কেউ ডিপ্রেশনে/বিষণ্নতায় ভুগছে কিনা তা সহজে কীভাবে নির্ণয় করা যায়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+17 টি ভোট
287 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (105,570 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+7 টি ভোট
করেছেন (34,670 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
+6 টি ভোট
করেছেন (110,330 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন
বিষন্নতা, ক্লান্তি, ইচ্ছাহীনতা, হতাশা এইসব বোধ থেকেই সৃষ্টি হয় অবসাদ বা ডিপ্রেশন৷ রবার্ট কখ ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানির প্রতি চারজনের একজন মেয়ে ও প্রতি আট জনের একজন পুরুষ জীবনে অন্তত একবার ডিপ্রেশনে ভোগেন৷
এঁদের মধ্যে বছরে কমপক্ষে ৯০০ জন আত্মহত্যার পথ বেছে নেন৷ তালিকার বাইরে এই সংখ্যাটা আরো অনেক বেশি হবে৷ ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে দুর্ঘটনার পরেই আত্মহত্যায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটে৷ জানিয়েছে জার্মানির ফেডারেল পরিসংখ্যান দপ্তর৷ এছাড়া এর প্রায় ১০ গুণ বেশি ঘটে আত্মহত্যার প্রচেষ্টা৷

প্রায় ক্ষেত্রেই এই ধরনের দুর্ভাগ্য এড়ানো সম্ভব

অথচ প্রায় ক্ষেত্রেই এই ধরনের দুর্ভাগ্য এড়ানো সম্ভব, যদি অবসাদগ্রস্ত মানুষদের সাহায্য করা যায়৷ এ জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত ‘থেরাপি'৷ ডিপ্রেশনের গভীরতা মাপার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরীক্ষা করা যায়৷ এতে মানসিক অবস্থা যাচাই করার জন্য ২০টি প্রশ্ন রাখা হয়েছে৷ ডিপ্রেশনের রোগীদের (১৩ বছর বয়স থেকে) মানসিক অবস্থা ও পরিমাপ করা যায় এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে৷

অংশগ্রহণকারীরা জানাতে পারেন গত দু'সপ্তাহে তাদের বিষন্নতা, হতাশা, ব্যর্থতার অনুভূতি, বিরক্তি, আনন্দহীনতা, অপরাধবোধ, অশান্তি, ইচ্ছাহীনতা, ক্লান্তি, যৌনতায় উৎসাহহীনতা, আত্মহত্যার চিন্তা ইত্যাদি অনুভূতি দেখা দিয়েছে কিনা৷

প্রতিটি প্রশ্নের চারটি সম্ভাব্য উত্তর দেওয়া থাকে৷ এই পদ্ধতিতে কয়েক মিনিটের মধ্যে সংক্ষিপ্তভাবে রোগ নির্ণয় করা সম্ভব৷ ডিপ্রেশনের লক্ষণ বোঝা গেলে অনলাইন প্রোভাইডার সাধারণত চিকিৎসক বা থেরাপিস্টকে দেখানোর পরামর্শ দেয়৷

দ্রুত টেস্টে নিশ্চিত হওয়া

সম্প্রতি বার্লিনস্থ মাক্স প্লাঙ্ক ইন্সটিটিউটের কর্মীরা একটি দ্রুত টেস্টের প্রশ্নাবলী তৈরি করেছেন৷ যাতে মাত্র চারটি প্রশ্নের মাধ্যমে ডিপ্রেশনের পরিমাপ করা সম্ভব৷ টেস্টের প্রশ্নগুলি সহজ সরল হওয়ায় অংশগ্রহণকারীদের পক্ষে তা বোঝা ও যোগাযোগ করাও সহজ হয়''৷ ডয়চে ভেলেকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান সমীক্ষাটির পরিচালক মিরিয়াম জেনি৷

