খালি পায়ে মাটি ও ঘাসের ওপর দিয়ে হাঁটার উপকারীতা কী কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
1,732 বার দেখা হয়েছে
"লাইফ" বিভাগে করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

খালি পায়ে মাটিতে ও ঘাসের উপর হাঁটার উপকারিতা:

খালি পায়ে হাটার অনেক ধরনের উপকারিতা আছে যা সারাক্ষন জুতা পরে থাকার জন্য গুরুত্ব দেয়া আমাদের মূল ধারার সমাজ ব্যবস্থাকে অনেক সময় ছাপিয়ে যায়। ড. মারকোলার মতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে তা সরাসরি মাটি থেকে দেহে নেগেটিভ ইলেকট্রন শোষণ করে যা আভ্যন্তরীণ বায়োইলেক্ট্রিক্যাল পরিবেশের ভারসাম্যতা সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার চাপে পরে আমরা আসলে মাটির সংস্পর্শ হারাচ্ছি। কিন্তু আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার মাঝেই সময় বের করে নিয়ে কিছুটা সময় খালি পায়ে হাঁটি তার উপকারিতা অভাবনীয়। খালি পায়ে হাটার কিছু উপকারিতা এখানে তুলে ধরছি:-

১. ব্যাথা এবং জ্বালা পোড়া দূর করতে পারে :
অনেক সময় ঘুমানোর বা শোয়ার ব্যাতিক্রম হলে শরীরের পেছন দিকে ব্যাথা হয় বা পায়ে জ্বালাপোড়া ভাব হতে পারে।সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটলে এই ব্যাথা দূর হয়ে যায়।এটি বেশ কিছু গবেষণার দ্বারাও প্রমানিত হয়েছে।

২. ঘুম বাড়াতে সাহায্য করে :
PubMed এর একটি গবেষণায় জানা যায় যে খালি পায়ে হাঁটা শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে এবং শরীরকে শিথিল করে। এছাড়া "The journal of Alternative and Complementary Medicine" এ প্রকাশিত একটি রিপোর্টের মতে, যারা খালি পায়ে হাঁটেন না তাদের তুলনায় যারা খালি পায়ে নিয়মিত হাঁটেন তারা রাতে খুব ভাল ঘুমাতে পারেন।এই ভালো ঘুমের কারন হিসেবে তারা বলেন যে খালি পায়ে হাঁটলে তা দেহের ছন্দবোধের ভারসাম্যতা আনতে সাহায্য করে।

৩. মেধা বৃদ্ধি :
বিভিন্ন শরীরচর্চা যেমন মার্শাল আর্ট, যোগ ব্যায়াম খালি পায়ে করা হয়। কারণ, আমাদের শরীরের ৭০ শতাংশই পানি, তাই আমাদের শরীর যতো বেশি মাটির সংস্পর্শে আসবে ততোই কার্যক্ষম থাকবে। খালি পায়ে হাঁটার কারণে শরীরে আয়নের যে ভারসাম্য বজায় থাকে যা শরীর সুস্থ্য রাখতে সহায়ক, পাশাপাশি বিকাশ ঘটে মেধা ও মননের।

৪. শারীরিক গড়ন ভালো রাখে :
নামি ব্র্যান্ডের দামি জুতা-স্যান্ডেলের বেশিরভাগই সৌন্দর্য সর্বস্ব, শারীরিক কোনো উপকার মেলে না। বরং কিছু জুতা-স্যান্ডেল পরার কারণে পায়ের পাতা দূর্বল হয়ে যেতে পারে। বেশি উঁচু বা অসমতল জুতা পরলে পায়ের তলা সমানভাবে মাটিতে না পড়ার কারণে শারীরিক গড়নে সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলাফল হতে পারে ঘাড় ব্যথা, পিঠ ব্যথা, হাঁটু ব্যথা ইত্যাদি। তাই খালি পায়ে হাঁটার অভ্যাস করতে হবে যাতে পায়ের পাতা, গোড়ালি ও পায়ের আঙ্গুল শক্তিশালী হয়।

৫. প্রতিরোধক ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে :
"The Journal of Environmental and Public Health" এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যে খালি পায়ে হাঁটলে তা রক্তের শ্বেত কণিকার পরিমান কমিয়ে লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে যা প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

৬. হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে :
খালি পায়ে হাঁটলে তা হৃদ রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।"The journal of Alternative and Complementary Medicine" এর মতে খালি পায়ে হাঁটা রক্তের লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে কোষের রক্ত জমাট বাধা প্রতিহত হয় যা রক্তের ঘনত্ব কমায়। যেহেতু রক্তের উচ্চ ঘনত্ব সরাসরি হৃদরোগের ঝুঁকির সাথে জড়িত তাই খালি পায়ে হাঁটা উল্লেখযোগ্য ভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

