জোনাকির শরীরে লুসিফেরাস ও লুসিফেরিন নামক দু’ধরনের রাসায়নিক পদার্থ পাওয়া গেছে, যা ATP নামক উচ্চশক্তির যৌগ উৎপাদন করে। প্রত্যেক প্রাণীর মধ্যে কম বেশি ATP উৎপন্ন হয়। কিন্ত প্রাণীর রোগাক্রান্ত কোষে এই ATP -র পরিমাণ অস্বাভাবিক হতে পারে।
যদি জোনাকির শরীরের এই দুই রাসায়নিক পদার্থ কোনো প্রাণীর রোগাক্রান্ত কোষে প্রয়োগ করা হয় তবে তা কোষের পরিবর্তন সনাক্ত করতে সক্ষম হয়।
ফলে ক্যান্সারের মতো অনেক মরণব্যাধি রোগের চিকিৎসা ও গবেষণায় জোনাকির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
এছাড়াও খাদ্য নিরাপত্তা পরীক্ষা এবং ফরেনসিক পরীক্ষায় লুসিফেরাস নামক রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহারে যথেষ্ট সাফল্য পাওয়া গেছে।
সংগৃহীত