বিষন্নতা, ক্লান্তি, ইচ্ছাহীনতা, হতাশা এইসব বোধ থেকেই সৃষ্টি হয় অবসাদ বা ডিপ্রেশন।রবার্ট কখ ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানির প্রতি চারজনের একজন মেয়ে ও প্রতি আট জনের একজন পুরুষ জীবনে অন্তত একবার ডিপ্রেশনে ভোগেন৷
এঁদের মধ্যে বছরে কমপক্ষে ৯০০ জন আত্মহত্যার পথ বেছে নেন৷ তালিকার বাইরে এই সংখ্যাটা আরো অনেক বেশি হবে৷ ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে দুর্ঘটনার পরেই আত্মহত্যায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটে৷ জানিয়েছে জার্মানির ফেডারেল পরিসংখ্যান দপ্তর৷ এছাড়া এর প্রায় ১০ গুণ বেশি ঘটে আত্মহত্যার প্রচেষ্টা৷

প্রায় ক্ষেত্রেই এই ধরনের দুর্ভাগ্য এড়ানো সম্ভব

অথচ প্রায় ক্ষেত্রেই এই ধরনের দুর্ভাগ্য এড়ানো সম্ভব, যদি অবসাদগ্রস্ত মানুষদের সাহায্য করা যায়৷ এ জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত থেরাপি'৷ ডিপ্রেশনের গভীরতা মাপার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরীক্ষা করা যায়৷ এতে মানসিক অবস্থা যাচাই করার জন্য ২০টি প্রশ্ন রাখা হয়েছে৷ ডিপ্রেশনের রোগীদের (১৩ বছর বয়স থেকে) মানসিক অবস্থা ও পরিমাপ করা যায় এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে৷

ফাইল ফটো
অংশগ্রহণকারীরা জানাতে পারেন গত দু'সপ্তাহে তাদের বিষন্নতা, হতাশা, ব্যর্থতার অনুভূতি, বিরক্তি, আনন্দহীনতা, অপরাধবোধ, অশান্তি, ইচ্ছাহীনতা, ক্লান্তি, যৌনতায় উৎসাহহীনতা, আত্মহত্যার চিন্তা ইত্যাদি অনুভূতি দেখা দিয়েছে কিনা৷

প্রতিটি প্রশ্নের চারটি সম্ভাব্য উত্তর দেওয়া থাকে৷  এই পদ্ধতিতে কয়েক মিনিটের মধ্যে সংক্ষিপ্তভাবে রোগ নির্ণয় করা সম্ভব৷ ডিপ্রেশনের লক্ষণ বোঝা গেলে অনলাইন প্রোভাইডার সাধারণত চিকিৎসক বা থেরাপিস্টকে দেখানোর পরামর্শ দেয়৷

দ্রুত টেস্টে নিশ্চিত হওয়া

সম্প্রতি বার্লিনস্থ মাক্স প্লাঙ্ক ইন্সটিটিউটের কর্মীরা একটি দ্রুত টেস্টের প্রশ্নাবলী তৈরি করেছেন৷ যাতে মাত্র চারটি প্রশ্নের মাধ্যমে ডিপ্রেশনের পরিমাপ করা সম্ভব৷ ‘‘টেস্টের প্রশ্নগুলি সহজ সরল হওয়ায় অংশগ্রহণকারীদের পক্ষে তা বোঝা ও যোগাযোগ করাও সহজ হয়''৷ ডয়চে ভেলেকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান সমীক্ষাটির পরিচালক মিরিয়াম জেনি৷

 

জার্মানির এক তৃতীয়াংশ মানুষ বিষণ্ণতায় ভোগেন
শরীর ও মনে আবহাওয়ার প্রভাব

এই প্রশ্নগুলি হলো:

