স্মার্টফোন এর স্ক্রিনে টাচের কার্যক্রম কি রক্তের উষ্ণতা এর সাথে সম্পর্কিত? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+12 টি ভোট
493 বার দেখা হয়েছে
"প্রযুক্তি" বিভাগে করেছেন (123,340 পয়েন্ট)

5 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (123,340 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

Nishat Tasnim-

আধুনিক সময়ে রেসিস্টিভ (Resistive) ও ক্যাপাসিটিভ (Capacitive) টাচস্ক্রিন বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে রেসিস্টিভের ব্যবহার অত্যন্ত কম। বেশির ভাগ ডিভাইস বিশেষ করে মোবাইল ফোনগুলোতে (উদাহরণস্বরূপ আইফোন) ক্যাপাসিটিভ টাইপ ব্যবহার করা হয়। ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন পুরোটাই নির্ভরশীল আমাদের মানবদেহের Electrical impulse এর ওপর।

যদি আমাদের দেহ কোনো তড়িৎ চার্জ বহন না করত তাহলে ক্যাপাসিটিভ স্ক্রিনে টাচ করলে সেটা কোনো ফল বয়ে আনতে পারত না।

একটি আইফোনের কথা বিবেচনা করা যাক, এটার দুই লেয়ারবিশিষ্ট স্ক্রিন থাকে। ওপরের লেয়ারটি আমরা সব সময় হাত দিয়ে স্পর্শ করি। আর এটার নিচে আছে আরেকটি লেয়ার। দুই লেয়ারের মাঝখানে আছে এয়ার স্পেস (Air space), যেটা ইনসুলেটর (Insulator) হিসেবে কাজ করে এবং এ দু’টি লেয়ার সব সময়ই পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ বহন করে।

যখন আমাদের হাতের আঙুল ওপরের লেয়ার স্পর্শ করে তখনই অন্য লেয়ারগুলোর মধ্যে চার্জের আদান-প্রদান শুরু হয়। চার্জের আদান-প্রদান প্রক্রিয়া ও এদের মধ্যে সমতা বজায় রাখার জন্য অন্য একটি চার্জযুক্ত মাধ্যমের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সেই তৃতীয় মাধ্যমটি হচ্ছে আমাদের হাতের আঙুল। আমরা যে চার্জ আদান-প্রদানের কথা বলছি, সেগুলো মূলত গ্রিড প্যাটার্নে XY অক্ষে সজ্জিত ইলেকট্রিক ফিল্ডের মধ্য দিয়ে চলাচল করে। নিচের ছবিটি গ্রিড প্যাটার্ন এর চিত্রায়ন ।

ইলেকট্রিক ফিল্ডকে ডিভাইস সেন্সরের মাধ্যমে মনিটর করা হয়, যেমন আইফোন এবং আইপ্যাডের সেন্সর স্ক্রিন ওপরের দিকে অবস্থিত থাকে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগতে পারে, এই চার্জের আদান-প্রদানের জন্য আমাদের হাতের আঙুল বিশেষ কী ভূমিকা পালন করে?

আঙুল বহন করে অগণিত ধনাত্মক (Positive) ও ঋণাত্মক (Negative) চার্জ। এই চার্জের উৎস আবার রক্তে বিদ্যমান নানা ধরনের রাসায়নিক আয়ন, যেমন সোডিয়াম (NA+), কোরিন (Cl-), পটাসিয়াম (K+) ইত্যাদি থেকে। এখন ধরা যাক, স্ক্রিনের ওপরের লেয়ার ধনাত্মক চার্জে পরিচালিত। যখন আঙুল ওই লেয়ারকে স্পর্শ করে তখন লেয়ারের ধনাত্মক চার্জ আঙুলের ঋণাত্মক চার্জকে বেশি পরিমাণ আকর্ষণ করে ও ধনাত্মক চার্জকে দূরে ঠেলে দেয়। তার মানে আঙুলের এই ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য লেয়ারে বিদ্যমান ধনাত্মক চার্জের সমতা রক্ষা করে। এ অবস্থায় মোবাইলের ব্যাটারি বেশি পরিমাণ ইলেকট্রন নির্গত করে, যেটা নিচের লেয়ারে ঋণাত্মক চার্জের আধিক্য তৈরি করে। তার মানে সবচেয়ে ওপরের লেয়ার ও নিচের লেয়ারের মধ্যে দু’টি বিপরীতধর্মী যথেষ্ট পরিমাণ চার্জের চলাচল শুরু হয়। আর এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার জন্য অবশ্যই লেয়ারগুলো পরস্পরের সাথে মিলিত হতে হবে, আর সেটা ঘটে আমরা যখন হাত দিয়ে স্ক্রিন স্পর্শ করি।

