ইমিউনিটির উপর কাজ করে শরীরের প্রতিরক্ষা শক্তিকে মেলানোসাইট ধ্বংস করার থেকে আটকানোর চেষ্টা করা হয় ও নতুন মেলানোসাইট সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হয়। অনেকখানি জায়গা জুড়ে শ্বেতী থাকলে ব্যবহৃত হয়।
স্টেরয়েড-স্টেরয়েড টানা খাওয়া যায়না, তাই শ্বেতীতে মিনি পালস পদ্ধতিতে দেওয়া হয়-সপ্তাহে ২-৩ দিন করে। এতে অনেকদিন খাবার জন্য দেওয়া যায়, কারণ শ্বেতী কমতে অনেকদিন সময় নেয়।
মেথোট্রিক্সেট-অন্য অসুখ যেমন সোরিয়াসিস, রিউম্যাটোয়েড আর্থ্রাইটিস ইত্যাদিতে খুব ব্যবহার হয়, এখন শ্বেতীতেও ভালো ফল দিচ্ছে তাই মাঝে মাঝে ব্যবহার হয়।
অন্যান্য- মিনসাইক্লিন নামে অ্যান্টিবায়োটিক, স্ট্যাটিন নামে কিছু লিপিডের ওষুধকেও শ্বেতীতে কিছুটা ফল দিতে দেখা গেছে।
বায়োলজিক্যালস- নতুন ওষুধ, স্পেসিফিক সাইটোকাইন উদ্দেশ্য করে তৈরি। টোফাসিটিনিব, রুক্সলিটিনিব প্রভৃতি কিছু কিছু ওষুধ বাজারে এসেছে। তবে এগুলো খুব দামী।