সাধারণভাবে ধারণা করা হয়, নাইট্রোগ্লিসারিন, ইনসুলিন, তরল অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কিছু সংবেদনশীল ওষুধ ছাড়া বেশিরভাগ ওষুধের মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখের পরও কার্যকারিতা ও নিরাপত্তা অনেকদিন ঠিক থাকে।
গবেষকরা জানান, মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার দু সপ্তাহ পরেও ওই ওষুধ হয়তো ব্যবহার করা চলে। তবে দুই বছর পরে অবশ্যই নয়।তরল জাতীয় ওষুধ, যেমন-চোখের ড্রপ, মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে ওতে ব্যাকটেরিয়া জমতে পারে। ফয়েলে মোড়ানো ট্যাবলেট নতুন করে সিল করা সম্ভব নয়, তাতে ট্যাবলেট স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে উঠতে পারে।
মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে-এর কার্যকরী উপাদানের ৯৫ ভাগই থাকেনা। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মানেই বিষ। ওষুধের গুণগত মান তখনও যতই ভালো থাকুক। যেহেতু যাচাই করার মতো পরিকাঠামো সাধারণ মানুষের কাছে নেই। তাই মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ না খাওয়াই ভালো।অতএব আপনার আধখানা অ্যাসপিরিন চলে গেলে বাকি অর্ধেক অবশ্যই দ্রুত ফেলে দেবেন।