,157 বার দেখা হয়েছে

10,723 টি প্রশ্ন

18,367 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

240,997 জন সদস্য

201 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 201 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Hasan rafi

    140 পয়েন্ট

  5. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন গ্রহ রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...