আপনি কী এই সপ্তাহে আগের চেয়ে বেশি কেঁদেছেন?
আপনি কী এই সপ্তাহে নিজের ব্যাপারে হতাশ হয়েছেন বা নিজেকে ঘৃণা করেছেন?
আপনি কী এই সপ্তাহে বিশেষ নিরাশার দৃষ্টিতে ভবিষ্যতকে দেখেছেন?
আপনার কী এই সপ্তাহে নিজেকে একজন ব্যর্থ মানুষ বলে মনে হয়েছে?
এই প্রশ্নগুলির উত্তর ‘হ্যাঁ' হলে বোঝা যাবে যে ডিপ্রেশনের লক্ষণ আছে৷ হাউস ফিজিশিয়ান তখন একজন বিশেষজ্ঞকে দেখাতে পরামর্শ দেবেন৷

চিকিৎসকদের পক্ষেও সুবিধাজনক

এই টেস্টে কম সময় লাগে বলে চিকিৎসকদের পক্ষেও দেখাশোনা করা সুবিধাজনক৷ &ডাক্তারদের হাতে এখন আগের চেয়ে সময় কম৷ বিশেষ করে জরুরি অবস্থায় দ্রুত প্রশ্নোত্তরের ব্যবস্থা থাকাটা প্রয়োজন'', বলেন মিরিয়াম জেনি৷

১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সি ১৩০০ তরুণীর ওপর চালানো একটি সমীক্ষার ভিত্তিতে এই দ্রুত টেস্টের প্রশ্নগুলি করা হয়েছে৷ তাই শুধু এই বয়সি মেয়েদের জন্যই প্রযোজ্য এই প্রশ্নগুলি৷ মিরিয়াম জেনির ভাষায়, পুরুষদের জন্য আমাদের কিছুটা ভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতে হচ্ছে৷ বিশেষ করে কান্নার ব্যাপারে পুরুষদের ঘুরিয়ে প্রশ্ন করা প্রয়োজন৷ কেননা সামাজিকভাবে পুরুষরা কাঁদতে চান না বা কাঁদলেও স্বীকার করতে দ্বিধাবোধ করেন৷ তাই প্রশ্নগুলি বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে তৈরি করতে হচ্ছে৷''

তবে রোগের চূড়ান্ত শনাক্তকরণ এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে সম্ভব নয়৷ এটা করতে পারেন কোনো মনঃরোগ বিশেষজ্ঞ বা থেরাপিস্ট'', বলেন মিরিয়াম জেনি৷

মনে রাখতে হবে টানা দুই সপ্তাহ মন খারাপ থাকা বা আগে যেসব কাজে আনন্দ লাগতো সেসব স্বাভাবিক কাজগুলোতে আনন্দ না পাওয়ার মতো হলে এটিকে বিষণ্ণতার লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।

