চন্দ্রশেখর সীমা হল স্থিতিশীল শীতল শ্বেত বামন তারকার সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ভর। ভর এর চাইতে বেশি হলে তারকাটি চুপসে কৃষ্ণবিবরে পরিণত হবে।১৯৩১ সালে ভারতীয় জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর দেখান যে, একটি শ্বেত বামন তারকার জন্য এই ভরের মান ১.৪১ সৌরভর এর সমান। এবং এই পর্যায়ে তারাটি ঘূর্ণায়মান হবে। তাঁর নামানুসারে এই সীমার নামকরণ করা হয়েছে। তবে দ্রুত এবং বিভিন্ন অংশে ভিন্ন ভিন্ন ঘূর্ণন হার বিশিষ্ট তারার জন্য ডুরিসেন(১৯৭৫) দেখান যে, এই ভরের মান ৩ সৌরভরের সমান হতে পারে। শ্বেত বামন তারার ভর বেশি হলে মহাকর্ষ একে সংকুচিত করে ফেলতে চায়। ফলে এর অন্তর্গত ইলেকট্রনগুলি উচ্চতর শক্তিদশায় পৌছে এবং এদের গতিবেগ বাড়ার সাথে সাথে চাপও
গাণিতিক ভাবে, চন্দ্রশেখর সীমা ভর {\displaystyle \,M_{Ch}} এর সংজ্ঞা হল -
{\displaystyle M_{Ch}\approx \left({\frac {\hbar c}{G}}\right)^{3/2}{\frac {1}{m_{p}^{2}}}}
যেখানে {\displaystyle \hbar (={\frac {h}{2\pi }})} হল লঘুকৃত প্ল্যাংকের ধ্রুবক, {\displaystyle \,c} হল আলোর বেগ, হল মহাকর্ষ ধ্রুবক এবং হল প্রোটন এর ভর।
বাড়তে থাকে।
তথ্যসুত্রেঃ উইকিপিডিয়া