অনেকে তিমির বমি বলতে নারাজ। কারণ কোনো খাবার খাওয়ার পর হজম না হলে সাথে সাথে মুখ দিয়ে কোনো কিছু বের হলে তাকে বমি বলা হয়।
কিন্তু, স্পার্ম তিমির পাকস্থলিতে অ্যাম্বারগ্রিস তৈরি হতে বছরের বেশি সময় লেগে যায়। স্পার্ম তিমি হাজার হাজার স্কুইড খায়। মাঝে মাঝে সেই স্কুইড পাকস্থলি ও অন্ত্রের মাঝখানে জায়গায় গিয়ে জমা হয়। আর সেটাই দীর্ঘদিন পর অ্যাম্বারগ্রিসে পরিণত হয়। পরে এক সময় স্পার্ম তিমি তা মুখ দিয়ে বের করে দেয়। অ্যাম্বারগ্রিস খানিকটা মোমের মতো পিচ্ছিল হয়।
প্রাথমিক অবস্থায় নরম থাকে;আর এই অবস্থায় বমি দূগন্ধ যুক্ত হয়।কিন্তু একটু সময় পর বমি শক্ত হয়ে যায়।তখন এটা পরিনত হয় মহামূল্যবান বস্তুতে।