বেবি ওয়েলের উৎপাদন সূত্র বিবেচনা করে একে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন, খনিজ উপাদান থেকে তৈরি তেল এবং উদ্ভিজ্জ উপাদান থেকে তেল।
খনিজ তেল:
বাজারে যেসব বেবি অয়েল পাওয়া যায় তার অধিকাংশই খনিজ উপাদান থেকে তৈরি। খনিজ তেল মূল উপদান হলেও এর মধ্যে রয়েছে লিকুইড প্যারাফিন এবং ভ্যাসলিনের মতো উপাদান। এছাড়াও সুগন্ধি, ঔষধি পাতার নির্ষস সহ কিছু উদ্ভিজ্জ উপাদানও থাকতে পারে।
উদ্ভিজ্জ তেল:
উদ্ভিজ্জ তেল সাধারণত এক বা একাধিক প্রজাতির ফুল/বীজের সংমিশ্রণ থেকে তৈরি হয়। এধরনের তেল তৈরিতে মূল উপদান হিসেবে থাকে; পাম, নারিকেল, সয়াবিন, জলপাই, বাদাম, সূর্যমুখী, শিয়া বাটার। এখানেও সুগন্ধি, ঔষধি পাতার নির্ষস থাকতে পারে।
উদ্ভিজ্জ তেলে এসব ছাড়াও অন্যান্য কিছু উপাদান থাকে। যেমন; ফ্যাটি এসিড, গ্লাইকোলিপিড, স্কোয়ালিন, ফসফোলিপিড এবং এমনকি কখনো কখনো নির্দিষ্ট পরিমাণে অ্যালকোহল।
তথ্য সূত্র: Jonson's baby oil. skinkraft. mamaearth
তথ্য সম্পাদনা: নাহিদ জাহান ভূঁইয়া।