অরোরা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
1,079 বার দেখা হয়েছে
"পরিবেশ" বিভাগে করেছেন (20,400 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (12,990 পয়েন্ট)
মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা বা আরোরা বা আরোরা অস্ট্রালিস (আরোরা উষা) হলো আকাশে একধরনের প্রাকৃতিক আলোর প্রদর্শনী। প্রধানত উঁচু অক্ষাংশের এলাকাগুলোতে আরোরা'র দেখা মিলে। আরোরা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। আরোরা নিয়ে প্রাচীনকালে অনেক উপকথা চালু ছিল। যেমন নর্জ উপকথা অনুসারে আরোরা হলো ঈশ্বরের সৃষ্টি সেতু। আবার কিছু কুসংস্কারচ্ছন্ন মানুষ আছে যারা মনে করেন তাদের পূর্বপুরুষেরা আকাশে নাচানাচি করে তাই আকাশের রঙ বদলে যায়।

সূর্য আমাদের থেকে প্রায় ৯৩ মিলিয়ন মাইল বা ১৪৯৫৯৭৮৭০৭০০ মিটার(প্রায় ১৫০ মিলিয়ন কি.মি.) দূরে অবস্থিত। কিন্তু এর প্রভাব বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। সৌরঝড়ে চার্জিত কণা (প্লাজমা) মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে। পৃথিবীতে এসব কণা পৌছালে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র এবং বায়ুমন্ডল এর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। যখন সূর্যের চার্জিত কণাগুলো আমাদের পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের অণু-পরমাণুকে আঘাত করে তখন সেই চার্জিত কণাগুলো বায়ুমন্ডলের অণু-পরমাণুগুলোকে আন্দোলিত করে এবং উজ্জ্বল করে তোলে। পরমাণু আন্দোলিত হওয়ার অর্থ হল এই যে, যেহেতু পরমাণু নিউক্লিয়াস এবং নিউক্লিয়াসকে আবর্তনকৃত ইলেক্ট্রন দ্বারা গঠিত তাই যখন সূর্য থেকে আগত চার্জিত কণা বায়ুমন্ডলের পরমাণুকে আঘাত করে তখন ইলেক্ট্রনগুলো উচ্চ শক্তিস্তরে (নিউক্লিয়াস থেকে আপেক্ষিকভাবে অনেকদূরে) ঘুরতে শুরু করে। তারপর যখন আবার কোনো ইলেক্ট্রন নিম্ন শক্তিস্তরে চলে আসে তখন সেটি ফোটন বা আলোতে পরিণত হয়।

 

আরোরাতে যা ঘটে তেমনটি ঘটে নিয়নের বাতিতেও। নিয়ন টিউবের মধ্যে নিয়ন গ্যাসের পরমাণুগুলোকে আন্দোলিত করবার জন্য ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ। তাই নিয়নের বাতিগুলো এরকম উচ্চ মানের রঙ্গিন আলো দেয়। আরোরাও ঠিক এভাবে কাজ করে-তবে এটি আরো বড় মাত্রায় হয়। আরোরাগুলো মাঝে মাঝে আলোর পর্দার মতো দেখায়। তবে এরা গোলাকার অথবা সর্পিল বা বাঁকানোও হতে পারে। বেশিরভাগ আরোরাতে সবুজ রঙ এবং গোলাপী রঙ দেখা যায়। তবে অনেকসময় লাল রঙ বা বেগুনী রঙের হতে পারে।

 

আরোরা সাধারণত দেখা যায় দক্ষিণ ও উত্তরের দেশগুলোতে। কানাডা, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, গ্রীনল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে আরোরার দেখা মিলে। মানব ইতিহাস জুড়ে আরোরার রঙ গুলো রহস্যময়। বিভিন্ন মিথোলোজিতে বিভিন্ন কুসংস্কার উল্লেখ করা হয়েছে এই নিয়ে। তবে বিজ্ঞান বলেঃ আমাদের বায়ুমন্ডলের গ্যাসগুলোই হলো আরোরার বিভিন্ন রঙের কারণ। উদাহরণঃ আরোরার সবুজ রঙের কারণ হলো অক্সিজেন আবার আরোরার লাল এবং নীল রঙের জন্য দায়ী হলো নাইট্রোজেন গ্যাস।
0 টি ভোট
করেছেন (20,400 পয়েন্ট)
অরোরা বা মেরুজ্যোতি!