৭. অ্যাংজাইটি এবং মানসিক অবসাদ কমে :
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটলে মানসিক অবসাদ কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে অ্যাংজাইটি লেভেলও নিম্নমুখি হয়। আসে খালি পায়ে হাঁটার সময় আমাদের মস্তিষ্কের অন্দরে এন্ডোরফিন নামক একটি ফিল গুড হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। যে কারণে ডিপ্রেশন নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না।

৮. জৈবিক তালের ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে :
মানুষসহ সব প্রাণী জগত একটি জৈবিক প্রক্রিয়ার ঘড়িকে অনুসরণ করে চলে একে সার্কাডিয়ান ক্লক বলে। খালি পায়ে হাঁটলে বা মাটির সংস্পর্শে থাকলে তা ঘুমের প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং জৈবিক ঘড়িকে আবার নতুন উদ্যমে চালু করতে সাহায্য করে। পরিবেশ দূষণ, আলো, বাতাস, রাসায়নিক পদার্থ ছাড়াও অন্যান্য অনেক বিষয় আমাদের ঘুমের প্রক্রিয়াতে বাধা সৃষ্টি করে। তাই মাটির সংস্পর্শে আসলে এর নেগেটিভ ইলেকট্রন সার্কাডিয়ান ক্লকের তাল এবং অন্যান্য জৈবিক প্রক্রিয়াকে সাহায্য করতে পারে।

৯. পেশীর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে :
গবেষণায় পাওয়া যায় যে হঠাৎ করে শারীরিক ব্যায়াম করার ফলে শরীরে যে ব্যথা হয় বা কোন কাজ করতে গিয়ে পেশীতে টান পরার ব্যাথা যদি খালি পায়ে কিছুক্ষন হাঁটা যায় তাহলে অনেকটা কমে যায়।

১০. মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে :
সাধারণত মাইগ্রেইনের মাথা ব্যথা বিভিন্ন ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাবে বাড়তে পারে। তাই যদি তখন খালি পায়ে হাঁটা যায় বা শরীরকে মাটির সংস্পর্শে আনা যায় তাহলে তা দেহকে ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব থেকে অনেকটা মুক্ত করতে পারে। আর এভাবেই মাইগ্রেইনের মাথা ব্যথা দূর হতে পারে।

১১. মাটির সংস্পর্শ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে :
এতোগুলো কারন বলার পর হয়তো মাটির সংস্পর্শের উপকারিতার সম্পর্কে আমরা অনেক জেনেছি। তাই যত বেশি মাটির সংস্পর্শে থাকা যায় তত বেশি প্রাকৃতিক তরঙ্গ আমাদের দেহ গ্রহন করে শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারবে। আধুনিক সমাজ ব্যবস্থা আমাদের জীবনীশক্তির উপর প্রচুর প্রভাব ফেলে তাই সবসময়ই চেষ্টা করতে হবে যত বেশি প্রকৃতি ও মাটির সংস্পর্শে থাকা যায় আমাদের জন্য ততই মঙ্গল।

১২. বিপদজনক তড়িৎ চুম্বকীয় ক্ষেত্র থেকে রক্ষা করে :
খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে বা শরীরকে মাটির সংস্পর্শ আনলে তা আমাদের দেহ থেকে তড়িৎ চুম্বকীয় চার্জ কমাতে সাহায্য করে যার ফলে এটি আমাদের দেহকে তড়িৎ চুম্বকীয় ক্ষেত্রের বিপদজনক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। তাই জীবন যাপনের ব্যস্ত সময়ের মাঝে আমরা যদি কিছুটা সময় বের করে খালি পায়ে সবুজ ঘাসে হাঁটি তাহলে অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যা মুক্ত থাকতে পারবো।

তথ্যসূত্রঃ পাওয়ার অফ পজিটিভিটি , ওয়েবএমডি

0 টি ভোট
করেছেন (43,930 পয়েন্ট)
ঘরে সবাই কমবেশি খালি পায়েই হেঁটে থাকেন। তবে বাইরে বের হলে পা খালি রাখার উপায় নেই। জুতা তো পরতেই হবে। তবে জানেন কি, প্রতিদিন খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা কতটুকু। বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর হয় খালি পায়ে হাঁটলে।

ঘাসের উপর পা ফেলে হেঁটে চলার আনন্দ অনেকে উপভোগ্য হলেও, কংক্রিটের শহরে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা ও মাঠ না থাকায় খালি পায়ে হাঁটার জো নেই। তবে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় ঘরের মধ্যে হলেও খালি পায়ে হাঁটার অভ্যাস গড়ুন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ১৫-২০ মিনিট খালি পায়ে হাঁটলে শরীর নানাবিধ উপকার পাবে। ধীরে ধীরে হাঁটার অভ্যাস গড়ুন। বাইরে খালি পায়ে হাঁটার সুযোগ না থাকলে; ঘরেই খালি পায়ে হাঁটলে বিভিন্ন শারীরিক সুবিধা পাবেন।