যখন আমরা আঙুল উঠিয়ে ফেলি তখন ইলেকট্রিক ফিল্ড অদৃশ্য হয়ে যায় এবং কোনো চার্জের আদান-প্রদান ঘটে না। ঠিক এ কারণেই আমরা কেউ আমাদের হাতমোজা পরে টাচস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারি না, কারণ এটা চার্জের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। আর সেন্সরের কাজ হচ্ছে কী পরিমাণ ইলেকট্রন গ্রিড প্যাটার্ন দিয়ে চলাচল করছে সেটার হিসাব রাখা। যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ ইলেকট্রন গ্রিডের মধ্য দিয়ে চলতে থাকে তখন সেন্সর সেটা বুঝতে পারে এবং মোবাইলের প্রসেসরকে সঙ্কেত দেয়। প্রসেসর আবার XY অক্ষের Coordinate হিসাব করে ঠিক কোন বিন্দুতে চাপ প্রয়োগ করা হয়েছে সেটা বের করে (নিচের ছবিতে) ।

©সংগ্রহীত

+1 টি ভোট
করেছেন (490 পয়েন্ট)
ha obossoi
+1 টি ভোট
করেছেন (490 পয়েন্ট)
yeah absoulutely
0 টি ভোট
করেছেন (190 পয়েন্ট)
মোবাইল আমরা কে না ব্যবহার করি। আর এখন স্মার্টফোনের যুগে টাচ স্ক্রিন মোবাইল ছাড়া যেন চলেই না। টাচ স্ক্রিন মোবাইল দিয়ে নিয়মিত অন্য কাউকে কল করছি বা মেসেজ করছি। কিন্তু কখনো কি ভেবেছি, এই টাচ স্ক্রিন আসলে কীভাবে কাজ করে?

মোবাইল অনেক আগে উদ্ভাবন হলেও টাচ স্ক্রিন মোবাইলের প্রথম উদ্ভাবন হয় ১৯৯২ সালে। এটি মোবাইলের ক্ষেত্রে একটি ভিন্নধারা নিয়ে আসে। মূলত টাচ স্ক্রিন হচ্ছে প্রদর্শন পর্দা। যেটি স্পর্শ পর্দা হিসেবেও কাজ করে। এই পর্দা সংবেদনশীল, যা একধরনের ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। এর ওপর আঙুলের প্রিন্ট, নখ বা যেকোনো কাঠি দিয়ে চাপ দিলেই কাজ করে।

বর্তমানে রেজিস্টিভ ও ক্যাপাসিটিভ নামের দুটি টাচ স্ক্রিন বেশি ব্যবহূত হয়। এর মধ্যে মোবাইলে ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিন ব্যবহূত হচ্ছে। এ ধরনের টাচ স্ক্রিন পুরোটাই নির্ভরশীল মানবদেহের ইলেকট্রিক্যাল ইমপালসের ওপর। আমাদের দেহে বৈদ্যুতিক চার্জ না থাকলে এই টাচ স্ক্রিন কাজ করত না।

টাচ স্ক্রিন কীভাবে কাজ করে, তা জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে মোবাইলের স্ক্রিন সম্পর্কে। মোবাইল স্ক্রিনের ওপরের অংশ হচ্ছে স্পর্শ শনাক্তকরণ অংশ এবং এটি এলসিডি স্ক্রিন। এটি মূলত মোবাইলের ব্যাটারি এবং সার্কিটের ওপরের অংশ। মোবাইল স্ক্রিনে দুই স্তরবিশিষ্ট স্ক্রিন থাকে। মোবাইলের ভেতরের সার্কিট এই দুটি স্ক্রিনের ভেতর দিয়ে একগুচ্ছ চিকন তারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এর মাধ্যমে সার্কিট মোবাইলের স্ক্রিনকে সক্রিয় করে। মোবাইলের ওপরে যে গ্লাসটি থাকে, সেটি আসলে মোবাইলকে নানা ধরনের আঘাত থেকে সুরক্ষিত রাখে। তার নিচে যে গ্লাস বা স্ক্রিন থাকে, তার সঙ্গেই ভেতরের তারগুলো যুক্ত থাকে। এখানে মূলত দুটি তারের স্তর থাকে। এই দুটো মিলে একটা গ্রিড প্যাটার্ন তৈরি করে। দুটি তার সব সময় পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ বহন করে।