মানুষ ভালোবাসে প্রকৃতি, ভালোবাসে প্রকৃতির সৌন্দর্য্যকে। যতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য রয়েছে তারমধ্যে অরোরা যেনো এক বিশেষ স্হান দখল করে আছে। আমাদের ভৌগোলিক অবস্হান বিষুবরেখা থেকে ২৬৭০ কি.মি উত্তরে। কিন্তু উত্তর মেরু থেকে ৭,৩৪১ কি.মি দক্ষিনে। এই অপরুপ সৌন্দর্য্য থেকে আমরা বন্ঞ্চিত। সেটি হচ্ছে অরোরা।

অরোরা কি?

অরোরার বাংলা অর্থ "মেরুজ্যোতি"। উচ্চ অক্ষাংশ ও দক্ষিন অক্ষাংশে চার্জিত কনার প্রতিক্রিয়ার কারনে যে আলোকীয় প্রাকৃতিক ঘটনা দেখা যায়, তাকেই অরোরা বলে। উত্তর অক্ষাংশে এটি অরোরা বোরিয়ালিস বা নর্দার্ন লাইটস বা সুমেরুজ্যোতি নামে পরিচিত। আর দক্ষিণে এর নাম অরোরা অস্ট্রালিস বা সাউদার্ন লাইটস বা কুমেরুজ্যোতি।

অরোরা কেন ঘটে?

সুর্য পৃথিবী থেকে প্রায় ১৪কোটি ৯৬ লক্ষ কি.মি দুরে অবস্হিত। সুর্যের উপরিভাগের তাপমাত্রা ৫৭৭৮ কেলভিন। সুর্যের অভ্যন্তরে ঘটে চলেছে নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া। হাইড্রোজেন পুড়ে উৎপন্ন হচ্ছে হিলিয়াম, সাথে সৃষ্টি হচ্ছে আলো ও প্রচন্ড উত্তাপ। অভ্যন্তরীন এ প্রক্রিয়ায় কখনও সুর্যের অভ্যন্তরভাগ থেকে আগুনের শিখার মতো অংশ মহাশুণ্যে সজোড়ে নিক্ষিপ্ত হয়। একে বলা হয় সৌরঝড়। একে Coronal mass ejection ও বলা হয়, কারন এর মাধ্যমে সুর্য তার কিছু পরিমান ভর শুণ্যে নিক্ষেপ করে৷ কিন্তু তা নির্গত হয় প্রচন্ড শক্তিরুপে। এই শক্তি মুলত নির্গত করে বহুসংখ্যক চার্জিত কণা, যা চারদিকে ছড়িয়ে যেতে থাকে। সুর্য পৃথিবী থেকে যথেষ্ট দুরত্বে থাকলেও সৌর বায়ু বা ঝড়ের প্রভাব অনেক দুর পর্যন্ত বিস্তুৃত।এভাবে সৌরঝড়ের কারনে চার্জিত কণা ছড়িয়ে পড়ার সময় যখন তা পৃথিবীর ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের কাছাকাছি আসে বা প্রবেশ করে তখন  বায়ুমন্ডলের থার্মোস্ফিয়ারে থাকা অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণুর সাথে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার থেকে আসা সে চার্জিত কণিকাসমূহের (প্রধানত ইলেক্ট্রন, কিছু ক্ষেত্রে প্রোটন) সংঘর্ষের ফলেই অরোরা সৃষ্টি হয়। কারন, সংঘর্ষের কারণে পরমাণু বা অণুসমূহ কিছু শক্তি লাভ করে চার্জিত কণিকাসমূহের কাছ থেকে যা অভ্যন্তরীণ শক্তি হিসেবে সঞ্চিত হয় ও পরবর্তীতে তা আলোকশক্তি রুপে বিকিরিত হয়।

এ শক্তি কিভাবে কাজ করে?

