Nishat Tasnim-
কলাতে থাকে "ট্রিপ্টোফ্যান প্রোটিন"। এই প্রোটিন "সিরোটোনিন" হরমোনে পরিনত হয়। সিরোটোনিন হরমোনকে "হরমোন অফ হ্যাপিনেস" বলা হয়। শরীরে এই হরমোনের মাত্রা বাড়লে মুড ভালো থাকে এবং রিল্যাক্স বোধ হয়। ডিপ্রেশন হালকা হয়ে যায়। মনটা ফুরফুরে লাগে। এছাড়া কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন বি ৬ শরীরে গ্লুকোজের সামঞ্জস্য বজায় রেখে মুড ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই ডিপ্রেশনে পাশে রাখুন এক কাঁদি ফরমালিন মুক্ত কলা।
এছাড়াও কলায় রয়েছে -
ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, শর্করা, ভিটামিন ও আমিষ।
• কলায় থাকা আয়রন হিমোগ্লবিন তৈরী করে। ফলে রক্ত শুন্যতা কমে।
• কলায় আছে সহজে হজম যোগ্য শর্করা,যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে ক্লান্তি দুর করে।
• হজমে সাহায্য করে কলা।
• এ্যাসিডিটি বা গ্যাস্টিক আলসারের রোগীদের জন্য কলা খুব উপকারী।
• কলা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে তেমনি পাতলা পায়খানাও দুর করে।
• বাতের ব্যথার জন্য কলা বেশ উপকারী।
• কলার পটাসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
• কলা স্ট্রোকের ঝুকি কমায়।
• পাকা বীচি কলার বীজ কৃমিনাশক।
©সংগ্রহীত