যখন আমাদের হাতের আঙুল মোবাইল স্ক্রিনের ওপর স্পর্শ করে, তখন স্তরগুলোর মধ্যে চার্জের আদান-প্রদান হয়। চার্জের সমতা রক্ষার জন্য চার্জের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তৃতীয় মাধ্যম হিসেবে কাজ করে হাতের আঙুল।

যখন স্ক্রিনে টাচ করা হয়, তখন ওই আঙুলকে একটি বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। আঙুলের রক্ত ও কোষ পানি দিয়ে পূর্ণ। এর মধ্যে চার্জিত পরমাণু দ্রবীভূত থাকে। যেমন ধনাত্মক আয়ন সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম আর ঋণাতক আয়ন ক্লোরাইড। যখন আঙুলকে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়, তখন এই ক্ষেত্রটি চার্জগুলোকে প্রস্তুত করতে থাকে এবং পজিটিভ তারের দিকে নেগেটিভ আয়নগুলো আসে এবং পজিটিভ আয়নগুলো দূরে চলে যায়।

সব অতিরিক্ত চার্জ আঙুলের মধ্যে সংগঠিত হয়। যেহেতু বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র খুব শক্তিশালী, তাই এটি অনেক চার্জ ব্যাটারি থেকে চুষে নিতে পারে। আঙুলের চার্জ বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের খুব কাছ দিয়ে যায়, সেটা ফোনের দৃষ্টিগোচর হয় এবং সেই অনুযায়ী টাচ স্ক্রিন কাজ করে।

টাচ স্ক্রিনের চারপাশে যে কালো দাগ থাকে, এটা সেন্সরকে ঢেকে রাখে। লুকানো সেন্সরগুলো পরিমাপ করে ঠিক কী পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়।

আরেকটি প্রশ্ন থেকে যায়, স্ক্রিনের একটি বিশেষ জায়গায় চাপ প্রয়োগ করলে মোবাইল ফোনটি সে অনুযায়ী কীভাবে কাজ করে? কল করার সময় কীভাবে বুঝতে পারে আমি কল করছি না কাটছি? উত্তর হলো, এ ব্যাপারগুলো আগে থেকেই ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেমে প্রোগ্রাম করা থাকে। একটি নতুন অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন করার সময় প্রসেসরে এই বিষয়গুলো নিয়ে নির্দেশনা দিয়ে দেওয়া হয়।
0 টি ভোট
করেছেন (190 পয়েন্ট)
মোবাইল অনেক আগে উদ্ভাবন হলেও টাচ স্ক্রিন মোবাইলের প্রথম উদ্ভাবন হয় ১৯৯২ সালে। এটি মোবাইলের ক্ষেত্রে একটি ভিন্নধারা নিয়ে আসে। মূলত টাচ স্ক্রিন হচ্ছে প্রদর্শন পর্দা। যেটি স্পর্শ পর্দা হিসেবেও কাজ করে। এই পর্দা সংবেদনশীল, যা একধরনের ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। এর ওপর আঙুলের প্রিন্ট, নখ বা যেকোনো কাঠি দিয়ে চাপ দিলেই কাজ করে।

বর্তমানে রেজিস্টিভ ও ক্যাপাসিটিভ নামের দুটি টাচ স্ক্রিন বেশি ব্যবহূত হয়। এর মধ্যে মোবাইলে ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিন ব্যবহূত হচ্ছে। এ ধরনের টাচ স্ক্রিন পুরোটাই নির্ভরশীল মানবদেহের ইলেকট্রিক্যাল ইমপালসের ওপর। আমাদের দেহে বৈদ্যুতিক চার্জ না থাকলে এই টাচ স্ক্রিন কাজ করত না।

