মানবদেহে বগলের নিচে অ্যাপোক্রাইন গ্রন্থি (ইহা একধরনের ঘর্মগ্রন্থি) অবস্থিত। বেশিরভাগক্ষেত্রেই বগলের নিচে ঘাম হওয়ায় এটিই অন্যতম কারন। যখন কেউ অতিরিক্ত ব্যায়াম করে বা অতিরিক্ত গরমের কারনেও ঘামের সৃষ্টি হতে পারে। মূলত বাহিরের তাপমাত্রার সাথে দেহের অভ্যন্তরীন তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য মানবদেহ থেকে ঘাম নিঃসৃত হয়। মূলত ঘর্মগ্রন্থি বগলের নিচে অবস্থিত বলেই বগলের নিচে ঘাম বেশি হয়। তবে অনেকক্ষেত্রে সিস্টেমিক ও মেটাবলিক কন্ডিশন জরিত থাকে।