চাঁদে বা মহাকাশের যেখানে বাতাস নেই, সেখানে কীভাবে একজন নভোচারী আরেকজনের সাথে কথা বলতে পারেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+1 টি ভোট
485 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

1 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

শব্দ বাতাসহীন বা মাধ্যমহীন জায়গা দিয়ে যেতে পারে না। কিন্তু দৃশ্যমান আলো বা অন্যান্য তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ (ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ) শুন্য মাধ্যমে চলাচল করতে পারে। এই রকম এক ধরণের তরঙ্গ হচ্ছে রেডিও তরঙ্গ। নভোচারিরা নিজেদের মধ্যে কথা বলার জন্য এই রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করেন। নিচের ছবিটি দেখুন। নভোচারির পেছনে ব্যাগের মত জিনিসটা থেকে একটা অ্যান্টেনা বের হয়ে আছে। ঐ অ্যান্টেনাটিই হচ্ছে রেডিও অ্যান্টেনা।

নভোচারির মুখের কথাটিকে রেডিও তরঙ্গে পরিবর্তন করার জন্য তাদের হেলমেটে আলাদা কনভার্টার থাকে। কনভার্টার শব্দকে তরঙ্গে পরিণত করে অ্যান্টেনা দিয়ে ট্রান্সমিট করে। অপর নভোচারি বা মহাকাশযান তাদের রিসিভারের অ্যান্টেনা দিয়ে সেই তরঙ্গ রিসিভ করে আবার সেটাকে শব্দে রূপান্তর করে। এভাবেই মহাকাশে তারা কথাবার্তা চালায়।

আপনার বাসায় যদি কোন রেডিও থাকে, সেটিও কিন্তু ঠিক এই প্রক্রিয়ায় কাজ করে। পার্থক্য হচ্ছে সেটি কেবল রিসিভ করতে পারে, অর্থাৎ আপনি বেতার কেন্দ্র থেকে পাঠানো শব্দগুলোই কেবল শুনতে পারবেন, ঐ রেডিও দিয়ে উল্টো পথে আপনার শব্দ বেতার কেন্দ্রে পাঠাতে পারবেন না। অর্থাৎ একমুখি যোগাযোগ। কিন্তু নভোচারীদের ক্ষেত্রে ট্রান্সমিট ও রিসিভ - দুটোই ঘটে থাকে। অর্থাৎ দুমুখি যোগাযোগ হয়, অনেকটা মোবাইল ফোনের মত।

ক্রেডিট: আদনান কাইয়ুম

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+3 টি ভোট
1 উত্তর 189 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 169 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
1 উত্তর 9,308 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 196 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,620 জন সদস্য

112 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 111 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. pkwindev

    100 পয়েন্ট

  5. AnneKentish6

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...