ডিপ্রেশনের লক্ষণ:
*কখনো খুশি কখনো উদাসী। সকালে ভালো বিকেলে খারাপ। আজ বেশ আনন্দে আছে কাল মানসিক যন্ত্রণায় গুমরে মরছে।
*জীবনটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারে না। কখনো ভাবে এই জীবন জীবন নয়। কখনো ভাবে এইতো বেশ আছি, ভালো আছি।
*জীবনের প্রতি ঘৃণা বা উদাসীনতা। মনে হয় অনেক কিছু পাওয়ার ছিল, করার ছিল, হলো না। অতএব এই জীবনটা অর্থহীন। এটাকে বয়ে নিয়ে যেতে হবে কিন্তু আর কত দিন?
*কিছু কেউ বলুক, যদি ভালো বলে না তো ঠিক আছে কিন্তু বিরূপ সমালোচনা করলে টেম্পার লুস করে দেয় বা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।
*কেমিক্যাল চেঞ্জ। শরীরে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়া ও অহেতুক শরীরকে কষ্ট দেওয়া।
*মানসিক ফোবিয়া।
*অন্ধকারকে ভয়, কোনো জন্তু, পোকা, পানি, আগুনের ভয় বা অজানা আতঙ্ক। বারবার হাত-পা ধোয়া, গোসল করা, ঘ্যান ঘ্যান করা ইত্যাদি। আবার অহেতুক চিন্তা ও উত্তেজনা, একটুতেই ঘাবড়ে যাওয়া, একটুতেই ভেঙে পড়া।
*কাজ করার ইচ্ছা হয় না। উৎসাহের অভাবে অল্প বয়সেই ক্লান্তি অনুভব করা। কাজ করার ক্ষমতা আছে কিন্তু ইচ্ছার অভাবে কিছুই করতে চায় না। অলসতা যেন গ্রাস করে ফেলছে। এমনকি খেলাধুলা বা পড়াশোনার ক্ষেত্রেও উৎসাহের অভাব হলে বুঝতে হবে ডিপ্রেশন হয়ে আছে।
*গোসল করা, কাপড় ধোয়া, খাবার ইচ্ছে ত্যাগ। গোসল করতে চায় না, খেতেও ইচ্ছুক নয় আবার ময়লা পোশাকেই যেন থাকতে চায়, এমতাবস্থায় বুঝতে হবে ডিপ্রেশনে ভুগছে।
*ঘুমানো। কখনো কম ঘুমায়, কখনো সব সময় শুয়ে থাকতে ভালোবাসে।
*হরমোন চেঞ্জ। হরমোনের পরিবর্তন হতে থাকলে ডিপ্রেশন আসে। বয়ঃসন্ধিকালে এই ধরনের অবস্থা লক্ষ করা যায়।
*নানা চাহিদা। চাহিদার শেষ নেই। একটা পেলে আরেকটা চায়। কখনো একটাতে বা একটুতে সন্তুষ্ট নয়। বারবার বিভিন্ন ধরনের আবদার বা বায়না করতে থাকে।
*ভালোবাসা বা প্রেম। ভালোবাসায় ব্যর্থতা আসলে, প্রেম সফল না-হলেই ডিপ্রেশন হয়ে যাওয়া। ফলে নেশা করে বা অনৈতিক ও অপরাধমূলক কাজ করতে থাকে।
*ক্রোধ। যে ধরনের বিচার বা চিন্তা চলবে তা যদি নেতিবাচক বা ব্যর্থ হয় তাহলে ক্রোধ জন্ম নেয়। এড্রোনিল গ্রন্থি, ক্যাপিলারি টিউব, নিউরোনসের যেমন ক্ষতি হতে পারে, তেমনি ভুলও হতে পারে। যা পরবর্তী ক্ষেত্রে ডিপ্রেসড হতে সাহায্য করে। ক্রোধের বশে যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। অনেকে বলেন, ক্রোধ ছাড়া চলে না। এটা ভুল। ক্রোধ শুধু ক্রোধ নয়-এ যেমন নিজেকে জ্বালায়, অন্যকেও জ্বালায়। ফলে, ক্রোধ হলে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। ডিপ্রেশনের শিকার হতে হয়।
*ইমোশন। ইমোশনাল হওয়া ভালো কিন্তু অতি ইমোশনাল হওয়া ভালো নয়। এ হলো ডিপ্রেশনের লক্ষণ। ইমোশনাল ব্যক্তি বারবার চেষ্টা করে অন্যকে আকর্ষিত করতে। যখন পারে না বা নিজেকে অন্যের কাছে তুলে ধরার ক্ষেত্রে যখন ব্যর্থ হয়, তখন ডিপ্রেশন আক্রান্ত হয়ে যায়।
*আত্মহত্যা। আত্মহত্যা হলো মানসিক ব্যাধি যা ডিপ্রেশন থেকে জন্ম নেয়। ডিপ্রেশনের শেষ অবস্থায় পৌঁছালেই আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত হয়।
ডিপ্রেশন যেকোনো বয়সে হতে পারে। ছেলেমেয়ে, ছাত্রছাত্রী, শিশু থেকে বয়স্ক সবাই ডিপ্রেশনের শিকার হতে পারে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
1 উত্তর 1,196 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 335 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

266,064 জন সদস্য

42 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 41 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. sobujalam

    110 পয়েন্ট

  4. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  5. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...