গবেষকরা জানান, ওষুধ কোনো ম্যাজিক নয়। ওষুধের কাজ হলো রোগ সারানো। কতকগুলো উপাদান দিয়ে তৈরি হয় ওষুধ। ওষুধ তৈরির উপদানেই আছে মারাত্মক সব বিষ। ওষুধ মানেই তার মধ্যে রাসায়নিক, ফিজিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল গুণ থাকবে।
গবেষকরা বলেন, একটি ওষুধ কতদিন কার্যকরী থাকবে তা আসলে একটা অঙ্কের মতো। যেহেতু ওষুধে নানাবিধ রাসায়নিক দ্রব্য থাকে, সেহেতু একটা সময়ের পর দেখা যায় ওই ওষুধের টক্সিক প্রভাব অর্থাৎ বিষাক্ত গুণাগুন বাড়তে থাকে।
সেই কারণেই ওষুধের গায়ে কতদিনের মধ্যে ওষুধ খেতে হবে তা লেখা থাকে। এটার মানে ওষুধের সেই কম্পোজিশনগুলো কতদিন ঠিক থাকবে তার ঘোষণা। একে বলে এক্সপায়ারি ডেট। সহজ ভাষায়, এক্সপায়ারি ডেট হলো একটা ওষুধের কার্যকরী থাকার নির্দিষ্ট সময়।
। সব ওষুধেরই এক্সপায়ারি ডেট থাকে। সঙ্গে থাকে সাবধানবাণী। ইঞ্জেকশন, ট্যাবলেট, ওয়েন্টমেন্ট, স্প্রে ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ওই তারিখটা পেরিয়ে যাওয়ার পর ওই ওষুধ খেলে ক্ষতি হতে পারে।