ব্ল্যাক হোলগুলি মহাবিশ্বে অন্ধকার পদার্থের পরিমাণের সমাধান হিসাবে বিবেচিত হয় না কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+29 টি ভোট
204 বার দেখা হয়েছে
"প্রাণিবিদ্যা" বিভাগে করেছেন (105,570 পয়েন্ট)

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (5,060 পয়েন্ট)

মহাকর্ষীয় সংকোচনের ফলে সিঙ্গুলারিটিরর ঘনত্ব অনেক বেশী হয়। বিগ ব্যাং এর সময় মহাবিশ্বের ঘনত্ব ছিল অনেক বেশী।তাই এই সময় ব্ল্যাকহে তৈরি হওয়া সম্ভব।১৯৭১ সালে হকিং দেখান যে ব্ল্যাকহোল সূর্যের ভরের আাইতে কমও হতে পারে। বিগব্যাং এর সময় কয়েক কেজি ভর থেকে কয়েক হাজার সৌর ভরের ব্ল্যাকহোল তৈরি হওয়া সম্ভব। তবে হিসাবমতে ১হাজার১১কেজির থেকে কম ভরের সব ব্ল্যাকহোল ইতিমধ্যে হকিং রেডিয়েশনে বিলীন হয়ে গেছে।

ব্ল্যাকহোলের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত প্রকার হচ্ছে তারা থেকে বিবর্তিত ব্ল্যাকহোলেরা।  যেগুলো হাইড্রোজেন ফিউশনের মধ্যেমে তৈরি হয় তাদেরকে নক্ষএ বলা হয়। অর্থ্যৎ হাইড্রোজেন হল জ্বালানি এবং হিলিয়াম হল উৎপাদক। মহাকর্ষ বলের জন্য এদের তাপমাএা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। একসময় সেগুলো নিউক্লিক ফিউশন বিক্রিয়ায় তাপমাএার জন্য পৌছাঁয়।তখন হাউড্রোজেন এবং নিউক্লিয়াস পরষ্পরের সাথে যুক্ত হতে থাকে। ফলে এদের অভ্যন্তর থেকে প্রচুর পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়। তারার নিজের ভরের জন্য মহাকর্ষ বল বল কেন্দ্রের দিকে টানে। ফলে সাম্যাবস্তা পাওয়ার জন্য স্থির হারে শক্তি নির্গত করতে থাকে। এমন অবস্থায় তারাকে বলা হয় মেইন সিকুয়েন্স স্টার।

সাধারণ অবস্থায় এর ভেতরে নিউক্লিয় ফিউশন হয় না। ফলে একসময় তারা গুলো তাদের নিজেদের সব জজ্বালানি শেষ করে ফেলে। এর ফলে কোন বহির্মূখী চাপ মহাকর্ষ বলকে বাধা দিতে পারে না। তাই মহাকর্ষ তারাকে সংকুচিত করে ফেলে। ০.৫ এর তারা গুলো বামন তারতে রূপান্তরিত হয়। ০.৫-১০ সৌরভরের তারা গুলোতে বেশ তাপমাএা বেড়ে যায় এবং হিলিয়ামের ফিউশন শুরু হয়ে যায়। এদের এ সময় লাল দানবের মত দেখায়। লাল দানবে লোহা পর্যন্ত চলতে শুরু করে। এরা নিবুলা বা বামন গ্রহে পরিণত হয়। এক সময় নিউক্লিক ফিউশন চলা বন্ধ হয়ে যায় এবং সুপারনোভা বিষ্পোরণ হয়ে মহাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সুপারনোভা বিষ্পোরণে যে অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে তার ভর যদি ১.৪ সৌরভরের চেয়ে বেশী হয় তখন তারাটির মধ্যেবর্তী ইলেক্ট্রনের ডিজেনারেসি সংকোচনে বাধা দিতে পারে না। ফলে ইলেক্ট্রন ও প্রোটনে যক্ত হয়ে নিউট্রনে পরিণত হয়। এ সময় এ তারাদের বলা হয় নিউট্রন স্টার।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+24 টি ভোট
1 উত্তর 350 বার দেখা হয়েছে
26 সেপ্টেম্বর 2020 "তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন HABA Audrita Roy (105,570 পয়েন্ট)
+24 টি ভোট
2 টি উত্তর 362 বার দেখা হয়েছে
+18 টি ভোট
1 উত্তর 351 বার দেখা হয়েছে
23 সেপ্টেম্বর 2020 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন HABA Audrita Roy (105,570 পয়েন্ট)

10,807 টি প্রশ্ন

18,512 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

513,631 জন সদস্য

63 জন অনলাইনে রয়েছে
17 জন সদস্য এবং 46 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ

    1280 পয়েন্ট

  2. Dibbo_Nath

    370 পয়েন্ট

  3. Fatema Tasnim

    340 পয়েন্ট

  4. _Polas

    160 পয়েন্ট

  5. Arnab1804

    140 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত #ask আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে ডিম চাঁদ কেন বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মাছ মশা শব্দ ঠাণ্ডা ব্যাথা মস্তিষ্ক ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাংলাদেশ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...