নিশাত তাসনিম : দেহ সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির সংস্পর্শে অত্যাধিক থাকা সানবার্ন হওয়ার কারণ।
অতিবেগুনী রশ্মির উৎস হতে পারে সূর্য অথবা অন্য কোন কৃত্রিম আলো। মানুষের ত্বকে রয়েছে মেলানোসাইট নামের কোষ যা তৈরি করে মেলানিন নামের রঞ্জক পদার্থ। দেহের রং কেমন হবে তা নির্ধারণ করে মেলানিন। মানুষের দেহ যখন সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির সংস্পর্শে আসে তখন আমাদের দেহ আত্মরক্ষা হিসেবে দ্রুত মেলানিন উৎপাদন করে। এই অতিরিক্ত মেলানিন দেহে ট্যান সৃষ্টি করে। অতিবেগুনী রশ্মি ব্লক করে সানবার্ন থেকে দেহকে রক্ষা করার পদ্ধতি হচ্ছে ট্যান। সানবার্নের প্রভাবে দেহের ত্বক লাল বা গোলাপি বঙ ধারণ করে, ত্বক স্পর্শ করলে গরম অনুভূত হয়, মাথা ব্যথা, জ্বর, বমি বমি ভাব হতে পারে। সানবার্ন দূর করার জন্য শশার প্যাক, টমেটো ব্যবহার করা যেতে পারে। টমেটোর রস সানবার্ন দূর করতে সাহায্য করে এবং চিনি খুব ভালো এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। সানবার্ন এর জন্য অ্যালোভেরা জেল, মেনথল আছে এমন ক্রিম ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। রোদ এড়িয়ে চলুন, পর্যাপ্ত পানি পান করুন।