জ্বর কমলে ঘাম হওয়ার কারণ মূলত দুটি হতে পারে - জর্দোষকবিশিষ্ট তাপমাত্রা এবং সাধারণত উচ্চ তাপমাত্রা দ্বারা উত্পন্ন হওয়া জর্দোষ। একটি প্রকাশ্য উদাহরণ দিয়ে এটি বিশ্লেষণ করা যায়:
ঘামের জর্দোষ হলে সাধারণত পানির বাষ্পীভূত রাসায়নিক গঠন ঘটে। জর্দোষের সৃষ্টি বেশি হলে পানি তাপ চালিয়ে বাইরে উঠে এবং ঘামে পরিণত হয়। তাপমাত্রা কমলে, জর্দোষ কম হয় এবং ঘাম কম উত্পন্ন হয়।
যেমন ধরুন, একটি জলপাই পানিতে একটি ব্যক্তি পড়েছে এবং তার শরীরের তাপমাত্রা উচ্চ হয়েছে। তারপরে যখন সে পানি পান করবে, জর্দোষ বেশি হবে এবং ঘাম উত্পন্ন হবে। কিন্তু যখন সে জ্বরের কারণে তাপমাত্রা কমলে, জর্দোষ কম হয় এবং ঘাম উত্পন্ন হবে না বা অতিরিক্ত কম হবে।
তাই, জ্বর কমলে ঘাম হয় কারণ তাপমাত্রা কম থাকার জন্য জর্দোষ ও সংকীর্ণতা কম হয়ে যায়, যা ঘাম উত্পন্ন করার প্রক্রিয়াকে কমিয়ে নেয়।