১। সময়ের অনেক আগেই জন্মানো শিশু বা কম ওজনের শিশুর ক্ষেত্রে ট্যারা চোখ দেখা যেতে পারে।
২। ছোট বেলায় কিছু ভাইরাল ইনফেকশনের কারণে হতে পারে।
৩। অনেক সময় শল্য চিকিৎসায় চোখের আঘাতজনিত কারণে হতে পারে।
৪। মায়োপিয়া বা হাইপারোপিয়া থাকলে হতে পারে।
৫। ডাউন সিন্ড্রোমের মতো জেনেটিক্যাল সমস্যা থাকলে হতে পারে।
৬। মস্তিষ্কে পানি জমলে হতে পারে।
৭। পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে চোখের ক্যান্সারের কারণে হতে পারে।
৮। চোখের মাংসপেশিকে নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ু দুর্বল হয়ে গেলে অনিয়ন্ত্রিত মাংসপেশি চোখের স্বাভাবিক অবস্থাকে ধরে রাখতে পারে না, যার ফলে ট্যারা চোখ হতে পারে।
৯। যে সকল বাচ্চার চোখে রিফ্রাক্টিভ এরর অর্থাৎ পাওয়ার জনিত দৃষ্টিস্বল্পতা থাকে, তাদের স্থায়ী কিংবা সাময়িক সময়ের জন্য চোখ বাঁকা হয়ে যেতে পারে।