প্রকট ও প্রচ্ছন্ন বৈশিষ্ট্যের জন্য এমন হয়। বাবা মায়ের প্রকট বৈশিষ্ট্য এক সন্তানে প্রকাশ পেলে অন্য সন্তানে তাদের প্রচ্ছন্ন বৈশিষ্ট্য গুলো প্রকাশ পায়।
আরো কয়েকজনের ব্যাখ্যা যুক্ত করলে-
Afrin Sultana-
বাবা মায়ের মধ্যে একজন কালো থাকলে এমন টা হতে পারে।
এইটা কে মূলত ক্রসিং ওভার বলে। প্রকট ও প্রচ্ছন্ন জিনের মধ্যে যদি কালো রং এর জিন টা প্রকট হিসেবে শিশুর দেহে সঞ্চার হয় তাহলে সে পিতা /,মাতার ন্যায় কালো রং এর হয়।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বাবা মা কালো হওয়া সত্বেও বা বাবা মা বেঁটে হওয়া সত্বেও সন্তান ফর্সা ও লম্বা হয়। এইটা ও ক্রসিং ওভার । সে ক্ষেত্রে সে তার পূর্ব পুরুষদের বৈশিষ্ট্য পেয়েছে। উল্লেখ্য যে একটি শিশু তার পিতা/ মাতার প্রায় 200 বছর পূর্বের প্রজন্মের ও বৈশিষ্ট্য পেতে পারে।
হুমাইরা তাজরিন-
সাইকোলজি মতে মা বাবার ক্রাশের কালারও ম্যাটার করে।
স্বামী বা স্ত্রী ব্যতীত, মস্তিষ্ক যদি অন্য কারো চর্চা বেশি করে সন্তানের গায়ের রঙে তার প্রভাব পড়তে পারে৷ সেটা ক্রাশ,ভালো লাগা, আইডল, প্রিয় মানুষ যে কারো হতে পারে৷ একবার এক শেতাঙ্গ দম্পতির কৃষ্ণাঙ্গ সন্তান হয়েছিলো৷ তারা তাদের পূর্ব পুরুষের ইতিহাস ঘেঁটেও এর সন্তোষ জনক জবাব পেলো না। পরে ডাক্তার গর্ভবতী মায়ের লাইফ স্টাইল চেক করলো, চেক করে দেখলো, মা-টি একজন কৃষ্ণাঙ্গ ভলিবল প্লেয়ারের ডাই হার্ট ফ্যান৷ তার ছবি সারা ঘর জুড়ে এবং প্রচুর ভিডিও রয়েছে৷ পরে ডাক্তার এটিকেই কারণ হিসেবে চিহ্নিত করলেন৷ এই গল্পটা আমরা সাইকোলজিতে পড়লাম প্রথম বর্ষে৷
এছাড়াও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান ২য় পত্র বইতে এর অনেক গুছানো ও বিশদ ব্যাখ্যা আছে।