আমরা জানি, পরমানুর কেন্দ্রে রয়েছে নিউক্লিয়াস যা মুলত প্রোটন ও নিউট্রন দ্বারা গঠিত এবং এর চারপাশে বিভিন্ন স্তরবিশিষ্ট কক্ষপথে রয়েছে ঘুর্নায়মান ইলেকট্রন৷ যখন ধেয়ে আসা সৌরঝড়ের চার্জিত কনার সাথে বায়ুর পরমানুর সংঘর্ষ হয় তখন বায়ুমন্ডলের থার্মোস্ফিয়ার স্তরের কনাসমুহের ইলেকট্রন শক্তি লাভ করে। শক্তি লাভ করে তা তার কক্ষপথ থেকে উপরের শক্তিস্তরে চলে যায়। তারপর যখন ইলেকট্রনসমুহ পুনরায় তাদের নিজ কক্ষপথে ফিরে আসে তখন তাদের শোষন বা লাভকৃত অভ্যন্তরীণ শক্তি আলোকশক্তি হিসেবে নির্গত হয়, যাকে বলা হয় ফোটন। আর সে আলোকেই আমরা দেখতে পাই, যাকে মেরুজ্যোতি বলে।

কি কি রঙের অরোরা সৃষ্টি হতে পারে?

বিভিন্ন রঙের অরোরা সৃষ্টি হতে পারে। মেরুজ্যোতির রঙ নির্ভর করে কোন গ্যাসীয় পরমাণু ইলেক্ট্রন দ্বারা উদ্দীপ্ত হচ্ছে, এবং এই প্রক্রিয়ায় কত শক্তি বিনিময় হচ্ছে তার উপর।

অরোরার সবচেয়ে পরিচিত রঙ যা অধিকাংশ সময় দেখা যায় তা হলো সবুজাভ-হলুদ, তার জন্য দায়ী অক্সিজেন পরমাণু। অক্সিজেন থেকে অনেকক্ষেত্রে লাল রঙ এর অরোরাও তৈরী হয়। নাইট্রোজেন সাধারণত একটি নীল রঙের আলো দেয়। এছাড়াও অক্সিজেন এবং নাইট্রজেন পরমাণু অতি-বেগুনী রশ্মি নির্গত করে, যা শুধুমাত্র স্যাটালাইটের বিশেষ ক্যামেরা দ্বারা শনাক্ত করা যায়, খালি চোখে দেখা যায় না।

সাধারনত অরোরা ৯০-১৩০ কি.মি উচ্চতায় সৃষ্টি হয়। হলুদাভ সবুজ রঙের অরোরার সৃষ্টি হয় ৭০ মাইল উচ্চতায়, আর লালরঙের অরোরা সৃষ্টি হয় ২০০-৩০০ কি.মি উচ্চতায়। অরোরা কতোটা উজ্জ্বল দেখাবে এটা নির্ভর করে কতোটা চার্জিত সৌরকনা বায়ুমন্ডলে আঘাত করছে যেমনটা আমরা দেখতে পাই, কারেন্ট বেশি মাত্রায় প্রবাহিত হলে বাতির উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়, আর কম প্রবাহিত হলে উজ্জ্বলতা কমে।

কেনো অরোরাকে শুধু উচ্চ অক্ষাংশেই দেখা যায়?
 
