মানুষের হাসির জন্য দায়ী যে মাংসপেশি, তার নাম জাইগোম্যাটিক মেজর। এটি মানুষের মুখ কোনাকুনি বা তির্যকভাবে বাঁকা করে হাসতে সাহায্য করে। মানুষের গালের হাড় থেকে মুখের প্রান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত হয় এর জন্যই।
আর এই পেশির বিকৃতির ফলেই টোল পড়ে সাধারণত। স্বাভাবিক আকারের থেকে এই পেশির আকার ছোট কিংবা দুই ভাগে বিভাজিত হওয়ার ফলে থুতনিতে বা গালে টোল দেখা যায়। গালের টোলের জন্য হাসার প্রয়োজন পড়লেও থুতনির টোল সবসময়ই দেখা যায়।
সচরাচর টোল পড়া মানুষের দুই গালেই টোল দেখা যায়।মাঝে মাঝে এক গালেও দেখা যায়। তবে এটা একেবারেই বিরল। গবেষণায় দেখা গেছে, টোল বিষয়টা জেনেটিক কারণে হয়, তবে অনেকে এর বিরোধিতাও করেন। মা-বাবার কারও টোল থাকলে, তাদের সন্তানের টোল থাকার সম্ভাবনা প্রায় ২৫-৫০ শতাংশ।