অনেক গবেষকের মতে, শিল্পকারখানায় পরিশোধিত চিনি তৈরির সময় ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, এনজাইম এবং অন্যান্য উপকারী পুষ্টি উপাদান দূর হয়ে যায়। এই চিনি মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আরও কিছু অভিযোগ রয়েছে যেমন, শিল্পকারখানায় চিনি তৈরিতে সব সময় আখ ব্যবহার করা হয় না। বিকল্প উপাদান দিয়ে এসব চিনি তৈরি করা হয়। অতিরিক্ত মিষ্টতা আনতে বাড়তি রাসায়নিক দ্রব্য মেশানোর অভিযোগও রয়েছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশনের মতে, আখ থেকে উৎপাদিত প্রতি ১০০ গ্রাম চিনিতে ক্যালসিয়ামের মাত্রা ১৬০ দশমিক ৩২ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম রয়েছে ১৪২ দশমিক ৯.০৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২ দশমিক ০৫ মিলিগ্রাম। কোলেস্টেরলের পরিমাণ শূন্য। আয়রন রয়েছে ৬.৫০ মিলিগ্রাম। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষজ্ঞরা দেশে আখ দিয়ে তৈরি লালচে চিনি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।
তথ্যসুত্রঃ জুগান্তর