হাতের লেখা বেশিভাগ ক্ষেত্রে ব্যক্তির নিজস্ব ব্যক্তিত্বের উপর নির্ভর করে।
যে সকল মানুষ তাদের কাজগুলো পরিপাটি ও গুছালো রাখতে চায় তাদের সুন্দর হাতের লেখার প্রবনতা দেখা যায়। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ মেয়েরা ছোট বেলা থেকে নিজেদের সবকিছু সুন্দর ও পরিপাটি করে তোলার প্রবনতা দেখায় যা তাদের পরিষ্কার হাতের লেখা অভ্যাসের তাগিদ দেয়।
আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে মেয়েরা সূক্ষ্ম কাজগুলো দক্ষতার সাথে করতে পারে। যেমন কাচি দিয়ে সূক্ষ্ম ভাবে কাটা, সেলাই করা ইত্যাদি। অন্যদিকে ছেলেদের পেশি বড় কাজ গুলো করতে বেশি অভ্যস্ত থাকে যেমন লাফানো, দৌড়ানো ইত্যাদি।
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য ব্যক্তি ইচ্ছাই যথেষ্ট। যেকোনো পরিপাটি মানুষ তাদের লেখাকে আকর্ষণীয় করতে চেষ্টা করলে সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী হতে পারে।