যখন সৌরচার্জিত কনাগুলো পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের দিকে আসে তখন বিষুবঅন্ঞ্চল বা নিম্ন অক্ষাংশের অন্ঞ্চলের নিকটবর্তী ম্যাগেটিক ফিল্ড সে কনাগুলোকে বিচ্যুত করে বাইরের দিকে নিক্ষেপ করে। কিন্তু চৌম্বকক্ষেত্রের প্রবলতা মেরু অন্ঞ্চলে সর্বোচ্চ হওয়ায় সে কনাগুলো মেরু অন্ঞ্চলের বায়ুস্তরে আঘাতে করে ও এজন্যে শুধু মেরু অন্ঞ্চলের দিকেই অরোরা সৃষ্টি হয়।

অরোরা কি আমাদের জন্যে ক্ষতিকর?

- না। আমাদের শরীরের জন্যে তা মোটেও ক্ষতিকর না। কারন, সেগুলো থাকে যথেষ্ট উচ্চতায় ও কনাগুলোর তড়িৎ প্রকৃতি যথেষ্ট বেশি না। কিন্তু এরা আহিত কনা হওয়ায় বিভিন্ন বৈদ্যুতিক প্রযুক্তির কিছুটা ক্ষতিসাধন করতে পারে।

অরোরা কোথায় কেথায় দেখা যায়?

অরোরা দেখা যায় মুলত উচ্চ অক্ষাংশের স্হানসমুহে  যা মেরু অন্ঞ্চলের দিকের জায়গাসমুহ। অরোরার কথা আসলেই সর্বপ্রথম যে দেশটির কথা আমাদের মাথায় আসে সেটি হলো নরওয়ে। এছাড়া সুইডেন,গ্রীনল্যান্ড, উত্তর রাশিয়া,কানাডা, ফিনল্যান্ড,নিউজিল্যান্ড, তাসমানিয়া, অ্যান্টার্কটিকা।
[লেখক : শাকিল সাজ্জাদ স্যার]
0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
অরোরা হল ভোরের দেবী। সে ভোরের আকাশে অপরূপ সুন্দর একজন নারীর প্রতিমূর্তি হয়ে উড়ে বেড়ান আর সূর্যের আগমন ঘোষণা করেন। তার বংশপরিচয় ছিল নমনীয়: ওভিদ এর জন্য, সে সমান হবে পাল্যানটিস, পাল্যাসের কন্যা বাচক,[১] অথবা হুপেরিয়ন কন্যা।[২]

 

অরোরার এক ভাই সূর্য ও এক বোন চাঁদ। তার বেশ কজন পুত্রের মাঝে উল্লেখযোগ্য চারজন হল চারদিকের বাতাস (উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম)। একটি পুরাণ অনুসারে তিনি তার মৃত এক পুত্রের জন্য কাঁদেন আর আকাশে উড়ে বেড়ান। তিনি যখন কাঁদেন তখন তার চোখের জল শিশির হয়ে ঝরে পরে। গ্রিক পুরাণে অরোরার আর এক রূপ হল ইয়স। উইলিয়াম শেকসপিয়র তার বিখ্যাত নাটক "রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট"-এ অরোরার উল্লেখ করেছেন।

 

তার অন্যতম প্রেমিক ছিলেন টিথোনুস। অরোরা জিউসের কাছে তার প্রেমিকের অমরত্বের অণুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি জিউসের কাছে অমর থাকার নিয়মাবলী জেনে নেননি। যার কারণে টিথোনুস অমরত্বের ফল ভোগ করতে ব্যর্থ হন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 514 বার দেখা হয়েছে
08 নভেম্বর 2021 "চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Fake Id (14,120 পয়েন্ট)
+2 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,100 বার দেখা হয়েছে
02 অক্টোবর 2021 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Anupom (15,280 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 199 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,746 জন সদস্য

46 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 45 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. AidenScarbor

    100 পয়েন্ট

  5. mafiarecordcom

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...