অনেকেই হয়তো জানেন মহাকাশের যে ছবি/ভিডিও ফুটেজ আমরা দেখি তা স্পেস এজেন্সিরা শতবার জুম করে পর্যবেক্ষন করে তারপর সেটা অনলাইনে আপলোড করে ৷ এমনও ঘটনা আছে ১০বছরের অধিক সময় ছবি রিসার্চ শেষে তারপর সেটা সাধারন পাবলিকের জন্য আপলোড করেছে ৷ কারন হলো ছবি/ভিডিওতে অস্বাভাবিক কিছু না ধরা পড়ে ৷ বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৭২টা স্পেস এজেন্সি আছে ৷ কোনো স্পেস এজেন্সি চাইবেনা তাদের সিক্রেট মিশন সারা পৃথিবীর মানুষ জানুক ৷ তাদের রিসার্চের উদ্দেশ্য কেবল তাদের দেশকে আরও উন্নত এবং শক্তিশালী করা ৷ আমি কনফিডেন্সের সাথে বলতে পারি যদি কোনো স্পেস এজেন্সি ভবিষ্যতে এলিয়েনের সন্ধান পায় তাহলে সেটা আগামী কয়েকবছর নিজেদের মধ্যেই রাখবে।
নিজেদের রিসার্চের পর কোনো লাভ খুজে না পেলে সেই প্রজেক্ট অন্য এজেন্সির কাছে বিক্রি করে দিবে ৷ আপনারা ভাবছেন তারা চাইলে তো তাদের এজেন্সির জনপ্রিয়তা বাড়াতে পারে তাহলে কেনো সেটা করবেনা ৷ কারন ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় যারাই ufo দেখেছে বলে দাবী করেছে তাদেরকে জনগন পাগল ঘোষনা করেছে ৷ ১০০% প্রমান ছাড়া কেউই এলিয়েনের উপস্থিতি বিশ্বাস করবেনা ৷ আর ১০০% প্রমান যাদের কাছে আছে তারা নিজের দেশ উন্নত করতে ব্যস্ত ৷ আমি শিওর হয়ে বলছিনা পৃথিবীর বাইরে জীবন এবং সভ্যতা আছে ৷ যদি থেকেও থাকে তা খুবই দূর্লভ ৷ যখন সেটা সুলভ হবে তখনই সারা বিশ্বের মানুষ জানতে পারবে ৷
সংগৃহীত