খালি পায়ে হাঁটলে শরীরে যা ঘটে জেনে নিন-

>> বিভিন্ন প্রদাহের সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে। খালি পায়ে হাটলে মানব দেহের ইলেকট্রনের বিস্তার বাড়ে। এই ইলেক্ট্রনগুলো নির্দিষ্ট আকুপাংচার পয়েন্ট এবং শ্লেষ্মা ঝিল্লির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। মানব দেহের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ইলেক্ট্রন দিয়ে তৈরি, যা ফ্রি র্যাডিকেল ধ্বংস করে। বিভিন্ন প্রদাহের সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে।

>> কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে খালি পায়ে হাঁটলে। এটি উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে। হৃদরোগের সম্ভাবনাও কমে যায় নিয়মিত খালি পায়ে হাঁটলে।

>> খালি পায়ে হাঁটলে উদ্বেগ এবং হতাশা দূর হয়। শরীরের প্রায় ৭০ শতাংশই পানি দিয়ে গঠিত। তাই মাটির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক যত নিবিড় হবে; ততই শরীরের অন্দরে নানাবিধ তরলের উপাদানের ভারসাম্য ঠিক থাকবে।

>> কিছু গবেষণায় দেখা যায়, খালি পায়ে হাঁটলে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এমনকি শরীরের তাপ, ফোলাভাব এবং ব্যথা কমাতেও সাহায্যি করে খালি পায়ে হাঁটা।

>> পায়ের তলায় থাকা একাধিক সেন্সারি নার্ভ, খালি পায়ে হাঁটার সময় অ্যাকটিভ হয়ে গিয়ে শরীরের ভিতরে পজেটিভ এনার্জি তৈরি করতে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে নানাবিধ সংক্রমণের আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

>> মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্যে করে খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি। এর ফলে ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের অন্দরে থাকা নিউরনগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে একদিকে যেমন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়; তেমনই বুদ্ধিও বাড়ে।

>> খালি পায়ে হাঁটলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে শরীরে রক্তচলাচল বাড়ে। ফলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়তে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।

>> পেশি ও হাড় মজবুত করতে খালি পায়ে হাঁটার বিকল্প নেই। এ সময় ভেনাস রিটার্ন বেড়ে যায়। অর্থাৎ বেশি বেশি করে রক্ত পৌঁছে যেতে শুরু করে হার্টে। ফলে পেশি এবং হাড় আরও শক্ত হয়। সেই সঙ্গে হৃদরোগের কার্যক্ষমতাও বাড়ে।

>> গবেষণায় জানা গেছে, দৈনিক ভোরে খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটলে পায়ের তলায় থাকা একাধিক প্রেসার পয়েন্টে চাপ পড়ে। এসব প্রেসার পয়েন্টের সঙ্গে চোখের সরাসরি যোগসূত্র আছে। ফলে পায়ের তলায় যত চাপ পরে; ততেই দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে শুরু করে।

>> নিয়মিত খালি পায়ে হাঁটলে মানসিক অবসাদ কমে। সেইসঙ্গে ইনসোমোনিয়া প্রতিরোধ করে। যারা অনিদ্রায় ভুগে থাকেন; তারা নিয়মিত কিছু সময়ের জন্য খালি পায়ে হাঁটলে উপকার পাবেন।

ন্যাশনাল গো বেয়ারফুট ডে

আজ ন্যাশনাল গো বেয়ারফুট ডে বা জাতীয় খালি পায়ে হাঁটার দিন। প্রতিবছরের পহেলা জুনে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় এই দিবসটি। জুতা ছুড়ে ফেলে খালি পায়ে হাঁটার মাধ্যমে এ দিনটি উদযাপন করা হয়।

ন্যাশনাল গো বেয়ারফুট দিবস ২০০৪ সাল থেকে উদযাপিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী। দাতব্য সংস্থা সোলস ফর সোলস কর্তৃক সারাবিশ্বে এই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ২০০৪ সালে সুনামির আঘাতে কোটি কোটি মানুষ ঘর-বাড়ি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলেন। তাদের সম্মানে ও সহায়তায় ২০০৫ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৯ মিলিয়ন জুতা দান করা হয়।

সোলস ফর সোলস একটি অলাভজনক সংস্থা, যা বিশ্বের লাখ লাখ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরকে জুতা উপহার দিয়ে থাকে। বিশ্বের এমনও মানুষ আছে, যাদের কাছে জুতা ব্যবহার শুধু বিলাসিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদের সম্মানে বিশ্বব্যাপী গো বেয়ারফুট দিবস পালিত হয়ে আসছে।

সূত্র: হেলথলাইন/স্টাইলক্রেজ

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
2 টি উত্তর 386 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
1 উত্তর 272 বার দেখা হয়েছে
06 মে 2022 "চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Anupom (15,280 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 296 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 233 বার দেখা হয়েছে
+9 টি ভোট
1 উত্তর 522 বার দেখা হয়েছে
29 অগাস্ট 2020 "পরিবেশ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৫ (123,400 পয়েন্ট)

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,662 জন সদস্য

161 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 161 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. 888clbcasino

    100 পয়েন্ট

  5. kqbdnowgoal

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...