ডাক্তারিদের পড়াশুনার প্রথম বর্ষ থেকে এতো এতো পড়তে হয়, লেখতে হয় যে, যদি তার লেখার খাতাগুলো কেউ কালেকশন করে রাখতে চায় তাহলে রীতিমত একটা লাইব্রেরির প্রয়োজন পড়বে।
আর সে কারণে মেডিকেল স্টুডেন্টদের লিখতে লিখতে লেখার স্পিড এতো বেড়ে যায় যে, এর মর্ম উদ্ধার অনেক সময় ডাক্তার আর ফার্মাসিস্ট ছাড়া অন্য কারো পক্ষে সম্ভব হয় না।
স্টুডেন্ট লাইফে ঢাকা মেডিকেলে আমার কয়েকজন সহপাঠী, সহপাঠিনী সামনে বোর্ডের দিকে তাকিয়ে, কিংবা স্যার ম্যাডামদের মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে থেকে তাদের কথাবার্তা আর লেকচারগুলো অনায়াসে এতো দ্রুত লিখে যেতে পারতো যে , তা দেখে আমি রীতিমত অবাক হয়ে যেতাম।
এ যেনো একটা কম্পিউটার....!
শুনে শুনে চোখ বুঝে নিখুঁতভাবে লিখে যাওয়া কেবল মেডিকেল স্টুডেন্টদের পক্ষেই সম্ভব।
আসলে দ্রুতগতিতে লেখার জন্যেই লেখা অনেক সময় ডাক্তারদের লেখা দুর্ভেদ্য হয়। এটা পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের ডাক্তারদের জন্যে প্রযোজ্য।
©Science Bee