টাচ স্ক্রিন কীভাবে কাজ করে, তা জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে মোবাইলের স্ক্রিন সম্পর্কে। মোবাইল স্ক্রিনের ওপরের অংশ হচ্ছে স্পর্শ শনাক্তকরণ অংশ এবং এটি এলসিডি স্ক্রিন। এটি মূলত মোবাইলের ব্যাটারি এবং সার্কিটের ওপরের অংশ। মোবাইল স্ক্রিনে দুই স্তরবিশিষ্ট স্ক্রিন থাকে। মোবাইলের ভেতরের সার্কিট এই দুটি স্ক্রিনের ভেতর দিয়ে একগুচ্ছ চিকন তারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এর মাধ্যমে সার্কিট মোবাইলের স্ক্রিনকে সক্রিয় করে। মোবাইলের ওপরে যে গ্লাসটি থাকে, সেটি আসলে মোবাইলকে নানা ধরনের আঘাত থেকে সুরক্ষিত রাখে। তার নিচে যে গ্লাস বা স্ক্রিন থাকে, তার সঙ্গেই ভেতরের তারগুলো যুক্ত থাকে। এখানে মূলত দুটি তারের স্তর থাকে। এই দুটো মিলে একটা গ্রিড প্যাটার্ন তৈরি করে। দুটি তার সব সময় পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ বহন করে।

যখন আমাদের হাতের আঙুল মোবাইল স্ক্রিনের ওপর স্পর্শ করে, তখন স্তরগুলোর মধ্যে চার্জের আদান-প্রদান হয়। চার্জের সমতা রক্ষার জন্য চার্জের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তৃতীয় মাধ্যম হিসেবে কাজ করে হাতের আঙুল।

যখন স্ক্রিনে টাচ করা হয়, তখন ওই আঙুলকে একটি বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। আঙুলের রক্ত ও কোষ পানি দিয়ে পূর্ণ। এর মধ্যে চার্জিত পরমাণু দ্রবীভূত থাকে। যেমন ধনাত্মক আয়ন সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম আর ঋণাতক আয়ন ক্লোরাইড। যখন আঙুলকে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়, তখন এই ক্ষেত্রটি চার্জগুলোকে প্রস্তুত করতে থাকে এবং পজিটিভ তারের দিকে নেগেটিভ আয়নগুলো আসে এবং পজিটিভ আয়নগুলো দূরে চলে যায়।

সব অতিরিক্ত চার্জ আঙুলের মধ্যে সংগঠিত হয়। যেহেতু বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র খুব শক্তিশালী, তাই এটি অনেক চার্জ ব্যাটারি থেকে চুষে নিতে পারে। আঙুলের চার্জ বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের খুব কাছ দিয়ে যায়, সেটা ফোনের দৃষ্টিগোচর হয় এবং সেই অনুযায়ী টাচ স্ক্রিন কাজ করে।

টাচ স্ক্রিনের চারপাশে যে কালো দাগ থাকে, এটা সেন্সরকে ঢেকে রাখে। লুকানো সেন্সরগুলো পরিমাপ করে ঠিক কী পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়।

আরেকটি প্রশ্ন থেকে যায়, স্ক্রিনের একটি বিশেষ জায়গায় চাপ প্রয়োগ করলে মোবাইল ফোনটি সে অনুযায়ী কীভাবে কাজ করে? কল করার সময় কীভাবে বুঝতে পারে আমি কল করছি না কাটছি? উত্তর হলো, এ ব্যাপারগুলো আগে থেকেই ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেমে প্রোগ্রাম করা থাকে। একটি নতুন অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন করার সময় প্রসেসরে এই বিষয়গুলো নিয়ে নির্দেশনা দিয়ে দেওয়া হয়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+4 টি ভোট
1 উত্তর 545 বার দেখা হয়েছে
25 ফেব্রুয়ারি 2021 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasan Rizvy Pranto (39,270 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 2,793 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
1 উত্তর 278 বার দেখা হয়েছে
04 জুলাই 2021 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,820 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 124 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
1 উত্তর 925 বার দেখা হয়েছে

10,720 টি প্রশ্ন

18,363 টি উত্তর

4,729 টি মন্তব্য

240,216 জন সদস্য

57 জন অনলাইনে রয়েছে
0 জন সদস্য এবং 57 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Ayon Ratan Agni

    390 পয়েন্ট

  2. Al Moyaj Khondokar

    210 পয়েন্ট

  3. Vuter Baccha

    150 পয়েন্ট

  4. Mehedi_Bknowledge

    110 পয়েন্ট

  5. Monojit Das

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি প্রাণী স্বাস্থ্য বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া শীতকাল গরম কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ মস্তিষ্ক শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস গ্রহ স্বপ্ন রসায়ন তাপমাত্রা উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা পাখি গ্যাস মন সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম বিড়াল কান্না নাক
...